আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আশরাফুল, গন্ডার কিংবা আধুনিক গাধার গল্প প্লাস (+) কিছু ডিজিটাল শুভেচ্ছা

যে নদীর গভীরতা বেশি, তার বয়ে চলা স্রোতের শব্দ কম।

গন্ডারের চামড়া নাকি খুব পুরু। মোটা লাঠি দিয়ে খোচা দিলে খোচা লাগে না। সরু বা চিকন সুই দিয়ে তাকে খোচা দিতে হয়। কথিত আছে, আপনি আজ তাকে সুড়সুড়ি দিলে ৪০ দিন পর গন্ডার খিলখিলয়ে হেসে উঠবে।

গন্ডারের ক্ষেত্রে এমনই হয়। গাধা করে কী ? গাধা একটা শান্তশিষ্ট লেজ বিশিষ্ঠ নিরীহ প্রাণী। তার দোষ একটিই। সে পানি ঘোলা করে খেতে পছন্দ করে। আমাদের ক্রিকেট দলের কাপ্তানের (জনাব আশরাFOOL) সাথে উপরোক্ত দুটি প্রাণীরই কেন যেন দারুণ স্বাদৃশ্য আছে।

গাধা যেভাবে পানি ঘোলা করে খায়, আমাদের আশরাFOOL ও তেমনি সহজ জয়ের পরিস্থিতিকে ঘোলাট করে নাকানিচুবানি খেয়ে তারপর ম্যাচ জিতেন। যদিও সেই ম্যাচে তার ভূমিকা যথেষ্টই প্রশ্ন থাকছে। আশরাFOOL কে কেন গন্ডারের সাথে তুলনা চলে ? এর উত্তরটাও একেবারে সহজ। তার ক্যাপ্টেন্সি এবং পারফরমেন্স নিয়ে আপনি তাকে এখন যতই খোচান, এই মুহুর্তে সংযোগ পাওয়া যাবে না। সূড়সূড়িটা তার লাগবে ১২০ দিন পর।

কারণ তিনি কেবল গন্ডারই নন, গন্ডারের ৩ ডাবল গন্ডার ! সাধারণ গন্ডারের ৪০ দিন তো আশরাFOOL এর ১২০ দিন। আমি জানি, আশরাFOOL কে নিয়ে আমার এই কচি মেলায়েম বাঁশ ততটা চমকপ্রদ হবে না। তবু ও ডিজিটাল বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে এর চেয়ে আর ডিজিটাল বাঁশ (আইক্কাঅলা) কোথায় পাবো বলেন ?

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।