আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইনসাইড দ্য মাইন্ড অব বোম্বার্স

অজানা গন্তব্যহীন পথে হঠাৎ নানা ক্ষুদ্র, মাঝারি, বৃহৎ উদ্দ্যেশ্যের জন্ম হয় নিজের মাঝে, । সেই গন্তব্যহীন পথে নানা নতুন নতুন উদ্দ্যেশ্যের পিছনে আমার ছুটে চলা, আমার বিরামহীন পথ চলা।

‘জেএমবি’ সাধারণের জন্য এক সাাৎ আতংকের নাম। কি এমন মš যপেছেন যে অনায়াসে অবলীলায় মৃত্যুকে বরণ করতে এতটুকু বুক কাঁপে না এই জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের। তাদের এই উগ্রপন্থী হওয়ার নেপথ্য গল্পই বা কী? কেনই বা মানুষ মেরে আতœঘাতী হতে চান এরা?তাই জানুন মরলে শহীদ বাঁচলে গাজী: জেএমবি রাজশাহীর বাগমারা থেকে শুরু হয় জঙ্গি সংগঠন জেএমবি’র (জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ) ধর্মের নামে আগ্রাসী কর্মকান্ড।

জেএমবি প্রধান শাইখ আব্দুর রহমান ও সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলা ভাই বাগমারায় আ¯ানা গেড়ে সারা দেশে জঙ্গি কার্যক্রম পরিচালনা করেন। একযোগে ৬৩ জেলায় বোমা হামলা সহ, গাছে ঝুলিয়ে মানুষ পিটিয়ে হত্যা, বিচারকদের ওপর আÍঘাতী হামলা এরকম নৃশংস হত্যাকান্ড ঘটিয়ে আলোচনায় চলে আসে জেএমবি। এরপর বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তৎপরতায় বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মৃত্যুদন্ড কার্যকর হয় শায়খ রহমান ও বাংলা ভাই সহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ জেএমবি নেতার। নেতৃত্ব শন্যতায় ঝিমিয়ে পড়ে জেএমবি। কিন্তু আবারও সংগঠিত হচ্ছে এরা।

ইতিমধ্যে এ সংগঠনটি সাবেক প্রধানমšী শেখ হাসিনা সহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাকে হুমকি প্রদান করে আতংক ছড়াতে সমর্থ হয়েছে। গত ২৭ ডিসেম্বর পুলিশ প্রশাসনে চিঠি পাঠিয়ে হুমকি দিয়েছে জেএমবির সামরিক প্রধান ওবাইদুর রহমান। চিঠিতে তিনি তার সদস্যদেরকে হয়রানি না করার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান। ধারণা করা হচ্ছে জেএমবির সতিকাগার ও রক্তাত জনপদ খ্যাত রাজশাহীর বাগমারা থেকে আবারো সংগঠিত হচ্ছে এ জঙ্গি গোষ্ঠী। বাগমারায় এখনো প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন জেএমবির প্রায় দু’শতাধিক ক্যাডার।

এরা এখনও মনেপ্রাণে লালন করেন উগ্রবাদী আদর্শ। লিফলেট এবং সিডিতে জেএমবির হুমকি ডাকযোগে হুমকি দিয়ে লিফলেট এবং সিডি পাঠিয়েছে জেএমবি। ডাকযোগে পাঠানো এই লিফলেটে মšী, এমপি, আমলা, সাংবাদিক কাউকে ছাড়া হবে না বলে হুমকি দেয়া হয়। সিডি ও লিফলেটে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বুশ প্রশাসন, বাংলাদেশের প্রচলিত শাসনব্যবস্থা স¤পর্কে বিষোদ্গার করা হয় এবং জিহাদের পবিত্র ফরজ ইবাদতে শামিল হওয়ার আহ্বান জানানো হয়। জেএমবির মিডিয়া বিভাগের উদ্যোগে নির্মিত ভিডিওচিত্রে তাগুত কী, এর বিরুদ্ধে কেন জিহাদ? শায়খ আবদুর রহমান, বাংলাভাইসহ ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আদালতে হাজিরার দৃশ্য ও ফাঁসির রায় কার্যকরের পর তাদের মৃতদেহের স্থিরচিত্র ও বিভিন্ন সংবাদপত্রের কাটিং রয়েছে।

