জীবন অনেক দামী..কাজ প্রচুর...সময় কম।
পদ্মায় ফেরী সংকট দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। ২০১৪ কি ২০১৫ সালে ব্রিজ হবার আগে এই সংকট যে তীব্রতর হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মাওয়া আর দৌলতদিয়া দু দিকেই নতুন নতুন বাস, ট্রাক আরও অন্যান্য যানবাহন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। কিন্ত ফেরীর সংখ্যা বাড়ার সম্ভাবনা তো দূরের কথা সেই কবেকার ফেরীগুলো ঘানি টানতে টানতে প্রায়ই বিদ্রোহ করছে।
পুরোন হয়ে যাওয়াতে প্রায়ই এটা নয়তো ওটা বিকল হয়ে থাকছে। স্বাভাবিকভাবেই বাড়ছে যানবাহনের সাড়ি। কমপক্ষে ২ ঘন্টা বসে থাকা এখন অতি সাধারন। সময়ে তা ৪ ঘন্টায় গিয়ে ঠেকে। শীতের কুয়াশা আর ঈদের সময়ে তা হয়ে যায় ১২-২৪ ঘন্টা।
এর থেকে উত্তোরনের পথ কি ? একটাই। লঞ্চ সার্ভিস কে উৎসাহিত করা। ফেরী সার্ভিস মূলত ট্রাক, প্রাইভেট যানবাহন আর কিছু লাক্সারী বাসের কাছ থেকে বেশী ভাড়া আদায় সাপেক্ষে সংরক্ষন করে বাকীদের জন্য লঞ্চকে বেছে নেওয়াকে উৎসাহিত করা কর্ত্তৃপক্ষের একটা পলিসি হতে পারে। তাহলে বেশী ভাড়া দিয়ে ফেরীতে যেতে যারা ইচ্ছুক তাদেরও উপকার হবে অন্যান্যদের ও সময় বাচবে। নইলে ব্রিজ হবার আগ পর্যন্ত এই ৪-৫ বৎসর যারা ওদিকের যাত্রী তাদের দুর্ভোগ যে কোথায় গিয়ে ঠেকবে তা ধারনা করলেও কষ্ট হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।