যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই
যারা এবার প্রথমবার ভোট দিচ্ছেন তাদের অনেকেই স্রেফ নিজেদের সচেতন প্রমান করতে হুজুগে ‘না’ ভোট দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কিন্তু একবারও তারা ভেবে দেখছেন না ‘না’ ভোট প্রদানের সাথে ভোট না দেয়ার কোন পার্থক্য থাকবে না। কারন, বাংলাদেশে এখনও এমন সময় আসেনি যে ‘না’ ভোট জয়ী হয়ে আবার সেই আসনে নির্বাচন হবে। কারন, বেশির ভাগ মানুষই এখন ততোটা সচেতন নন। দায়িত্বটি আপনাদেরকেই নিতে হবে।
তাই আপনার ভোটটি দয়া করে নষ্ট করবেন না। ৩৭ বছরের জঞ্জাল একদিনে মুছে ফেলা সম্ভব নয়। তাই অপেক্ষাকৃত সৎ প্রাথীকে ভোট দিন, সে আওয়ামী লীগ, বিএনপি বা জাতীয় পার্টির হোক। তবে রাজাকারদের ভোটদানে বিরত থাকুন। অন্তত জামায়েত ইসলামীর কোন প্রার্থীকে ভোট দিয়ে এই সচেতন প্রজন্মের মুখে কালিমা লেপন করবেন না।
আপাতদৃষ্টিতে জামাত প্রার্থীকে সৎ মনে হলেও ভোটদানে বিরত থাকুন। ওরা ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করে। মনে রাখবেন, সাপের মাথায় মনি থাকলেও পরিতাজ্য। দেশ যদি 'মা' হয় তবে তারা একাত্তরে মায়ের সাথে বেইমানি করেছে। আপনি যদি আপনার মাকে ভালোবাসেন, তাহলে জামায়েত ইসলামীকে 'না' বলুন।
নিজেদের সচেতন প্রমান করতে চাইলে এবারের নির্বাচনে যুদ্ধাপরাধীদের ঘৃণাভরে প্রতিহত করুন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।