সরকারী জাল ক্রমশ: সংকুচিত হয়ে আসছে। সরকার বলেই দিয়েছে বিচার
হবে প্রতিকী । অর্থাৎ হাজার হাজার যুদ্ধাপরাধীদের সাজা হবে না। সর্বোচ্চ
শাস্তি মৃত্যুদন্ড। এখনো বিচারের অবকাঠামো ঠিক করতে পারেনি সরকার।
গঠন হয়নি প্রসিকিউটর টীম ও। দেরীর বিভিন্ন অজুহাত দেখানো হচ্ছে।
আমরা জানি নাৎসীবাদীদের কে এখনো খুঁজে খুঁজে বিচারের কাঠগড়ায়
দাঁড় করানো হচ্ছে। আর বাংলাদেশে কাটছাট করার চেষ্টা করা হচ্ছে সে তালিকা।
বসনিয়া- হার্জেগভিনায় যে যুদ্ধাপরাধ হয়েছিল এরও বিচার চলছে।
বাংলাদেশ এই সাম্প্রতিক উদাহরণ গুলো ও অনুসরণ করতে পারতো। না,
সরকার সেটা করছেনা।
শোনা যাচ্ছে , প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাম্প্রতিক সৌদী সফরকালে , সৌদী
বাদশাহর সাথে একটা বুঝাপড়া করে এসেছেন। আর সেজন্য বিচারে
কালক্ষেপণ করা হচ্ছে । কি হতে পারে সে বুঝাপড়া টি ? জল্পনা চলছে
তা নিয়েও।
এদিকে মৌলবাদী রাজনৈতিক সংগঠন জামাত লিফলেট ছেড়ে বলছে
তাদের দলে কোনো যুদ্ধাপরাধী নেই !
ঘটনা কি ? তারা এমন ''কলা না খাওয়ার '' ভান করছে কেন ?
সবমিলিয়ে , বড়জোর ক'জনের বিচার হতে পারে ?
একাত্তরে যারা টিক্কা খানের সাথে মিটিং করে সমর্থন দিয়েছিল, যারা
বুদ্ধিজীবি হত্যার নীলনকশা তুলে দিয়েছিল এদের বিচার হবে তো ????
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।