ধন্যবাদ। আবার আসবেন।
গুলশানের পথে হাটতেছিলাম। কাঠ ফাটা রোদ। ঢাকা বিশ্ববিঃ অথবা বুয়েট ক্যাম্পাস থেকে এখানে যে তাপমাত্রা ৩-৪ ডিগ্রী বেশি, সে ব্যাপারে আমার কোন সন্দেহ নেই।
অবশ্য তার কারনও আছে। গুলশানে গাছগাছালি অনেক কম কিন্তু এসির পরিমান অনেক বেশি।
গিয়েছিলাম ফর্মাল ড্রেসে একটু ভিক্ষা করতে মানে স্পন্সর জোগাড় করতে।
স্পন্সর পেয়েছিলাম কিনা সে প্রসংগে না গিয়ে বরং লান্চের প্রসংগে কথা বলি।
গুলশানের মত জায়গায় ৪৮ টাকায় দুপুরের খাবার কি কল্পনা করতে পারেন?
আমারা খেয়েছিলাম তাও আবার গরুর মাংস ও ভাত।
রেসটুরেন্ট টা ছিল ছালা দিয়ে ঢাকা। অসাধারন মজাদার খাবার। বিশ্বাস না হলে গুলশান-২ এ গিয়ে খেয়ে আসুন।
খাবার পরে অবশ্য আমাদের মনে প্রশ্ন জেগেছিল, মাংসখন্ডটি আসলেও
গরুর ছিল নাকি মহিষের নাকি কুকুরের?
বাংলাদেশে সবই সম্ভব কিনা, তাই আর কি!!!!!!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।