বেগম মতিয়া চৌধুরী গত ১১ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার ধানমন্ডির অফিসে ১৪ দলের বৈঠক শেষে জানান, তার ঠিকানায় (শেরপুরের নকলায়) চিঠি ও সিডি পাঠানো হয়েছে। খাকি রংয়ের মাঝারি সাইজের খামে পাঠানো ওই চিঠির ভেতরে জিএমবির মিডিয়া বিভাগের নামে একটি লিফলেট দেয়া হয়েছে। লিফলেটের শুরুর অংশে বেগম মতিয়া চৌধুরীর নাম হাতে লেখা আছে। নিচে কারোর স্বার নেই। ভিডিও ফুটেজের দৃশ্য শুরু হয়েছে, ‘সকল প্রশংসা ও শুকরিয়া মহান আল্লাহতায়ালার জন্য যিনি এই দেশে কিছু ভাইকে শহীদ হিসাবে কবুল করেছেন’ লেখাটির মাধ্যমে।

এরপর জেএমবির দলীয় সংগীত সংযোজন করা হয়েছে। যার শিরোনাম হচ্ছে এরকম ‘জামায়াতুল মুজাহিদীন এ দেশে ইসলামী হুকুমত চাইছে, জামায়াতুল মুজাহিদীন এ দেশে শাšির বিপ্লব চাইছে’। রয়েছে বাংলাদেশে কোন এক চরাঞ্চলে জেএমবি’র প্রশিণ নেয়ার দৃশ্য। পাঠানো সিডিতে ১৭ আগস্ট হামলার পর শীর্ষ নেতাদের গ্রেপ্তার, আদালতে হাজির করার দৃশ্য, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডবিউ বুশ, আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেন, জাওয়াহিরিসহ শীর্ষ কয়েক নেতার বক্তব্য, আফগানি¯ান ও ইরাক যুদ্ধ, জঙ্গিদের প্রশিণের দৃশ্য সংযোজন ও সাংগঠনিক বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে। ভিডিও চিত্রটি নিখুঁতভাবে স¤পাদিত।

সিডিতে দেখা যায় জনতার উদ্দেশ্যে শায়খ রহমান ও বাংলা ভাইয়ের বক্তব্য। পরবর্তীতে রয়েছে শায়খ রহমান, বাংলা ভাই, আতাউর রহমান সানি, আব্দুল আউয়াল, খালেদ সাইফুল্লাহসহ ৬ শীর্ষ জেএমবি নেতাদের আদালতে হাজির করার দৃশ্য। ভিডিও ফুটেজের শেষ দৃশ্যে দেখা যায় ফাঁসির রায় কার্যকরের পর জামালপুরে শায়খ আব্দুর রহমানের লাশ দাফনের দৃশ্য। (নিরাপত্তার স্বার্থে জেএমবি ক্যাডার সহ অন্যান্যদের ছদ্ম নাম ব্যবহার করা হয়েছে) বাক্কার বাগমারা জেএমবি’র সেকেন্ড ইন কমান্ড বাক্কার (৪০)। বাক্কার বিজ্ঞান বিভাগ থেকে øাতক পাশ করেন।

এক সময় তিনি জামায়াতের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। ফাজিল মাদ্রাসার শিক। পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারিও চর্চা করেন তিনি। বাক্কার ২০০৩ সালের শেষের দিকে গোপনে আহ্লে হাদিছ সংগঠনের কতিপয় নেতাদের সাথে হাত মেলান। এবং পরের বছর ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল বাংলা ভাই ও শাইখ আব্দুর রহমান মাঠে নামলে জেএমবি’র সক্রিয় সদস্য হিসেব জঙ্গি কার্যক্রমে অংশ নেন।

অল্প দিনেই বাংলা ভাইয়ের প্রিয়পাত্র হয়ে ওঠেন তিনি। এর ফলে একসময় বাগমারার সেকেন্ড ইন কমান্ডের দায়িত্ব পালন করতে থাকেন। ২০০৭ সালে জঙ্গিদের প্রধান তালিকা অনুসারে যৌথ বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন। প্রায় ছয়মাস জেলহাজতে থাকার পর জামিনে মুক্তিপান তিনি। তার প্রতিবেশী আতিকুুর রহমান বলেন, জেএমবি তথা বাংলা ভাই মাঠে নামার পর বাক্কার আমাকে এই দলে যোগ দেয়ার জন্য আহ্বান জানায় এবং জেএমবির কার্যক্রম বর্ণনা করেন।

তিনি বলেন, জেএমবি আল্লাহর দল এই দলে যোগ দিয়ে মরলে শহীদ এবং বাঁচলে গাজীর মর্যাদা পাবে। বর্তমানে জেএমবি’র অন্যান্য ক্যাডারদের মতো বাক্কারও গা ঢাকা দিয়ে জেএমবি ক্যাডার হিসেবে সক্রিয় আছে। আরজু ১৯৯৮ সালে বাগমারা এলাকায় আহ্লে হাদিছ এর কর্মী হিসেবে এই সংগঠনের প্রচার কাজ শুরু করেন আরজু (৩০)। তার বাবা একজন হাজী। আরজু মাদ্রসা থেকে দাখিল পাশ করেন।

