যা বিশ্বাস করি না, তা লিখতে-বলতে চাই না, পারবোও না। কিন্তু যা বিশ্বাস করি, তা মুখ চেপে ধরলেও বলবো, কলম কেড়ে নিলেও লিখবো, মারলেও বলবো, কাটলেও বলবো, রক্তাক্ত করলেও বলবো। আমার রক্ত বরং ঝরিয়েই দাও, ওদের প্রতিটি বিন্দুর চিৎকার আরও প্রবল শূনতে পাবে।
একে দেখে শেখা সম্ভব, দেশকে কিভাবে শুধুই ব্যাবসায়িক পন্য হিসেবে দেখা যায়।
১) বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কাউন্সিলে আজ সকালে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকি প্রধান অতিথির ভাষণে কাদের মোল্লার মুক্তির দাবি করেন এবং এই ট্রাইবুনাল বাতিলের জন্য সরকারের কাছে আহবান করেন।
তিনি আরোও বলেন যারা প্রকৃত যুদ্ধাপরাধী তাদের গ্রেফতার করুন এবং সরকারের নানান সমালোচনা করেন।
তিনি আবার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবি করে বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে রেখে রাজাকারদের ফাঁসি দেয়া যায় না। তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে রাজাকার উল্লেখ করে আগামী কালের মধ্যে তাকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
দুপুরে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিলে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
২) কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের চেয়ারম্যান কাদের সিদ্দিকী জামায়াতে ইসলামীকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে মাঠে নামার আহ্বান জানিয়েছেন।
বাংলাদেশের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করতে হলে এই দাবি নিয়ে মাঠে নামা ছাড়া জামায়াতের বিকল্প নেই।
শনিবার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের মাঠে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের জাতীয় কাউন্সিল-২০১৩’র সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকি বলেন, শাহবাগের সমাবেশ যদি নিরপেক্ষ হয় আমি সঙ্গে আছি। আর যদি আওয়ামী লীগের হয় আমি এ সমাবেশকে ঘৃণা করি। তিনি বলেন, রাজাকাদের ফাঁসি আমিও চাই।
কিন্তু ওই রাজাকারদের ফাঁসি আরেক রাজাকার দিতে পারে না। আওয়ামী লীগের মধ্যেও এখন রাজাকার আছে। এছাড়াও তিনি কাদের মোল্লা সহ বাকিদের মুক্তি চেয়ে বক্তব্য দেন।
কাউন্সিলে বিএনপির ভাইস চেয়ামম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেন, মহাজোট সরকারকে বিতাড়িত করতে এখন একটি জাতীয় ঐক্যের দরকার।
আ স ম আব্দুর রব বলেন, চোরাবালিতে যেন এ আন্দোলন হারিয়ে না যায়।
যারা জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে তাদের বাংলাদেশে ঠাঁই নাই। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আমাদের মুক্তি দিতে পারে না। দুটি দল বাদে বাকি সব দলের মধ্যে মতপার্থক্য থাকলেও তাদের নিয়ে ঐকমত্য গড়ে তুলতে হবে।
সম্মেলনে আরো বক্তব্য দেন জাতীয় পাটির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, জেপি মহাসচির শেখ শহিদুল ইসলাম।
যা বলার আমি শিরোনামেই বলে দিয়েছি, এইরকম মানুষের জন্যে, যারা কিনা মুক্তিযোদ্ধা শব্দটিকেই অপমান করছেন তাদের শুধু বলতে চাইঃ
গো টু হেল, শাহবাগ এর প্রজন্ম চত্বর এখন প্রস্তুত, পালাবার পথ তুমিও দেখে রাখো।
জামায়াত শিবির নিপাত যাক,
সোনার বাংলা মুক্তি পাক!!
যুদ্ধপরাধিদের ফাঁসি চাই,
ফাঁসি ছাড়া কথা নাই!! জয়য়য় বাংলা! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।