সুখি মানুষ
লাবনী বীচ-এর বালুকায় একা একা বসে থাকি
সূর্য ডোবা দেখবো বলে
কিন্তু সূর্য যে ডোবে না!
অনেক আঁশা আজ অজস্র অস্থিরতায় পূর্ণতা পায়,
তবুও আমার আক্ষেপ আর শেষ হয় না,
মিতা তোমার আর সাঝের বেলা কবে আসবে?
কবে আবিরের রঙতুলিতে তুমি একে যাবে রক্তিম আকাশ?
এক মুঠো আশা হয়ে একটু শান্তির পরশ দেবে এই বুকটা ভরে?
নীলিমা, কেন তুমি এতা বেদনায় ভরে আছো গো?
আমার চোখে তোমার চোখটি রেখে একটি বার ভাবো তো?
পেয়ে যাবে তোমার কষ্টগুলোর পূর্ণতা,
জানো, আমি এখনো চেয়ে থাকি ওই গাঙচিলদের খোজে,
যার পাখায় রঙ্গীন স্বপ্ন উড়ে, কিন্তু কোথায় তারা?
তারা যে এখনো ফিরে আসছে না?
আমি ওই ওদের ফিরে আসার পথে কত যে তাকিয়ে খুঁজেছি,
ওরা যে এলো না
আচ্ছা, ওই পাহাড় গুলো থমকে থাকে কেনো বলতো?
কেন তার চোখে এত জল?
সুখ পাখিটা কি আর আসবে না?
ওই পাহাড়িকাদের গাঁয়ে সুখ পাখি বিহিন-
ওই বৃক্ষ গুল্ম গুলো মিশেমিশে কেমন যেনো কষ্টের প্রতীক হয়ে আছে!
আমার পুথিবীটা যেনো থমকে আছে!
থমকে আছে; জানি না এর কবে পরিত্রান হবে,
কবে আবার সাগরের বুকে সূর্য অস্ত যাবে,
ওই গাঙচিলেরা ডানা ঝাঁপটে ফিরে আসবে ওই দিগন্তের লাল ললাটে প্রান্ত থেকে,
কবে পাহাড়-পাহাড়িকা রা কান্না থামিয়ে-
জাগাবে উন্মোচন প্রতিটি প্রানের প্রতিটি পরতে..
অপেক্ষায় রইলাম সেই দিনটির...
অপেক্ষায় রইলাম, যবে বৃক্ষ তার প্রাণে ফিরে-
মাদুলী দোলাবে.........
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।