আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সর্প হইয়া দংশন কর ওঝা হইয়া ঝাড়ো .....একদফা একদাবি যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি

আওয়ামীলীগের অনুগত বিচারপতিরা বিচার করছেন। তাদের নিরপেক্ষতা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের প্রশ্ন। তারা প্রহসনের রায় দিলেন । এর আগ মুহুর্তে জামাতের মিছিল করার সুযোগ দেয়া হয়েছে। এই সরকার দিয়েছে।

যদিও বিরুধী দল এই সুযোগ এই সরকারের সময় পায় নাই। জামাত যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর জন্য মিছিল করছে আর সরকার সুযোগ দিচ্ছে। আবার শেখ হাসিনা মেকি মায়াকান্না করছেন। বাংলাদেশের তরুন সচেতন সমাজ,সম্মানিত ব্লগাররা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে শাহবাগ চত্বরে জমা হলেন তীব্র প্রতিবাদ জানালেন প্রহসনের বিচারের। রাজাকারদের ফাঁসির দাবীতে আমরা ব্লগাররা অনর থাকলাম।

দেশের আপামর জনসাধারণ স্বতস্ফূর্তভাবে সহযাত্রী হলেন। জনতার জোয়ার হলো। একটাই দাবী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি। ভেন্যু শাহবাগ চত্বর। ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে।

যা এখণ ছাত্রলীগের আস্তানা। তাদের গুন্ডাপান্ডারা যেখানে একক ভাবে অবস্থান করে। এই ফ্যাসিস্ট সরকারের মতই। এই কথা যে কেউ বুঝতে পারেন ওই এলাকায় বিরুধীদল ঢুকতে পারবে না। ছাত্রদলও নয়।

ছাত্রলীগ দলবল নিয়ে হাজির হয়েছে। একটা ন্যায্য দাবী। পবিত্র দাবী। জনগনের প্রাণের দাবী । সেখানটাকে অপবিত্র করার জন্য ভাড়াটে গুন্ডাদের আগমন।

দেশে এখন ছাগু গুন্ডা আর ভাদা গুন্ডাদের ব্যাপক তান্ডব। নির্লজ্জ ভাদাদের আগমন হলো সঙ্গত কারনেই তাদের আখরার আশেপাশে বিএনপির অনুসারীরা আসতে পারে নাই। আসলে বিশ্বজিৎ কয়জন হতে চায়? যারা পদ্মাসেতুর পক্ষে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে মানুষ হত্যা করে। যারা চোর আবুল মন্ত্রীদের বাঁচাতে গিয়ে দেশের স্বার্থ পদ্মাসেতু জলানঞ্জলী দেয়। তারা যুদ্দাপরাধীদের প্রাণ ভিক্ষা দিয়ে আতাত করে আবার লোকদেখানো একাত্বতা ঘোষনায় শাহবাগ আসার মত নির্লজ্জ হবে এটাই স্বাভাবিক।

যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচিয়ে দিযে তারা অস্থিতিশীল পরিস্খিতি সৃষ্টি করে আবার ক্ষমতায আসার পায়তারা চালাচ্ছে। দেশের গণতন্ত্র হত্যা করেছে। ৭১ এ রাজাকারদের ক্ষমা করেছে। এখন আবারা রাজাকার ইস্যু এনে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের পায়তারা চালাচ্ছে। তাদের কাছে কোন কিছুই নিরাপদ নয়।

তারা গুম সংস্কৃতি চালু করেছে। তারা ক্ষমতায় আসার জন্য নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থা লুপ্ত করেছে। আর এখন ব্লগারদের নেতৃত্বে সংগঠিত গনদাবী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি সেখানেও আনাগুনা করছে। ফায়দা লুটার পায়তারা। ছাগু সর্প ভাদাও সর্প।

তবে ভাদারা সর্প হয়ে দংশন করে ওঝা হয়ে ঝাড়ে। এদের চেয়ে খারাপ আর কেউ নাই। দেশে এখন ভাসানীর মতন নেতৃত্বের ব্যাপক প্রয়োজন। এই দেশ কোন শুকরের বাচ্চা পলিটিশিয়ানের নয়। ১৬ কোটি মানুষের।

শুকর আর শুকরশাবক এই দেশে পরিত্যাজ্য । আমাদের জনসাধারণের প্রানের দাবী একমাত্র দাবী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসী এর অন্যথা কেউ মানবে না। জনজোয়ার সাধারণ মানুষের । এই জোয়ারের নেতৃত্বে দেশপ্রেমিক ব্লগাররা। অন্য কেউ নন।

ঐ নতুনের কেতন উড়ে তোরা সব জয়ধ্বনি কর।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।