সম্প্রতি দেশে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের নামে ঘড়ির কাঁটা এক ঘন্টা এগিয়ে আনা হয়েছে। এতে কিভাবে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে সেই ব্যাখ্যা আজো সন্তোষজনক ভাবে কোন বুদ্ধিবানেরা দিতে পারেনি। ঘড়ির কাঁটা না এগিয়ে অফিস টাইম এক ঘন্টা এগিয়ে আনলে কি সমস্যা হতো তাও স্পষ্ট করা হয়নি। ইতিমধ্যে এক সপ্তা পেরিয়ে গেলেও বিদ্যুৎ পরিস্থিতির কোন অগ্রগতি জনতা হিসাব মিলিয়ে দেখতে পারেনি। মোদ্দা কথা হচ্ছে অবস্থা যা ছিল তাই বরং কোথাও আরো খারাপ। এক ঘন্টা সময় এগিয়ে আনার জন্য এখন পর্যন্ত যে ঢোল পিটানো হয়েছে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের পরিমান পোষানো যাবে কিনা এই প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
সর্বসাকুল্যে হিসাব মিলিয়ে দেখা গেছে, ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে রাতের আগে রাত চলে আসায় ১০টার সময় ১১টা বেজে যাওয়ায় কেবল রিকশা যাত্রীর ভাড়া বেশি গোনার সুযোগ হয়েছে। আর একটি বিষয় পাওয়া গেছে যারা অপরাধের সাজায় কয়েদি হিসাবে জেলখানায় আছে তাদের মধ্যে যাদের মেয়াদ ঘড়ির কাঁটার গ্যাড়াকলে শেষ হবে তারা বাড়তি সুযোগ হিসাবে এক ঘন্টা আগে মুক্তি পাবে। জীবনের জন্য এ এক বিরাট পাওয়া।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।