বড়াইগ্রাম(নাটোর) উপজেলার সমস্যা সম্ভাবনা নিয়ে এই ব্লগে আলোচনা করা হবে। বেশী করে নিমগাছ লাগান, আপনার পরিবেশ ভাল থাকবে।
নাটোরের বড়াইগ্রাম হাসপাতালে চিকিৎসক থাকা স্বত্ত্বেও একজন ডেন্টাল টেকনোলজিষ্ট গায়ের জোড়ে চিকিৎসক হিসাবে রোগী দেখছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বড়াইগ্রাম উপজেলা হাসপাতালের ডেন্টাল এ্যাসিস্ট্যান্ট আব্দুল হালিম নিজের দায়িত্ব ফেলে রেখে নিয়মিত আউটডোরে রোগী দেখেন এবং চিকিৎসক হিসাবে প্রেসক্রিপশন করেন। চিকিৎসক না হয়েও নিজেকে চিকিৎসক হিসাবে পরিচয় দিয়ে ঔষধ কোম্পানীর মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের নিকট থেকে কমিশন আদায় করেন তিনি।
হাসপাতালের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক চিকিৎসক জানান, তারা হাসপাতালে উপস্থিত থাকতেই তিনি ডাক্তারের চেম্বারে বসে রোগী দেখেন। এ বিষয়ে তাকে কিছু বললে উল্টো দেখে নেয়ার হুমকি দেন। এমনকি তিনি দাঁতের চিকিৎসক না হয়েও হাসপাতালের পার্শ্বে লক্ষীকোল বাজারে জেনিফা ডেন্টাল কেয়ার নামে নিজেকে দাঁতের চিকিৎসক হিসাবে উল্লেখ করে একটি ক্লিনিক পরিচালনা করছেন বলে জানা গেছে। গতকাল রোববার সরেজমিনে হাসপাতালে গিয়ে তাকে রোগী দেখায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। এ সময় আব্দুল হালিমের নিকট তার রোগী দেখা এবং প্রেসক্রিপশন করার অনুমতি এবং যোগ্যতা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি যোগ্যতা আছে মর্মে দাবী করলেও কোন প্রমাণ দেখাতে পারেননি।
এ ব্যাপারে বড়াইগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সাইদুর রহমানের নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান, তিনি বড়জোড় দাঁতের রুগী দেখতে পারেন, কিন্তু অন্য রুগী দেখা উচিৎ না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।