আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নির্দোষ কৌতুকঃ ওয়াল্র্ড ট্রেড সেন্টারে ১১ সেপ্টেম্বরের সন্ত্রাসী হামলা সংশ্রিষ্ট তালাক।



এক ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের World Trade Center এ সস্ত্রাসী হামলা নিঃসন্দেহে সমসাময়িক ইতিহাসের অন্যতম আলোচিত ঘটনা। উক্ত সন্ত্রাসী হামলার সমগ্র বিশ্ব রাজনীতিতে একদিকে যেমন ঘটেছে মেরুকরণ ........পর দিকে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষের ব্যক্তিগত জীবন নানা মাত্রায় প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রভাব পরে বা আজও পরছে। টুইন টাওয়ার বা World Trade Center এ কর্মক্ষেত্র সংক্রান্ত ভাবে যুক্ত যে সকল ব্যক্তি ১১ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসী হামলায় প্রানে বেঁচে গেছেন , তারা নিঃসন্দেহে নিজেকে দুনিয়ার সবচেযে ভাগ্যবান মানুষদের একজন বলে নিজে বিবেচনা করেন। শুধু এক ব্যক্তি ব্যতিত .....................শুনুন সে কাহিনী। নিউইর্য়কের আদালতে এক মার্কিন নাগরিকের বিরুদ্ধে তার স্ত্রী বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা রুজ্জু করেছেন যা সরাসরি ১১ সেপ্টেম্বরের টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলার সাথে সরাসরি সম্র্পকিত।

ঘটনার বিরণ থেকে জানা যায়; উক্ত ব্যক্তির অফিস টুইন টাওয়ারের ১০৪ তালায় অবস্থিত। ঘটনার দিন সকালে অফিসে অবস্থানের পরিবর্তে, তিনি তার 'গোপন বান্ধবী'র এপার্টমেন্ট সেল ফোন বন্ধ করে কাটাছিলেন। মুহুর্ত গুলো এতোই অন্তরঙ্গ ছিল যে বাকি দুনিয়া থেকে তারা সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে পরেছিলেন। টেরিভিশনে খবরও এ সময়ের মধ্যে দেখা হযে উঠেনি। সকাল ১১টার দিকে সেল ফোন চালু করার সাথে সাথে তিনি তাঁর স্ত্রীর আতংকগ্রস্ত কন্ঠ শুনতে পেলেন ," তুমি কেমন আছ ? তুমি কোথায় ?" তিনি তৎক্ষনাত উত্তর দিলেন " কেন কি হয়েছে ? আমি তো আমার অফিসে।

'' খ মহমতি তলোস্তয় বলছেন, যে কোন কাহিনীর দু'টি শিক্ষাণীয় দিক থাকে...........এক, প্রত্যক্ষ শিক্ষা ; দুই , পরোক্ষ শিক্ষা। উপরের কাহিনীর থেকে আমি সেই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ শিক্ষা খুজে বের করতে চেযেছি। উপরের ঘটনার প্রত্যক্ষ শিক্ষা হচ্ছে............. সেল বা মোবাইলের মত আধুনিক প্রযুক্তি আমাদের জীবনে নানামুখি সাচ্ছন্দ্য এনে দিয়েছে। কিন্তু জীবনাচরণে কিছু অসুবিধাও র্সৃষ্টি করছে। মোবাইলে মিথ্যাচারের সময় সর্তক থাকুন ।

অন্তত মোবাইলে আপনার স্ত্রীর সাথে মিথ্যা কথা বলবেন না। আর পরোক্ষ শিক্ষা হচ্ছে..................... সত্য হচ্ছে আগুনের মত। সত্য কখনও চাপা থাকে না। সত্যের জয় অনিবার্য্য। গ ২০০৮ এর ডিসেম্বরের নির্বাচনে জয়ী হয়ে আওয়ামীলীগ সরকার নিয়ে এসেছে দিন বদলের অঙ্গিকার..........'ডিজিটাল বাংরাদেশ' গড়ার প্রত্যয়।

ডিজিটাল প্রযুক্তির এক অন্যতম অংশ তথ্য প্রযুক্তি। যা সকলের কাছে উন্মুক্ত করে দিযেছে তথ্য জগতের বিচরনে সুযোগ। এ সরকারের মন্ত্রী-নেতারা মুখে যতই 'তথ্য প্রযুক্তি'র কথা কতা বলুক না কেন.........এ বিষয়ে তাদের জ্হান খুব গভীর নয় বলে মনে হয়। কেন আমার এ ধারণা হল? আজ আওযামীলীগ সরকার যে ভাবে কথা বলছেতাতে মনে হচ্ছে, টিপাইমুক বাঁধের কথা যেন ক্ষমতায় আরোহন করে তারা নতুন শুনেছে। আসলেই কি তাই? আসুন International Tipaimukh Dam Conference' (ITDC-2005) এ করা উপস্থিত ছিলেন সে তালিকা দেখি।

৩১ ডিসেম্বর ২০০৫দি নিউ নেশন পত্রিকা রিপোর্টে শেষ প্যারায় Click This Link "The conference was split into three sessions.Among others, Rita Boro from India , Muniruzzaman, Professor Ameeruzzaman and Zakir Hossain attended the first session chaired by Dr RK Ranjan from India. Prof ABM Faruque presided over the second session where The New Nation Editor Mostafa Kamal Mojumder ,Dr Hasan Mahmud, Environental Secretary of Awami League (!!!!!!!!!!!! লোকটাকে চিনেন??????????/) were present among others. The third session ,chaired by BAPA Vice President Prof Nazrul Islam, were attended among others by Abdul Mal Abdul Muhit,(!!!!!!!!!!!! লোকটাকে চিনেন??????????/) Nurul Islam Nahid, (!!!!!!!!!!!! লোকটাকে চিনেন??????????/) Mainuddin Khan Badal (!!!!!!!!!!!! লোকটাকে চিনেন??????????/) and Dr Asif Nazrul. মনে হয় মুহতি-নাহিদ আর হাসান সাহেবের স্মৃতি শক্তি দূর্বল হযে পরেছে। তারা ভাবতেও পারেনি যে, টিপাইমুখ বাঁধ প্রতিরোধ বিষয়ে তাদের 'ক্ষমতা আরোহনপূর্ব' সংশ্রিষ্টতা বিষয়ে নানা খবর তথ্য প্রযুক্তির জগতের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে আছে। আমরা 'টিপাইমুখ নিয়ে কিছু জানি না এ ধরনের উক্তি এ দেশের মানুষ কে এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে বিম্বাস করানো সহজ নয়। ঘ উপরের ঘটনা থেকে এদেশের রাজনীতিবিদদের প্রত্যক্ষ শিক্ষা হচ্ছে............. তথ্য প্রযুক্তির যুগে মিথ্যাচারের সময় সর্তক থাকুন । অন্তত সাংবাদিক বা মিডিয়ার সামনে মিথ্যা কথা বলবেন না।

আর পরোক্ষ শিক্ষা হচ্ছে..................... সত্য হচ্ছে আগুনের মত। সত্য কখনও চাপা থাকে না। সত্যের জয় অনিবার্য্য।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।