তারপর?
আমাদের সব উচ্চারণগুলো এভাবেই শেষ হয়
অঝোর বর্ষণশ্রান্ত আকাশের মতো ;নীরব।উদাস।
সারারাত রঙ মেখে মেখে বিধ্বস্ত শিউলি ঝরে শরতের ভোরে
দিনভর গান গায়
দিনভর উড়ে চলে
গোধুলীতে ক্লান্ত পাখি ফেরে তার নীড়ে।
বৃষ্টির ভাষা বুঝে কি বুঝেনা তবুতো মৃত্তিকা তার সব জল ধরে রাখে বুকের ভেতরে;
বাঁশীতে ডাকতো শ্যাম,'রাধা,রাধা'বোলে?
কেবল বাঁশীই জানে সুরে সুরে সে যে কাকে ডেকে গেছে;
কোন সুরে গান গায় পাখি পুষ্প বুঝেনা
তবু উন্মুখউৎসুক উন্মোচিত হয় বারে বারে।
কথায় কথায় কথা শেষ হয়
নিবিড়রাতের কোলে শ্রান্ত দিন অবকাশ খুঁজে
চাদরে ঢাকা বিবশমলিন বিশ্রান্ত হাতগুলো
পারস্পরিক স্পর্শগন্ধহীন নিস্পন্দনীরব।
থেমে যাওয়া সব কথা ,কোলাহল নিয়ে পৃথিবী আবারো জাগে
সূর্য আবারো মুখ দেখে জলাশয়ে
অসমাপ্ত শব্দমালা তোমাকেই খুঁজে
কিভাবে চিনবো তোমাকে বলো নিজেকে আমস্তক ঢেকেছো মুখোশে!
আমিও তো মাংসপিন্ড ঝিনুকর খোলে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।