আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রদীপের আলোর নীচে অন্ধকার।

আমি জানি আমার লেখনীতে সুশীল পাঠক,লেখক সমাজ কে দুঃখ দিয়ে যাচ্ছি। তার জন্য আমি ক্ষমা প্রার্থী। অন্যের দেয়া সুখ দুঃখ গুলো প্রকাশ করতে গিয়ে কোন সুহৃদ সাথীর দুঃখের কারন হয়ে থাকলে তবে আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত কিন্তু আমাকে যে বলতেই হবে। আমার এবং আমার ছেলেমেয়েদের আজো জমির আইলের উপড় দিয়ে চলাফেরা করতে হয়। বর্ষায় কাদাক্ত রাস্তায় চলাফেরা করতে হয়।

আলীকদমে আমার জন্ম। অথচ নিজের জন্মভূমিতে পরবাসীর মত দিন যাপন করছি। অন্যরা সেদিনএসে রাস্তাঘাট,পুকুর,রিংওয়েল,পায়খানা,ব্যবসা বানিজ্যের সকল সূযোগ সুবিধা প্রশাসন থেকে পেয়ে গেছে। আমরা আছি অর্থনৈতিক অবরোধ থেকে শুরু করে নাগরীক সকল সুবিধা থেকে বঞ্চিত অবস্থায়। প্রশাসনের দ্বারে কাছে গেলে ও নানা রকম মিথ্যা রংবাজী শুরু করে।

ইতিপূর্বে আমাকে দিলা,বেয়াদপ,পাগল,ফাল্টু ইত্যাদি আখ্যায়িত করা হত যা উপাধি হিসেবে গ্রহন করেছি। ইদানিং আমাকে সি,আই/ডি,আই.বি/রেডকার্ড/এজেন্ট বলে আখ্যায়িত করে যাচ্ছেন। এই সব শব্দ যখন আমার ধারনার বাহিরে তখন সরকারী গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনের কাছে জিজ্ঞেস করি, এইসবের অর্থ কি? তাদের কাজই বা কি?কিন্তু যেটা আমার ভয়ের কারন সেটা হচ্ছে এজেন্ট! এই এজেন্টদের কাজ কি? আজো আমি ওয়াকিবহাল নই। এটা আমার বাপদাদা চৌদ্ধগোষ্ঠী ও জানে না। যাদের সাথে আমি মেলামেশা করি তারা এজেন্ট না টেজেন্ট আমি তো জানি না।

জানলে কি আর তাদের কাছে যাই? শুধু লক্ষ্য করছি,দুর্বলদের উপড় সবলরা কি পেশী শক্তি প্রদর্শন করে যাচ্ছে। অধিকার থেকে বঞ্চিত রাখার পায়তারা হিসেবে কি মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছে। একদা আমাদের পূর্ব পুরুষরা বন্দুক দিয়ে বনে বাঘ,হাতী,গয়াল শিকার করতো,হরিণ,শুকর তাড়া করে মারতো। বানর,মাছ,কাকড়া শিকার করত। মজা করে ভোগ করতো।

এই সব পশু পক্ষী কীত পতঙ্গ পার্বত্য এলাকায় নেই বলেই চলে। হারিয়ে যাচ্ছে নদীর নাব্যতা। এই গরিষ্ঠ জনগোষ্ঠীর কাছে আমরা ঠিক সেইরুপ পশুপক্ষী কীত পতঙ্গের মত হয়ে গেছি। কোনদিন মুছে যাবো ? সেটাই ভাবি শুধু। রক্ষক যদি ভক্ষক হয় তবে করার তো কিছুই নেই।

আমার মনে হচ্ছে আমরা পালিত পশু পক্ষীর মত,যখন স্বাধ জাগে তখনই ভোগ করবে। আমি জানি না,আমাদের দেশ থেকে রাষ্ঠ্রীয় এই বৈষম্য দূর হবে কিনা? সেই ১৯৮১ সাল থেকে পত্র পত্রিকায় লেখালেখি প্রচেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছি। বান্দরবান,রাংগামাটি,খাগছাছড়ী,চকরিয়া, কক্সবাজার,চট্টগ্রাম,কুমিল্লা,ঢাকা,সিলেট এমন কোন পত্রিকার অফিস নেই যেখানে আমার পা পড়েনি। কিন্তু কেউ কোন দিন আমাকে লেখতে বলেনি। লেখলেও তা ডাষ্ঠবিনে ফেলে দিয়েছে।

তথাপি কেউ আমাকে সাংবাদিক সাব বললে তখন খুব লজ্জা পাই। আমি তো কোন পত্রিকায় লেখার সুযোগ পাইনি কিংবা জার্নালিজমে পাশ করা জার্নালিষ্ঠ ও আমি নই। মনে সন্দেহ জাগে,আমি বাঙালী নই বলেই এমন বৈষম্য। কোথায় জানি এক হাসির গলপ পড়েছিলাম,এক পাঞ্জাবীর নাকি কাঠাল খাবার সখ কিন্তু খেতে জানে না। অগত্যা কামড় দিয়ে কাঠাল খাওয়া শুরু করে।

