সকল মতাদর্শকে আন্তরিকতার সাথে অধ্যয়ন করি।
আমি কি মখা থেকে কম নাকি! তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হতে চাই।
পরের কথায় আসি।
২০০১-২০০৬ সাল গত বিএনপির আমলে বাংলাদেশে যদি ১০০০০০ (এক লাখ) ফোর স্ট্রোক সিএনজি গাড়ি আসে আর তারেক বাবা প্রত্যেকটা থেকে ১লাখ টাকা করে ব্যবসা (আলীগ এর ভাষায় দুর্নীতি) করে তবে মোট ব্যবসা হয়েছিল ১০০০০০*১০০০০০=১০০০০০০০০০০/- (একহাজার কোটি) টাকা।
এতে করে তারেক একলাখ রিকসার ড্রাইভারকে সিএনজির ড্রাইভার বানাইছিল।
আর এই আলীগ সরকারের আমলে
১.শেয়াবাজার কেলেংকারীতে দুর্নীতি হয়েছে ৭০ হাজার কোটি টাকা।
২.সোনালী ব্যাংকের হলমার্ক কেলেংকারী হয়েছে ৪০০০ কোটি টাকা।
৩.বেসিক ব্যাংক থেকে লোপাট হয়েছে ৩৫০০ কোটি টাকা।
৪.পদ্মাসেতু কেলেংকারী হয়েছে ।
৫.সাগর রুনী হত্যা হয়েছে সামিট গ্রুপের কেলেংকারী (হাজার কোটি টাকা)ঢাকতে।
৬.সজীব ওয়াজেদ জয়কে বাচাতে আমেরিকায় কতকোটি টাকা পাঠানো হয়েছে তা তদন্তের দরকার।
৭.সায়মা পুতুলের কানাডার একটি দুর্নীতিও দেশবাসী জানে। তাও তদন্তের বিষয়।
৮. শেখ রেহানার লন্ডনে গাড়ি বাড়ি ব্যবসা হয়েছে। সায়মার কানাডায় গাড়ি বাড়ি ব্যবসা হয়েছে।
সজীব জয়ের আমেরিকায় গাড়ি বাড়ি ব্যবসা হয়েছে। কই থেকে পাইলেন এত ডলার মামারা? ঐদেশে আপনারা কামলা খাটছেন এমন তত্থ্য তো দেশ বাসী জানেনা।
৯.রেলের কালো বিড়ালের কথা আপনার জানেন।
১০. স্বরাষ্টমন্ত্রীর এসআই অছি নিয়োগের সময় কি করেছে তা দেশবাসী জানে।
১১. বিভিন্ন নিয়োগে কি পরিমান অনিয়ম হয়েছে দেশবাসী জানে।
১২. ভারত থেকে কত টাকা নিয়ে তিস্তা করিডোর দেয়া হয়েছিল দেশবাসী অনুমান করেছে। দেশবাসী বলছে এক আলীগকেই নাকি ম্যানেজ করার জন্যে ৩০ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে। বাকী ২০ হাজারকোটি টাকা দেশের মিডিয়া , প্রশাসন ,ও কিছু বিরোধী দল জাতীয় পার্টিসহ অনেককে ম্যানেজ করতে ইন্ডিয়া ব্যয় করেছে। বাংলাদেশ একবছরে যা রেভিনিউ পেত তা দিয়ে ভারত অনেক বছরের কাজ শেষ করেছে। যার প্রতিবাদ করতে গিয়ে ইলিয়াস আলী ও মাহমুদুর রহমানের আজকের পরিনতি।
শুনা যায় তারেক বাবা বিদ্যুৎ এর খাম্বা দুর্নীতি করেছেন। বিএনপির ৫বছরে বিদ্যুৎ খাতের বাজেট যোগ করলে ২০হাজার কোটি হয়না সেখানে তারেক বাবা নাকি বিদ্যুৎ এর খাম্বা চুরি করে ২০হাজারকোটি লোপাট করেছে । অথচ বিএনপির আমলের বাজেটের সিংহভাগ বিদ্যুৎ খাতের কর্মকর্তা কর্মচারীর বেতন আর মেইনটেনেন্স ব্যয়ে চলে গেছে। সেখানে খাম্বা তত্ত্ব দিয়ে তারেক বাবাকে মহীয়ান করা হয়েছে।
আর হাওয়া ভবনের হাওয়ায়ী দুর্নীতির কথা আপনারা প্রায়ই শুনেন।
আওয়ামী মিডিয়ার ধাপ্পাবাজির কথা কি যে কমু!!
