ইরানের নিবার্চন হয়েছে এক সপ্তাহ হয়ে গেল । কিন্তু এখনো এর সঠিক হিসাব শেষ হয়নি । কেনই বা হবে মনে হয় ইরানের অবস্তা এখন আমাদের বাংলাদেশের মত । কারণ এখন সেখানেও নিবার্চন নিয়ে সহিংস ঘটনা ঘটেছে । এত মারা পরেছেন ৭ এর অধিক ।
নিউজ জানানো লেখার উদ্দেশ্য নয় ।
ইরান কে আমরা বর্তমান সময়ে এক মাত্র ইসলামী রাষ্ট্র বলে বিবেচনা করা হয়।
এমন ঘটনা গঠতে থাকলে নিশ্চয় ই কেউ আর ইরান কে নিয়ে এভাকে ভাবনে না । কারণ একটি ইসলামী রাষ্ট্রের ইসলামী ভাবধারার পতন মানে অনেক কিছূ ।
কেন না একটি ইসলামী রাষ্ট্র বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠিত থাক লে আজ হোক কাল হো এমনই ভাবে বিশ্বের বুকে আরও ইসলামী রাষ্ট্র অচিরেই প্রতিষ্ঠিত হতে থাকবে অ এটি কোন কল্পনা প্রসূত চিন্তা নয় ।
এটাই সত্য এবং এটি প্রতিষ্ঠিত হবে ।
বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ভাবে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম চলছে ।
আজ পর্যন্ত কেউ ই চূড়ান্ত সফরতার মুখ দেখতে পায় নি । কেনই বা পাবে তারা ওরা তো প্রতিষ্ঠিত করতে দিবেনা ।
ওরা দোসর তৈরি করে রাতের আধারে দিনের আলোতে সব সময় সব জায়গায় ।
কারণ ওরা তো মুসলমান নামদারী লোকদের খুব সহজেই টাকা দিয়ে কিনে নেয় ।
এই দেখুন না ভারতে শাহরুক কিনা না ও ইসলামের বিরোধে বিরূপ মন্তব্য করতে সংকোচ বোধ করে না । এই যা শুধু তার কথা বললাম ও তো আগেই একটা বির্ধমী কে বিয়ে করেছে । এই যেমন ইয়াসির আলাফাত সেও কিনা একজন ইহদিকে বিয়ে করেছিলেন । এই যেমন ভারতের আজাহার পাকিস্তানের ইমরান খান ।
ত্যিাদি আরো অনেরকেই ।
তারা টাকা দিয়ে মুসলমান নামদারী লোক দের কিনে নেয় ।
কোথাও বা ডলার কোথাও বা রুপি , ইয়েন ,পাউন্ড ,দিনার রিয়াল .........
তাই তারা এগিয়ে ।
ইরানে মনে হয় এমন একটা ঘটনাই ঘটেছে । তা নাহলে ৩০ বছর পর এমন সহিংস ঘটনা ঘটার কথা নয় ।
মুসাভী তো ভারী লোক সে কোন মতেই রাজি নয় কি কারণ তার ।
নিশ্চয় এত দিনে তারা মুলমান নামদারী মুসাভী তৈরি করে ফেলেছে ।
এই দেখুন আজ জুম্মাবার কত লোকে মসজিদ ভরে গেল । কিনতু আসর নামাজে তো এত লেক দেখি না কারণ কি ?
আজ যারা ইসলামী সমাজ তৈরিতে ব্রত তাদের কে শানত করার জন্য ইরানের এই ঘটনা এছাড়া অন্য কোন কারণ নেই কারণ থাকতে পারে না
দেশে ধেশে যারা ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায় সেই কবে ই না সৌদি আরব কে আদর্শ না ধরে ইরান আদর্শ ধরে হাটতে শিখেছে । তাই দেশের বিরোধে এত অবরোধ এত কিছু থাকার পর ইরান পরমানু কমসূচী নিয়ে এগিয়ে যেতে চায় ।
তারা আর পশ্চাতপদ হয়ে থাকতে চায় না । ইমলাস কখনো পশ্চাতপদ ছিল না তার সোনালী ইতিহাস তাই বলে ।
আমাদের মিডিয়া আমাদের সমাজপতিরা আজ সবই চান এক সাথে কারণ তারা এক সাথে মুলমান থাকবেন আবার ইহজগতিক চিন্তার ধারক বাহক ধর্মনিরপেক্ষ মতবাদ প্রতিষ্ঠা করেবেন ।
এই হচ্ছে নামধারী মুলমানের কৌশল এই কৌশল বড়ই আজব ।
ইরানে মুসাভী অেনেক ক্ষেত্রেই এগিয়ে আসেন এই দিক থেকে।
বাংলাদেশ থেকে বলা যায় না ইরান নির্বাচনে কি হয়েছে । কারণ আমরা বাংলাদেশে যে নির্বাচন হয় তার ফলাফল ও তো ঘর থেকেই সঠিক কিনা তা বলতে পারি না ।
তবে বিশ্বাসের ত্বত্ত তেকৈ মনে হয় কারচুপি ঘটনা ঘটে নি ।
তবে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ে জুমার খুদবায় তা পরিষ্কার করবেন ইরানে সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনী ।
আহ কি সুন্দর পদ্ধতি দেশের বিবাদমান পরিস্থিতির ফয়সালা হয় মসজিদে ।
তাই বার বার মনে হয় সেই যুগ বুঝি ইরানই ই প্রতিষ্ঠা করলো করছে করবে
আমাদের দেশে চিন্তা করা মানে ............অনেক দূর দূর ..... ....
কেমন করেই বা হবে আমাদের ছেলেরা আজ নামাজে
আমপাতা জোড়া .....
কবিতা পড়ে ......
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।