পারিবারিক ভাবে আরজুরা জামাতপন্থী। পরে আহ্লে হাদিছ সংগঠনে কাজ করার মধ্যে দিয়েই তার পরিচয় হয় অন্যান্য উগ্রপন্থি জঙ্গি নেতাদের সঙ্গে। ২০০৪ সালে বাগমারায় জেএমবি মাঠে নামার পর্বেই তার সঙ্গে স¤ক্সর্ক গড়ে ওঠে গণধোলায়ে নিহত জেএমবির এক ক্যাডারের সঙ্গে। এবং এভাবে তিনি শাইখ আব্দুর রহমানের ভাই আতাউর রহমান সানি এবং বাংলা ভাইয়ের ভাগ্নে শহিদুলের ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। তাদের কাছ থেকে ইসলামের জিহাদ স¤ক্সর্কে মৌলিক ধারণা পান জেএমবির এই ক্যাডার।

বাংলা ভাইয়ের কথিত সšাস নিধন শুরু হলে আরজু জেএমবি’র অন্যতম নেতা হিসেবে বিশেষ পরিচিতি লাভ করেন। মজনু জেএমবির মিশন চলাকালে অন্যদের দলে ভেড়াতে জেএমবিকে ইসলামের দল হিসেবে পরিচয় দিত। ইসলাম এবং এ দলকে বাঁচাতে জিহাদের কোন বিকল্প নেই বলে প্রচার করতেন তিনি। আর এ দলের হয়ে যারা কাজ করবেনা তারা ইসলামের শত্র“। আরজু এখনও বিশ্বাস করেন, জেএমবির এই জিহাদে অংশ নিলে, বাঁচলে গাজী এবং মরলে শহীদের মর্যাদা পাবে।

আলাল জেএমবির দুর্ধর্ষ ক্যাডার আলাল (৩৮)। মাদ্রাসার ছাত্র তবে দাখিল স¤ক্সন্ন করতে পারেননি। কৃষি নির্ভর আলাল তার দুই ছেলেকেও জেএমবির ক্যাডার বানিয়েছেন। আলাল বর্তমানে র‌্যাবের সোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আলাল জেএমবির সঙ্গে স¤ক্সৃক্ততা প্রসঙ্গে বলেন, আমরা মুলত ইসলামকে জিহাদের মাধ্যমে আরও শক্ত করতে বাংলা ভাই ও শাইখ আব্দুর রহমানের সাথে হাত মিলিয়েছিলাম।

ইসলামের দৃষ্টিতে চরমপন্থী সর্বহারা ক্যাডাররা ইসলামের চরম শত্র“। তাদেরকে কতল্ (হত্যা) করা এবং শা¯ি দেয়াটাই ছিল ইসলামের পে জেএমবিদের জিহাদ। তিনি বলেন, আমার বাড়ির চারপাশে বেশ কয়েকজন সর্বহারা ক্যাডারের বাড়ি। বাংলা ভাইয়ের আগমনের পর্বে এদের অত্যাচারে এলাকায় বসবাস করা মুশকিল হয়ে পড়ে। এই সময়ে ২০০৪ সালের ১ এপ্রিলের পর্বেই আমাদের যোগাযোগ হয় জাগ্রত মুসলিম জনতার (বর্তমানে জেএমবি) প্রধান সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলা ভাই এবং শাইখ আব্দুর রহমানের সঙ্গে।

এরপর জেএমবি মাঠে নামলে আমি জিহাদের আদর্শকে মাথায় নিয়ে তাদের সাথে কাজ শুরু করি। বর্তমানে আমি এখনও বিশ্বাস করি জিহাদের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে হবে। কারুন কারুন জেএমবির আÍঘাতী স্কোয়াডের সদস্য। তার পুরো পরিবারই জেএমবির জঙ্গিবাদকে বিশ্বাস করেন। তার ভাই হারুন বোমা তৈরিতে পারদর্শী।

হারুন জেএমবি স¤ক্সৃক্ততার অভিযোগে কারাগারে আটক আছেন। কারুন বলেন, বাংলাভাই এবং শাইখ আব্দুর রহমান আমাদের যা বলেছিলেন তা হলো জিহাদের মাধ্যমে ইসলামের সেবা করার কথা। তারা শহীদ হয়েছেন। তবে আমরা হাল ছাড়িনি। আমরা সেই আদর্শকে ধরে আছি।

