আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হিটলারের নিরামিষভোজী ছিলেন, ছিলেন পশুপ্রেমি, তার সহ্য হোতনা নৃশংসভাবে পশু হত্যা করা

চলে যেতে যেতে বলে যাওয়া কিছু কথা

হিটলার নিরামিষভোজী ছিলেন। পশুপাখিকে খুবই ভালবাসতেন। তার সাথে অতিথিরা যখন ভোজসভায় অংশগ্রহন করতেন তখন তিনি তাদেরকে শুনাতেন কি নৃশংসভাবে পশুগুলোকে জবাই করা হয় কসাইখানাতে। ফলে অভ্যাগতরা লজ্জায় মাংস খাওয়া থেকে নিজেদেরকে বিরত রাখতেন। হিটলার সৈন্যদের জন্য খাদ্য হিসাবে ফলমূল আর শাকসব্জিকে প্রাধান্য দিতেন।

পশুপ্রেমি হিটলারের পশু মারতে গিয়ে কলজে কেপে উঠলেও লক্ষ কোটি মানুষ মারতে তার মন একটু কাপেনি। মাঝখানে বলে রাখি অনেকে মনে করেন হিটলার নাস্তিক ছিলেন। যদিও ধরা হয়ে থাকে তিনি নামে মাত্র ক্যাথলিক ছিলেন। কখনো কোন ধর্মীয় কার্যকলাপে তার অংশগ্রহন ছিল না। আরো মজার ব্যপার তিনি চেয়ে ছিলেন রাইখ (জার্মান, অস্ট্রিয়া?) থেকে খ্রীষ্ট ধর্মকে সমুলে উৎপাটন করে দিতে।

প্রায়শ:ই না জেনে এটি বলা হয়ে থাকে মুসলমানেরা গো হত্যায় সবচাইতে এগিয়ে। অথচ পরিসংখ্যানে দেখা যায় পার কেপিটা মিট কনজাম্পসনের তালিকার প্রথম ৫০ টি দেশের ৩টি কি ৪টি মুসলিম দেশ। কাজাখাস্তান, সৌদি আরব, তুরস্ক। অথচ প্রথম সারির দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে (১০) চেক প্রজাতন্ত্র, ইউরোপের সবচাইতে নাস্তিকদের বাস যে দেশটিতে। আজ সবচাইতে বেশি শুয়োর খায় যে ডেনমার্ক সেখানে নাস্তিকেরা আনুপাতিক হারে পৃথিবীর ৩য় স্থান দখল করে আছে।

২য় স্থানে আছে চেকরা। ১৯ নাম্বারে আছে চীন। তারপরও মুসলমানের পশুদের সাথে দয়াহীন আচরন করে থাকে। তাই একটি কার্টুনচি্ত্র দিয়ে শেষ করছি আজকের আলোচনা। নদীর একপারে তৃত্বীয় দুনিয়ার একলোক কয়টা লাকড়ি জ্বেলে তার প্রয়োজন মিটাচ্ছিল যখন তখন প্রথম দুনিয়ার একলোক নদীর ওপার থেকে হম্বিতম্বি করে বলছিল, তুমি মিয়া পরিবেশ নষ্ট করছ গাছ কেটে আর ধুয়া উড়িয়ে।

অথচ তার পেছনেই বড় বড় সব কারখানার চিমনি থেকে গলগল করে কালো ধোয়া বেরিয়ে সমগ্র আকাশকে অন্ধকার করে দিচ্ছিল

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.