১.রেব গঠন করে আওয়ামী সন্ত্রাসী বিগ্রেড কন্ট্রলে বিএনপি যে মুনশীয়ানা দেখিয়েছে আমি তার জন্যে বিএনপিকে ১০০ নম্বর দিতে চাই।
২.এহসানুল হক মিলনের নকল বিরোধী অভিযানে পাবলিক পরীক্ষায় নকল নিয়ন্ত্রনে চমক লাগানো সাফল্যের জন্যে ১০০ নম্বর দিতে চাই।
৩. বিরোধী দলের মিছিলে পুলিশ ও দলীয় গড ফাদার লেলিয়ে দিয়ে গুলি করে মানুষ না মারার জন্যে বিএনপিকে ১০০ মার্ক দিতে চাই।
৪. বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসংগঠনের বিবাদ নিয়ন্ত্রনে রেখে সেশনজট কমানোর ক্ষেত্রে সফলতার জন্যে বিএনপিকে ১০০ মার্ক দিতে চাই।
৫. সোহেল রানাদের মত হরতাল বিরোধী কর্মসুচী পালনের জন্যে ভাঙ্গা বিল্ডিংয়ে নারী শ্রমিকদের আসতে বাধ্য না করার জন্যে বিএনপিকে ১০০ মার্ক দিতে চাই।
৬. কেয়াটেকার সরকার পদ্ধতি বাতিল না করে ক্ষমতা ছেড়ে দেয়ার জন্যে বিএনপিকে ১০০ মার্ক দিতে চাই।
৭.সংবিধানে আল্লাহর উপর পূর্ন আস্থা বাতিল না করে সংবিধানকে নাস্তিকতা থেকে রক্ষা করার জন্যে বিএনপিকে ১০০ মার্ক দিতে চাই।
৮. বিএনপির আমলে বিডিয়ার বিদ্রোহের মত ঘটনা না ঘটার জন্যে বিএনপিকে আমি ৩০০ মার্ক দিতে চাই।
টোটাল ১০০০ মার্ক। আর ভাইভার ১০০ মার্কের মধ্যে ৫০ মার্ক কম দিচ্ছি আলীগের গোয়েবলসীয় মিডিয়ার মনোপলি ব্যবসাকে বাগে আনতে না পারার জন্যে।
গিয়াস উদ্দিন মামুনদের নিয়ন্ত্রন না করার জন্যে।
আর বিএনপিকে অতিরিক্ত আরো কিছু মার্ক দিব কেননা তারা ক্ষমতায় থাকলে আলীগের মত অর্ন্তকোন্দলে নিজ দলের জনপ্রিয় মেয়র লোকমান ও উপজেলা চেয়ারম্যান সেলিমের মত কেহ আমাদের ছেড়ে যায় না বলে। চৌধুরী আলম ও ইলিয়াস আলীর মত আলীগের কোন লোক গুম হয়না বলে। দিগন্ত টিভি , ইসলামিক টিভির মত মিডিয়া শাহবাগীদের দাবী অনুযায়ী বন্ধ হয়নাই বলে। মাহমুদুর রহমানের মত কোন পত্রিকার সম্পাদক জেলে যেতে হয়নাই বলে।
কোন পত্রিকা বন্ধ হয়নাই বলে। কিবরিয়া , আহসানুল্লাহ মাস্টারদের মত মানুষরা অর্ন্তকোন্দলে নিহত হয়না বলে বিএনপিকে ধন্যবাদ।
মার্ক দেয়ার মত কোন বিষয় থাকলে আপনিও কইতে পারেন। মাইনাস মার্কিংয়ের কিছু থাকলেও কইয়েন।
আপনি কইতে পারেন ২১ শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলার কথা।
আরে আলীগ বাবারা আপনি সবাইকে দুশমন বানাইছেন আপনার কাজ দিয়ে। যেমন ধরুন শেখ মুজিবের খুনীরা আপনার দুশমন, হিজবুতী , হরকাতুল জিহাদীরা আপনার দুশমন, আইএসআই আপনার দুশমন। কে যে কোনদিকে কি ঘটাই দিচ্ছে আপনি শিউর করে কইতে পারেননা। এবার অনুপচেটিয়াকে কি কইরা লাইছেন আপনারাই কইতে পারেন।
আপনি কইতে পারেন ১০ ট্রাক অস্ত্রের কথা।
সীমান্তে কে কি করতেছে আপনারা জনেন। পার্বত্য চট্ট্রগামকে কে কি করতে চায় আপনারা জানেন। একটু অফেন্সিভ খেলতে চাইলে আপনি কি দোষ দিতে পারেন?
আপনি বলতে পারেন সারাদেশে একযোগে বোমা মারার কথা। শায়খ আবদুর রহমান যে যুবলীগের মির্জা আযমের বোনের জামাই বিষয়টা তো সুরাহা হইলনা। ভারতীয় সেনাবাহিনীর আর্জেস গ্রেনেড গুলো কেমনে এই দেশে ঢুকল তার কোন সুরাহা হইলনা।
আরে চান্দু কেমনে কি! যেখানে বিএনপি বর্তমানে গায়ের জোড়ে আন্দোলন জমাইতে পারতেছেনা সেখানে সারাদেশে বোম ফুটাইব নিজের সরকারের বদনামের জন্যে !!!! খ্রাব কথা আসে মুখে মামুরা। খ্রাব কথা আহে মুখে!
বিএনপির শিপনের শাড়ি । তাই সব দেহা যায় । কি কমু মামু !কি কমু!
আলীগের কালো বিড়ালরা মিউ মিউ করে সত্যরে মিথ্যা বানাইতে পারে। তাই তো গাঁও গেরামের জীর্নশীর্ন বুইড়ারা কয় " সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরন।
আলীগ দেশজাতির জন্যে ক্ষতিকারক। " । মনে রাখবেন স্বাধীনতা অর্জনকারী দল সবসময় স্বাধীনতার রক্ষক থাকেনা।
একটা কঠিন সত্য কইলাইতাছি ।
আলীগের অস্তিত্বের স্বার্থে আলীগকে এবার ক্ষমতায় না যাওয়া উচিত।
কারন যেভাবে মেয়র লোকমান হত্যা হল , মিল্কী হত্যা হল, উপজেলা চেয়ারম্যান সেলিম হত্যা হল কোনদিন যে কে চলে যায় আল্লাহই জানে। নিজেদের অস্তিত্বের স্বার্থে ক্ষমতা ছাড়ুন। কেয়ারটেকার দিন। আগামী দিনে ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতায় যাওয়ার লোভ ছাড়ুন।
স্লামালিকুম আওয়ামী নাস্তিকরা।
স্লামালিকুম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।