Hope is immortal

আমার লেখার শিরোনাম দেখে রাগ করবেন না প্লিজ। মনে মনে গালিগালাজ করলেও করতে পারেন। তা হয়তো সহ্য করতে পারবো। কিন্তু আমার কথা আমি বলেই যাবো। হয়তো ভাবতে পারেন আমি একজন স্নায়ু দূর্বল মানুষ।

তা বললেও আপত্তি নেই একদমই। ........................................................................................... ........................................................................................... আপনারা দেখছেন, জানছেন দেশে ধর্মীয় উগ্র সম্প্রদায়গুলোর সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডগুলো। প্রথমে আঘাত করলো লালন ভাস্কর্য। সঙ্গে কতিপয় মাদ্রাসা ছাত্র। কিন্তু আমাদের প্রশাসন ঠুঁটো জগন্নাথের ভূমিকায় অবতীর্ণ হলেন।

তারা এর বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ তো নিলেন না, উল্টো পরোক্ষভাবে সমর্থন করলেন। এর মধ্যে একটি ধর্মভিত্তিক দল বলেই ফেললো তারা ক্ষমতায় গেলে আগে দেশের সব মূর্তি ধ্বংস করবে। ধর্মীয় উগ্র সম্প্রদায়গুলো এসব দেখে দ্বিগুন উৎসাহে পরবর্তী পদক্ষেপ নিলো। এবার হামলা চালালো মতিঝিলের বলাকা ভাস্কর্যে। আটককৃতরা তাদের লক্ষ্যের কথা স্বীকার করে।

এদিকে জেএমবি তাদের তৎপরতা বৃদ্ধি করেছে। তারা সিডির মাধ্যমে তাদের সাংগাঠনিক তৎপরতা দৃঢ় মনে তুলে ধরেছে এবং হামলার দিন-ক্ষণও উল্লেখ করেছে। সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো আমাকে মনে করিয়ে দেয় ইরাক ও আফগানিস্তানের কথা। এসব জঙ্গী সংগটনগুলোর উগ্র কার্যক্রম বহির্বিশ্বের দেশগুলোর দৃষ্টি নিবদ্ধ করছে। সম্প্রতি মুম্বাইয়ের ঘটনা আরো উদ্বেগ সৃষ্টি করছে।

ভারত তাই প্রতিবেশী দেশগুলোর দিকে সন্দেহের আঙ্গুল তুলেছে। যুক্তরাষ্ট্র তো প্রস্তুত ভারতের সম্মতির জন্য। তাইতো মনে একটাই শঙ্কা................................
।