এদিকে তার দাড়ি গোফে কাঠালের আটা লেগে যায়। নিরুপায় হয়ে সেলুনে গিয়ে দাড়ি গোফ ফেলে দেয়। দাড়ি গোফ পাঞ্জাবীদের নাকি খুব প্রিয়। তাই কোন সেফ করা ব্যক্তিকে দেখলে মুখে হাত বুলিয়ে বলে,হা ভাই,তুম্বি কাঠাল খায়া? আমার ও সেই দশা। আমাদের বিশিষ্ঠ কলামিষ্ঠ সঞ্জীব দ্রং,বান্দরবানে বুদ্ধজ্যোতি চাকমা,রাংগামাটিতে হরিকিশোর চাকমা কিংবা পানছড়ীতে নতুন ধন চাকমা কে দেখলে জানতে ইচ্ছে করে,কিভাবে এই সূযোগ পেল? সঞ্জীব দা বলেন,বুদ্ধ জ্যোতির ও অনেক লেখা ছাপায় না।

আমি যখন লেখা লেখি করি বুদ্ধ জ্যোতি তখন ছাত্র। তাকে যখন জিজ্ঞেস করি তখন সেতো গর্ব করে বলে, আমি ওয়েজ বোর্ড অনুযায়ী পাই। তার সঙ্গীরা মোটরবাইক নিয়ে চলাফেরা করে,তার তো কোন মোটরবাইক দেখলাম না। এই সব আদিবাসীদের প্রতিনিধি হিসেবে নেয়ার কারনে প্রথম আলোর সম্পপদককে ইহুদীর বাচ্চা বলে গালি দিতে শুনি। চকরিয়া ও অন্যত্র থেকে অনেক সাংবাদিক বন্ধু আমার কাছে আসত মদ আর হরিনের তেহেরী খাবার জন্য।

গোপনে চাদাবাজী করতো। আমার সব কিছু জানার পর ভূলে যায় সব। অনেকেই সংবাদকর্মী থেকে পত্রিকার সমপাদক পর্যন্ত হয়েছে। কোনদিন লেখার কথা বলেনি, সূযোগ দিয়েছে বাঙ্গালী জুনিয়র ছেলেদের। আমাকে দেখলে কিছু পত্রিকার ষ্ঠিকার দিয়ে বলে এইগুলি একটু লাগিয়ে দিস।

আমার কাছে চরম অপমান লাগলেও কি করবো,এই যে আমার নসীব। মাঝে মধ্যে ভাবি,ইস আমাদের আদিবাসীদের যদি কোন পত্রিকা থাকতো তা হলে এই বন্ধ্যাত্বতা হত না। মনে পড়ে ছাত্র জীবনের কথা। আমাদের বড় ভাই ছিলেন কৃঞ্চ চন্দ্র চাকমা যিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংলিশে এম,এ অনাস পরে বিসিএস পাশ করেন। রাংগামাটি থেকে *আরুক* নামে একটি চাকমা ভাষায় পত্রিকা সমপাদনা করতেন,যার মাধ্যমে দুর্গম ও প্রত্যন্ত এলাকা মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠে।

তিনি চট্টগ্রাম বেতারের পাহাড়ীকার উপস্থাপক ছিলেন,পরে জেনারেল পোষ্ঠমাষ্ঠার হবার পরে পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চরিক পরিষদে সহকারী নির্বাহী অফিসার ছিলেন। কয়েকদিন আগে গিয়ে দেখলাম তিনি নেই। আমি নিঃশ্চয় খারাপ। নতুবা আমার তেমন বাঙালী বন্ধু নেই কেন? শৈশব থেকে লক্ষ্য করছি, পকেটে অর্থ থাকলে এই বাঙালী বন্ধুর অভাব হয় না। কিন্তু পকেটে না থাকলে বন্ধুত্ব ভূলে যায়।

চেহারা যায় বদলে। পাত্তা ও দেয় না। রাজনীতি থেকে শুরু করে সর্বত্র তারা যে কৃত্রিমতা করতে জানে, আমরা তো তা করতে জানি না। স্বার্থ ছাড়া তারা কারো সাথে মেলামেশা করে না। আমার সাথে দিনাজপুরের সাওতাল,ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটের কোন গারো,সিলেটের কোন মনিপুরী,জৈন্তাপুর-জাফলঙে কোন খাসিয়া কিংবা পটুয়াখালীর কোন রাখাইনের স্বভাবের কোন পার্থক্য নেই।