আমি যা করছি, তা কেবল ইসলাম এবং ধর্মের স্বার্থে। এতে আমার মৃত্যু হলেও আমার কোন দুঃখ নেই। যাদের আল্লাহ অনুগ্রহ করেন তারাই কেবল এটি করতে পারে। এখন আমার কাছে জীবন আর মৃত্যু সমান কথা। আমি আল্লাহর পথে জীবন উৎসর্গ করেছি।

রহমত জেএমবি’র ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত বাগমারার একটি এলাকার কুখ্যাত রাজাকার এই রহমত (৬৫) । রহমত বলেন, ‘বাংলাভাই, শেখ রহমান এ এলাকার মানসের বন্দু আছলো। সম্বাদিকরা তারি বিরুদ্ধে ল্যাখে ইসলামের তি করিছে। কিন্তুক জেএমবিরা তো ভাল আছলো। এরা খারাপ মানসের বিচ্যার করিছে।

আমি অ্যাজ পর্যš তারিক ভালোবাসি। ’ মান্নান জেএমবি ক্যাডার আব্দুল মান্নান (৩০)। দাখিল পাস মান্নানের এক ছেলে এক মেয়ে। কৃষি জীবন নির্ভর মান্নান জেএমবির কিলিং এবং নির্যাতন মিশনের অন্যতম ক্যাডার। তিনি বলেন, আমরা সর্বহারা ক্যাডারদের দ্বারা নির্যাতিত ছিলাম তাই জেএমবিরা মাঠে নামলে আমরাও তাদের সঙ্গে যোগ দিয়ে সšাস নির্মলে মাঠে নেমেছিলাম।

বাংলা ভাই এবং শাইখ আব্দুর রহমান ভাল লোক ছিলেন। তাদের আদর্শ সঠিক ছিল। আমি যদি কিছু বলি তার সবটুকুই সত্যি বলব। আর না বলতে চাইলে বলব না। তবে আমি এ কথার মাধ্যমে আল্লাহর পথে জেহাদ করাটাকে প্রত্যেক মুসলমানের জন্য কর্তব্য বলে মনে করি।

এবং সে বার্তাও সকলের কাছে পৌছে দিতে চাই। হারিছুল বাংলাভাইয়ের ঘনিষ্ট সহযোগী ছিলেন হারিছুল (৩০)। বর্তমানে গা ঢাকা দিয়ে আছেন। তার প্রতিবেশী জেএমবি সদস্য আয়নাল বলেন, হারিছুল আমাদেরকে জেএমবিতে যোগ দিতে অনুপ্রাণীত করেছে। কথিত আছে হারিছুল প্রায় দুই বছর ভারতে ছিলেন।

তখন আফগানি¯ানে যুদ্ধ চলছিল। ধারণা করা হয় হারিছুৈ ওই সময় আফগানি¯ানে ছিলেন। বিশেষ প্রশিণ প্রাপ্ত এই জঙ্গি কয়েকবার প্রশাসনের হাতের নাগালে পড়েও পালিয়ে যেতে সম হন। আয়নাল বলেন, বাংলাভাই তথা জেএমবি মাঠে নামার বহু আগেই হারিছ আমাদের ইসলামের পথে জিহাদের কথা শুনিয়েছেন। আতিক ২৫ বছরের টগবগে যুবক আতিক।

বাংলা ভাই এবং শায়খ রহমানের কর্মকান্ড দেখে অনুপ্রাণীত হন। তাদের কথায় এতটাই অনুপ্রাণীত হন যে জেএমবির আÍঘাতী সদস্য হিসেবে পরবর্তীতে নাম লেখান। ২০০৪ সালের শেষের দিকে জেএমবির বেশ কিছু মিশনে অংশ নেন। আÍঘাতী হামলায় অংশ নিতে তার ঢাকায় আসার কথা ছিল। কিন্তু প্রশাসনের তৎপরতা এবং জেএমবি শীর্ষ নেতারা ধরা পড়ায় এবং ফাঁসি হওয়ায় তার ঢাকা আসার প্রোগ্রাম বাতিল হয়ে যায়।

ওই সময় আÍঘাতী হতে না পেরে ভেঙ্গে পড়েছিল সে। তবে বর্তমানে এই ঘোর অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছেন আতিক। আতিক বলেন, যারা এ আন্দোলনের বিরোধিতা করছে তারা আসলে আল্লাহ্র পথে জিহাদ কি তা বুঝতে পারেনি। অনেককে আমি অনেক চেষ্টা করেও এটা বোঝাতে সম হয়নি। এটা কোন ব্যাপার না।

এতে আমার কোন দুঃখও নেই। আমি কোন চোর না যে গোপন করব। ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য যে কোন ত্যাগ স্বীকার করতে রাজি আছি আমি। সূত্র : সাপ্তাহিক সচিত্র সময়

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।