বাংলাদেশ ব্লগারস এসোসিয়েশন সদস্য নং: ১০ । facebook.com/milton3d
যাইহোক কোনমত কেটে যাচ্ছে, এই ডিজিটাল টাইমের দিনগুলো। অফিস ছুটি হয়েও যেন হয় না। কোন কোন অফিসে তো আবার সূর্য ডোবার সাথে সম্পর্ক। দিন থাকতে ছুটি কিসের? যাই হোক, চালাও বাঙালী......।
বিদ্যুত সাশ্রয়ের দোহাই দিয়ে সরকার দিনের আলো সৎব্যাবহার করে আমাদের অনেক গুষ্টি উদ্ধার করেছে। কামের কাম কিসসু হয়নাই। আগে যে পরিমান বিদ্যুত লোডশেডিং হতো তা এখন আরো বেড়েছে। তবে একটা জিনিস খুবই ষ্ট্রিক্টলী মেইন্টেন করা হচ্ছে তা হলো, ঘড়ির কাঁটা ধরে ১ ঘন্টা করে লোডশেডিং। বন্দুকের গুলি মিস হবে কিন্তু ডিজিটাল সরকারের লোডশেডিং এবং বিদ্যুত সরবরাহ চালুর সময় মিস হবে না।
২৪ ঘন্টায় ৫ থেকে ৬ বার লোডশেডিং হচ্ছে। বোঝা যাচ্ছে সরকার এ বিষয়ে খুবই দৃঢ়। হাজার হলেও ডিজিটাল সরকার বলে কথা।
এতকিছুর পরেও সরকার বলতে চাইছে তারা খুবই সফল বিদ্যুতের ব্যাপারে। আচ্ছা ঠিক আছে।
এখন ক্যালেন্ডার বদল করা খুবই প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। আষাঢ় শ্রাবন যাচ্ছে কিন্তু সেই বৃষ্টি নেই। পৌষ মাঘ আসে কিন্তু শীত পড়ে না। অর্থাৎ কবি সাহিত্যিকরা যে কাব্য রচনা করে গেছেন তাদের লেখার সাথে এখন বাস্তবের কোন মিল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এখন আর শ্রাবনের গান গাওয়া যায় না, মাঘের শীতে বাঘ কাঁপে বলা যায় না।
তাই এইরকম মূহুর্তে, একটা সিদ্ধান্ত নেয়া জরুরী। যেহেতু সরকার এখন চাইছে চমক দিয়ে সবার নজর কাড়তে। তাই এহেন পরিস্থিতিতে তারা ক্যালেন্ডারের মাস গুলোকে রিএডযাষ্ট করতে পারে। পরে আবার দরকার হলে ঠিক করে নেয়া যেতে পারে।
মোদ্দাকথা, একটা ডিজিটাল ক্যালেন্ডার চাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।