এমন কি নওগার কোন বৈদ্য কুজুর দের। আমরা যে কোন প্রান্তের মানুষ নারী পুরুষ একই কক্ষে রাত্রি যাপন করলে ও নারীর সম্মতি ছাড়া কিছুই করার থাকে না। কিন্তু বাঙ্গালীদের সাথে একই স্থানে অবস্থান করলেও তৈল আর পানির মত কিছুতেই মেশা যায় না। মজার ব্যাপার হচ্ছে বড়ুয়ারাও আমাদের মত হয়ে যাচ্ছে। আমাদেরকে উজার করা ভালবাসা দেখাচ্ছে।

ইতিহাস ঐতিহ্যে তারা আদিবাসীদেরই অংশ । আলীকদমে মার্মা ২জন,তঞ্চঙ্গ্যা৩জন,ম্রো১জন,ত্রিপুরা১জন ও চাকমা ১জন বাঙালী বিয়ে করেছে। তৎমধ্যে ২জন তঞ্চঙ্গ্যা মেয়ে বিধবার মত রয়েছে। তাদের স্বামী অন্যত্র আরো বিয়ে করেছে। এই বিয়ে সাদীর ব্যাপারে আমার কোন আপত্তি নেই,এমন কি আমার ছেলেমেয়েদের বেলায় ও প্রযোজ্য।

আমার অন্তরে কোন বিদ্বেষ থাকলে এমন ক্ষেত্রে আমি দুঃখ পাবো বেশী আর যদি বিদ্বেষ না থাকে তবে আমার ছেলেমেয়েদের বেলায় ও অভিনন্দন জানাবো যদি তা ভালবাসার হয়ে থাকে। কিন্তু ভয় ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে চরিত্র হনন জাতীয় কিছুর মাধ্যমে হলে থাকলে দুঃখে জ্বলবো হয়তো বেশী। জগৎ জুড়ে একজাতী আছে সেই জাতীর নাম মানুষ জাতী। ভারতের কংগ্রেসের সভানেত্রীর সোনিয়া গান্ধির দিকে তাকালে তা প্রেমের শ্রদ্ধায় মাথানত হয়ে আছে। আমার ছেলেমেয়েদের ক্ষেত্রে এমন হলে আমি মুদিতা সুখ নেয়ার চেষ্ঠা করবো।

আমার হৃদয়ে সামান্য বিদ্বেষ কিন্তু আছে এই, গরিষ্ঠরা গরিষ্ঠ হবে আর লঘিষ্ঠরা গরিষ্ঠদের চুম্বকের মত আর্কষনে হারিয়ে যাবে,অস্থিত্ব হারাবে,বিলীন হয়ে যাবে,যা জাতীসংঘে আদিবাসী গবেষনায় তা পরিলক্ষিত হয়েছে। আমাদের একটি প্রবাদ আছে, বাঙালী মা দি বাপ নয়, বোন দি বন্ধু নয়। বাঙালীদেরকে মাকে দিয়ে বাবা ডাকা যায় না,বোনকে দিয়ে বন্ধু ভাবা যায় না। এই বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার সাথে সাথে মিথ্যা অপবাদে আমার চাকুরী চলে গেল। একটি পরিবার উপার্জ্জন ব্যতীত কিভাবে বাঁচবে এই মানবতা পেলাম না কারো কাছে।

তিন টি ঠিকাদারী লাইসেন্স ছিল। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড,স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর ও সড়ক জনপথ বিভাগ। কিন্তু কোন কাজই ভাগ্যে জুটল না। ২লাখ ৪০ হাজার টাকা দরদামে একটি সেগুন বাগান বিক্রি করে মাত্র ৬হাজার টাকা দিয়ে বাগানের সব গাছ জেড এম দিদার নামে এক মাফিয়া নিয়ে গেল তার কোন বিচার কারো কাছে পেলাম না। অথচ ক্ষমতাসীন সরকারের দাপট দেখিয়ে আজো চলাফেরা করছে।

আমার কোন নেতার কাছে যাবার সামর্থ নেই। বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহা মার্মা আমার কলিগ ছিলেন যার সাথে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডে প্রকলপ সংগঠক পদে কর্মরত ছিলাম,একই বিছানায় রাত্রিযাপন করতাম। ক্ষমতার মসনদে বসে আমাকে দেখলেই অসস্থিবোধ করেন। আলীকদমে আমাদের বৌদ্ধবিহারে আসলে চিকিৎসার সহযোগীতা পাবার জন্য একটি আবেদন করেছিলাম। তিনি রেষ্ঠ হাউসে সবার সামনে মার্শাল আর্টের ভঙ্গিতে হু হু দুহাতের মুষ্ঠি চালিয়ে বললেন, এই ভাবে ব্যায়াম কর।

