অজানা গন্তব্যহীন পথে হঠাৎ নানা ক্ষুদ্র, মাঝারি, বৃহৎ উদ্দ্যেশ্যের জন্ম হয় নিজের মাঝে, । সেই গন্তব্যহীন পথে নানা নতুন নতুন উদ্দ্যেশ্যের পিছনে আমার ছুটে চলা, আমার বিরামহীন পথ চলা।
অভাবের তাড়নায় বাসার পেছনের খোলা জায়গায় হাঁস-মুরগী প্রতিপালনের আগ্রহ ক্রমাš¦য়ে বাড়ছে আমেরিকার বিভিন্ন সিটিতে। এজন্যে বেশ কয়েকটি সিটি প্রশাসনে নতুন আইনও করা হয়েছে। উলেখ্য যে, ময়লা ও দুর্গন্ধ বি¯তারের কারণে আমেরিকানদের বাসায় হাঁস-মুরগী পালনের অনুমতি নেই।
এমনকি আবাসিক এলাকায় মুরগীর খামার কিংবা মুরগী জবাই কেন্দ্র স্থাপনেও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কিন্ত– বর্তমানের অর্থনেতিক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে সে নিষেধাজ্ঞা শিথিলের কথা ভাবছে বিভিন্ন সিটি কাউ›িসল। ক্যালিফোর্নিয়ার বে এরিয়ায় পি¬জ্যান্ট হিল এলাকার অধিবাসীরা মুরগী লালন-পালনের মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণের ডিম উৎপাদনে সক্ষম হচ্ছেন। পতিত জমিতে কোন ধরনের ঝুট-ঝামেলা ব্যতিত মুরগী পালনের মাধ্যমে বর্তমানের অর্থ সংকট মোকাবেলার পথও খুঁজে পেয়েছেন অনেকে। কেননা মুরগীর জন্যে খুব একটা ব্যয় করতে হয় না।
নিজেদের খাবারের উচ্ছিষ্ট অংশের বাইরে সামান্য কিছু ক্রয় করতে হয় দোকান থেকে। ডিমের মাধ্যমে দৈহিক প্রুটিনের চাহিদাও মেটানো সম্ভব হচ্ছে।
কলোরাডোর ফোর্ট কলি›স, ইন্ডিয়ানার ব¯œুমিংটন, মিনেসোটার ব্রেইনার্ড সিটিতে ইতিমধ্যেই বাসার পেছনে হাঁস-মুরগী পালনের আইন তৈরীর পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। এ ব্যবস্থাকে জনপ্রিয় করার জন্য ওয়েবসাইটেও প্রচারণা চালাচ্ছেন হচ্ছে। ব্যাকইয়ার্ডচিকে›স ডট কম ভ্রমণ করলে বাসায় মুরগী পালনের যাবতীয় অনুপ্রেরণা পাওয়া যাবে।
নিউইয়র্ক, ক্যালিফোর্নিয়া, ওয়াশিংটন. ওরেগণ, কলরাডো প্রভৃতি স্থানে বাসার পেছনের পরিত্যক্ত জায়গায় মুরগী পালনের আগ্রহ বাড়ছে বলেও জানা গেছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।