This is my duty to expose the truth to all.
নাস্তিকদের প্রথম এবং প্রধান প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তাকে সৃষ্টি করেছে কে? বা তিনি কোথা থেকে এলেন? তার আগে যদি কিছু থেকে থাকে তাহলে তিনি সৃষ্টিকর্তা হলেন কিভাবে??
আজকে এর উত্তরটা দিচ্ছি। বুঝতে পারলে স্বাগতম। না পারলেও সমস্যা নেই। তবে আমি চাই না, বুঝেও না বুঝা দুষ্ট লোক আমার ব্লগ এ কমেন্ট করক...
প্রথমত সৃষ্টিকর্তা বলেই দিয়েছেন যে, "আমাকে নিয়ে চিন্তা কর না, বরং আমার সৃষ্টিকে নিয়ে চিন্তা কর। " এটা খুবই স্বাভাবিক যে, স্রষ্টাকে নিয়ে চিন্তা করার ক্ষমতা কোন সৃষ্টিরই থাকে না।
কারন তাকে সেটা দেয়া হয় নি।
আমরা সৃষ্টি হয়েছি কারন আমাদের আগে কিছু ছিল। হয়ত ভবিষ্যতেও কিছু থাকবে। কিন্তু এই অতীত, বর্তমান আর ভবিষ্যত কিভাবে এল? কারন সময় বলে কিছু একটা আছে। আর সময় যে একটা মাত্রা তা আবিষ্কার হয়েছে খুব বেশি দিন হয় নি।
ভবিষ্যতে হয়ত আরো হতে পারে। স্বয়ং আইন্সটাইন বেচে থাকলে ব্যপারটা তিনিই বোঝাতে পারতেন।
দৈর্ঘ, প্রস্থ, উচ্চতার মত সময় এমন একটা মাত্রা যা সৃষ্টিকর্তা আমাদের উপর ইম্পোজ করেছেন। মূলত এই মাত্রার মাদ্ধমে তিনি আমাদের আবদ্ধ করে রেখেছেন। এর বাহিরে আমরা যেতে পারি না।
কল্পনাও করতে পারি না।
এবার আপনি চিন্তা করুন যে, সময় বলে যদি কোন মাত্রা না থাকতো তাহলে কি হত? তাহলে অতীত, বর্তমান বা ভবিষ্যত বলে কিছু থাকত না। অর্থাৎ আগে বা পরে বলে কিছু নাই। আর সৃষ্টিকর্তা ত বলেই দিয়েছেন, তিনি আমাদের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যত, সব একসাথেই দেখতে পান। অর্থাৎ সেখানে সময় বলে কিছু নেই।
ঠিক একইভাবে দৈর্ঘ, প্রস্থ, উচ্চতা,সময় এই সকল মাত্রা(ডাইমেন্সন) যেহেতু সৃষ্টিকর্তাই তৈ্রি করেছেন, তিনি খুব স্বাভাবিকভাবেই এর উর্ধে থাকবেন। আর তাই সৃষ্টিকর্তা বহুবার বলেছেন, তাঁর কোন আকার নেই, তিনি নিরাকার। অর্থাৎ দৈর্ঘ, প্রস্থ, উচ্চতা কিছুই নেই। সময়ের ক্ষেত্রেও একই কথা। যেহেতু সেখানে সময় বলে কিছু নেই, সেহেতু আগে বা পরে বলে কিছু নেই।
আর তাই সৃষ্টিকর্তা একজনই। তিনি ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।