আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কিছুই না বুইঝা পোস্ট! কিছুই লিখি নাই! আমার কুনো দুষ নাই!

আসেন দুর্নীতি করি। আর এই দুনিয়াটাকেই খুচাই!

আসলে জীবন খানা বড়ই কমপ্লেক্স। এইখানে এমুন কিছু জিনিস আছে যা থাইকাও দেখি না। এখন ভীড়ের থিকা কোনো পুংটা পুলা হাত উচকাই খাড়ায়া কয়," কুন জিনিস থাইকাও দেখি না, সেইটা আমি জানি। " তাইলে তারে বসানোর জন্য আপনার মারফতী লাইনে যাইতে হইবো।

সেইটা কেমনে? সেইটা হইলো, ওরে প্রথমে মন্ঞ্চে ডাইকা আনবেন, আইনা কইবেন," বাবা জ্ঞানশীল ভদ্র, একটু পিছনে ঘুরো। " যদি অতি বান্দর না হয় তাইলে ঘুরলে পিঠে সোজা বিনা নোটিশের ইসরাইলী মরনাপন্ন থাপড়া বসায় দেন। সে দেখা যাইবো পিঠে হাত দিয়াই কাইত! সেই সময়কার বার্নিং কুশ্চেন: : বাবা, পিঠে আমার পাচ আঙ্গুল আল্লাহর র হমতে বইসা গেছে, অখন কও তুমি এইটা কেমনে দেখবা যে তুমার পিঠে ৫ আঙ্গুল বইছে? সে দাত খিচা আপনের দিকে তাকাইলে আপনে এইভাবে ভূগোল বুঝাইবার পারেন," তুমি পিছনের দিকে তাকানোর জন্য মাথাটা ঘুরাও, দেখবা এক জায়গায় কোষ্ঠকাঠিন্যের ন্যায় আটকায় যাবা, আরেকটা যাবা দেখবা তুমি ঘুইরা গেছো, তুমার পিঠও তদুপরি ঘুইরা গেছে। তার মানে তুমি যখনি অবলোকনের জন্য চক্ষু নিবা দেখবা তুমার সারা শরীর তুমারে নিয়া ঘুইরা গেছে। কিছুক্ষণ নেড়ী কুকুরের মতো নিজের লেন্জ্ঞার পিছনে ঘুরতে ঘুরতে প্রমান পাইবা আসলেই তুমার পিঠে ৫ আঙ্গুল বইছে এইটা আসলে দেখা যায় না!" ইহা বড় মারফতী বক্তব্য যাহা বুঝিতে পিএইচডি পাশ করলেও কাম হইবো না।

এইজন্য তাকে নিগূড় জ্ঞানের আধার কামরুখ কামাখ্যা যাইতে হইবো। তখন আবার যদি কোনো পুংটা পুলা হাত উচকাই কইয়া বসে," আপনি নিজে কি গেছেন? আমি তো কাউরে যাইতে দেখি নাই!" তখন আপনের একটু স্ট্যান্টবাজী লইতে হইবো। সেইটা কি? সেইটা কিছু না, ওরে ভোলায় ভালায়া চক্ষু বন্ধ কইরা ১৯ তলা বিল্ডিং এর ছাদে সিড়িঘরের উপরে লইয়া যাইবা, যাতে কইরা ২০ এর কোঠা পূরন হয়। তার পর হেরে কইবা," বাবা, দুই কদম সামনে আগাও সামনে তুমার লিগা প্লেটে বোরহানী দিয়া রাখছি। ঐটা গ্লাসে ভইরা গিলো।

" মাগার অয়তো জানবো না সামনে গেলে কেল্লাফতে। মাগার ও যখনই সামনে যাইবো তখনই উই চান্দু ঠাস কইরা নীচে পইড়া যাইবো, মাগার মরবো না। তুমি জিগাইবা,"কেমনে মরলো না? ২০ তলা থিকা লাফ দিলে কেউ বাচে!" তারে কানসা বরাবর লাগাইয়া কইবা বাচে, কারন ছাগলাটা ২০ তলা থিকা ১৯ তলায় লাফ মারছে! ও হো হো হো.....হোয়াটে জুক! বাংলাদেশে অখন যেইখানেই যাই ডিজিটাল ডিজিটাল শুনতে কান খারাপ হইয়া গেলো। মানুষের যখন মুখ ব্যাথা হইয়া যায় তখন টিভি ছাইড়া শুনায়, যখন কারেন্ট যায় গা তখন মোবাইলে বাজায়.....কি বাজায়? সেইটা হইলো ডিজিটাল বাংলাদেশ! ভাবলাম ডিজিটাল গোরস্হান বানাইলে কেমন হয়? মানুষ মরনের আগে ডিজিটালি কইবো মইরা গেলাম। ব্যাস দেহ লইয়া ডিজিটাল বানাইয়া লালবাত্তী দিয়া জ্বালাইয়া কমু মরহুম ডিজিটাল কুদ্দুস আলি কবর! নামকরনে ডিজিটাল হইলো কামেও ডিজিটাল, পুরা লাল বাত্তী! আইসো বলি ছুম্মা আমিন!


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.