মগ্নতা ছাড়া
সাকার দম্ভোক্তি
এই ব্যটার কথা শুইন্যা কারো দাঁত কিড়মিড় করে, সেটি ভিন্ন বিষয়। নির্বাচন কমিশনের ভাঁড়গুলারে এই জাতীয় হক কথা কওনের মানুষওতো কখনো কখনো লাগবো, নাকি? ডক্টর শামসুল হুদা মিয়া ও তার ভাই বেরাদরেরা যেইভাবে কথায় কথায় বিএনপিরে আইনের হাইকোর্ট দেখায়, তাগোরে এইরম কয়েকটা থাপ্পর মারন খারাপ কাম না, আমিতো সওয়াবের কাজ মনে করি।
এইবার আসেন সালাদিন-ভায়া নাকি তথ্য গোপন কইরা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করসে। ভালা কথা, কি তথ্য? তথ্যটি হইল: তেনি কিছু স্কুল-কলেজের পাশ টাশ কইরাসেন কিন্তু বেবাক পড়ালেখার তথ্য গোপন কইরা শিক্ষাগত যোগ্যতা নাই এই মর্মে তথ্য দিসেন কমিশনে। হাঁ, বিশাল অপরাধ বটে।
আছে কইলে সার্টিফিকেট খুঁজতো, নাই কইসে তাই তথ্য গোপনের অভিযোগ। ধুউউহ। সালা চৌধুরীরে লই এই ফালতু ক্যাঁচাল যখন নির্বাচন কমিশন শুরু করসে তখন থিকা এই নির্বাচন কমিশনের ভাঁড়গুলোর বুদ্ধিশুদ্ধি সম্পর্কেও হতাশ হইলাম। আইন জ্ঞানতো বলদগুলার নাই বললেই চলে। আগে মঈনউর কথায় চলতো, অহন চলে হাসিনার কথায়।
নিজেগো মাথার থুন এইসব মোটা মোটা আইন বাইরঅয় যার বেশির ভাগই শস্তা ভিলেজ পলিটিকসের বুদ্ধি।
অহন আসেন এইটারে কি তথ্য গোপন কওয়া যায়?
এই তথ্য গোপন ব্যাপারটি কমিশন আইনে যতো বদ মাথার লোকজনই ইনক্লুড করুক এইটার স্বাভাবিক ইন্টারপ্রিটেশন দাঁড়াইবো তথ্য গোপন কইরা বা ভুল তথ্য দিয়া যারা এই গোপনীয়তার এবং/অথবা ভুল তথ্যের সুযোগ গ্রহণ কইরাছে নির্বাচনে, তাগোরে কাটগড়ায় দাঁড় করানো। মানে হইল তথ্য গোপন কইরা বা ভুল তথ্য দেয়া- এই টার্মখানির উদ্দেশ্য হইল যাতে কেহ নিজেরে মিথ্যাভাবে ভুল পরিচয় দিয়া রিপ্রেজেন্ট কইরা নিজেরে উঁচু তর্পের অথবা সাধু লোক বইলা পরিচয় দিয়া জনগণের ভোটরে প্রভাবিত করসে কিনা- সেটাই খতিয়ে দেখা।
তাইলে দেখা যাইতেসে এখানে সালা চৌধুরী ভায়া এর কোন জিনিসটা করছে আমি ধরবার পারতেসি না। সালা ভায়া তো নিজেরে মূর্খ বইলা দাসখত দিসে নির্বাচন কমিশনের কাগজপত্রে।
সে কোন সুযোগ নিল এই দাসখত দিয়া?
এই মুর্খ লোকের চালাকিতে আমি মুগ্ধ না হয়া পারি নাই। আর নির্বাচন কমিশনের ভাঁড়গুলার লাফালাফিতে আমি যারপর নাই বিরক্ত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।