...
গ্রেডিং বৈষম্য বাতিলের দাবিতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে। গত সোমবার শিক্ষার্থীরা পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে র্যালি ও সমাবেশ করেছে।
একই দাবিতে শিক্ষার্থীরা শাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচিও পালিত হয়েছে। দুপুর সাড়ে ১২টায় লাইব্রেরি ভবনের সামনে থেকে র্যালিটি শুরু হয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে আবার ওই স্থানে এসে সমাবেশ করে। এতে শত শত শিক্ষার্থী স্বতঃস্ফূর্ত অংশ নেয়।
এসময় শিক্ষার্থীরা বলেন, ২০০১ সালে এসএসসিতে এবং ২০০৩ সালে যখন এইচএসসিতে গ্রেডিং পদ্ধতি চালু করা হয় তখন বিষয়টি সংশ্লিষ্ট শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের কাছে নতুন বিষয় হওয়ায় এ ব্যাপারে তারা কোনো দিকনির্দেশনা পাননি।
ফলে ওই বছর সারা দেশে ফলাফল বিপর্যয় দেখা দেয়। এ অবস্থায় শিক্ষার্থীরা মেধা ও যোগ্যতা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেও গ্রেডিং বৈষম্যের কারণে আজ তারা বিপাকে পড়েছে। শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করে এসএসসি ও এইচএসসিতে ন্যূনতম জিপিএ ৫.৫০ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারলেও বিসিএস কিংবা সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে এ ধরনের বিধিনিষেধ গ্রহণযোগ্য নয়। তারা অবিলম্বে এ ধরনের বৈষম্য বাতিলের দাবি জানান।
গ্রেডিং বৈষম্য বাতিলের দাবিতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে। গত সোমবার শিক্ষার্থীরা পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে র্যালি ও সমাবেশ করেছে।
একই দাবিতে শিক্ষার্থীরা শাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচিও পালিত হয়েছে। দুপুর সাড়ে ১২টায় লাইব্রেরি ভবনের সামনে থেকে র্যালিটি শুরু হয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে আবার ওই স্থানে এসে সমাবেশ করে। এতে শত শত শিক্ষার্থী স্বতঃস্ফূর্ত অংশ নেয়।
এসময় শিক্ষার্থীরা বলেন, ২০০১ সালে এসএসসিতে এবং ২০০৩ সালে যখন এইচএসসিতে গ্রেডিং পদ্ধতি চালু করা হয় তখন বিষয়টি সংশ্লিষ্ট শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের কাছে নতুন বিষয় হওয়ায় এ ব্যাপারে তারা কোনো দিকনির্দেশনা পাননি।
ফলে ওই বছর সারা দেশে ফলাফল বিপর্যয় দেখা দেয়। এ অবস্থায় শিক্ষার্থীরা মেধা ও যোগ্যতা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেও গ্রেডিং বৈষম্যের কারণে আজ তারা বিপাকে পড়েছে। শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করে এসএসসি ও এইচএসসিতে ন্যূনতম জিপিএ ৫.৫০ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারলেও বিসিএস কিংবা সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে এ ধরনের বিধিনিষেধ গ্রহণযোগ্য নয়। তারা অবিলম্বে এ ধরনের বৈষম্য বাতিলের দাবি জানান।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।