চিকিৎসার কোন সহযোগীতা করলেন না। আমি তাকে শিলপী অরুন সার্কির উদাহরন দিয়ে বললাম,তার প্রিয় গান ছিল এক সেকেন্টের নাই বরষা, বন্ধ হবে রং তামাশা, দম পুরাইলে হায় হায় চক্ষু মুদিলে। সে তো চলে গেলো । আমরা পৃথিবী থেকে কখন বিদায় নেই তার কোন ঠিক নেই। আর দেখা নাও হতে পারে,চলুন একটা শেষ ছবি তুলি।

আর যাই হোক সে কিন্তু ছবিতে পোজ দেয়ার জন্য অত্যন্ত আগ্রহী। ইউএনডিপি সিএইচটি প্লানিং অফিসার মিঃ লেলুং খুমীর ক্যামেরায় উভয়ে একটি ছবি উঠায় যা তিনি পরবর্তীতে ফেসবুকে যুক্ত করে দেন। চিকিৎসার জন্য যার ৫শত টাকার দেয়ার সামর্থ নেই সেকি চেয়ারম্যান? সেকি নেতা? মানবতা হীন এই লোকটা সরকারী দালাল ছাড়া আরকি ভাবতে পারি? বীর বাহাদুরের সাথে দেখা করার তো কোন স্কোপ নেই। এমন কি পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যানকে ও আমার প্রতি আন্তরিকতা আছে বলে মনে হল না। তার সাথে দেখা করতে ও অনেক সময় লাগে।

একটা ম্রো যে সমাদর পাবার যোগ্যতা রাখে,আমার তো তাও নেই। বরং তার পি,এস রা এজেন্ট বলে আখ্যায়িত করল। আমি যদি এমন কিছু হলে তাদের কাছে যাবো কেন? সামহোয়ারইনব্লকডটনেট কর্তৃপক্ষের কাছে আমি অতীব কৃতজ্ঞ যে আমার মনের ভাব প্রকাশের সুযোগ করে দিয়েছেন কিন্তু যিনি এই সুযোগ করে দিয়েছেন সেই কর্তৃপক্ষের সাথেও আজো জানা শুনা হয়নি। এক চেয়ারম্যান কিংবা মেম্বার যখন নির্বাচনে প্রতিদন্দীতা করেন তখন পোষ্ঠারের মধ্যে দেখা যায় নিঃস্বার্থ সমাজ কর্মী অমুক ভাইকে অমুক মার্কায় ভোটো দিয়ে দেশ ও দশের সেবা করার সূযোগ দিন। এই চেয়ারম্যার মেম্বারদের সেবা কার্যক্রম নিয়ে বিগত দুই বছর যাবৎ*সেবাচিত্র* নামে একটি সাময়িকী প্রকাশের প্রচেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছি।

কিন্তু কেউ পজেটিভ চিন্তা করে না শুধু নেগেটিভ চিন্তা করে উপজেলা থেকে জেলা পর্যন্ত। কেউ সহযোগীতা করে না। প্রশাসনে লেখিত ভাবে আবেদন করা সত্বেও কোন সাড়া পাইনি। সুতরাং এই কারনে এই সরকারের উন্নয়ন ও সেবা কার্যক্রম সমর্পকে দারুন সন্দেহ রয়েছে। আমি অন্য এলাকার আদিবাসী নেতাদের কাছে কৃতজ্ঞ যে কোন কাজে গেলে সহযোগীতা পাই এমন কি জেলার বাইরে কিংবা উত্তর বঙ্গের দিকে গেলেও ভি,আইপির মত প্রশাসন থেকে সমাদর লাভ করি।

কিন্তু নিজের এলাকায় সামরিক/বেসামরিক আমলা কিংবা জনপ্রতিনিধিরা কেউই পাত্তা দেয় না। বরং এমন কিছু অশিক্ষিত অচেনা লোক দূর থেকে খারাপ শব্দ উচ্চারন করে যা লেলিয়ে দেয়ার মত। নিজের জন্মভূমিতে নিজের পাত্তা মিলে না,বঞ্চিত নাগরীক সুযোগ সুবিধা থেকে এই কথা কারে জানাই? আমার এই লেখা দেশের বাইরে ভারত,শ্রীলংকা,থাইল্যান্ড,মায়ানমার,মালয়েশিয়া,হংকং,সোদিআরব,দক্ষিন কোরিয়া,জাপান,নিউইয়ক,ওয়াসিংটন ডিসি,লন্ডন,কানাডা,অষ্ঠ্রেলিয়া,ডেনমার্ক ,জেনেভা ইত্যাদি স্থানে পৌছবে বলে আশা করতে পারি কিন্তু নিজের এলাকায় কত জন জানবে তা সন্দেহ জাগে। প্রদীপে আলোর নীচে অন্ধকার যেমন বিদ্যমান তেমনি আমার অবস্থা,আমাদের অবস্থা। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।