চেয়ার ধরে মারো টান, তিনি হবেন খান খান...
যায় যায় দিন আর শফিক রেহমান, বাংলাদেশের মানুষের কাছে দু'টোই পরিচিত নাম। অনেক কারণেই তারা পরিচিতি পেয়েছেন - এর মধ্যে একট হচ্ছে বাংলা বানানে পরিবর্তন আনা। ক্রিকেটকে যাযাদিতে লেখা হয় কৃকেট, প্রিন্টকে লেখা হয় পৃন্ট হিসেবে। যতদূর জানা যায় শফিক রেহমানই নাকি এর উদ্যোক্তা (এই তথ্যটা কি সঠিক?)।
যে-ই এটা চালু করে থাকুক মূল কথা হচ্ছে যাযাদি এই স্ট্যান্ডার্ড গ্রহন করেছে যা আমরা সচরাচরই দেখছি।
যাযাদি'র সাথে সংশ্লিষ্টদের কাছে জিজ্ঞাসা, আপনাদের যুক্তিটা কি? মৃত্যু আর ম্রিত্যু শব্দ দু'টোতে আপনারা কি বানানগত কোন বৈসাদৃশ্য খুঁজে পান না? ফলা আর কার তো এক নয়। ফলা আসে ব্যাঞ্জনবর্ণ থেকে আর কার আসে স্বরবর্ণ থেকে। স্বরবর্ণ আর ব্যাঞ্জনবর্ণের উচ্চারণগত পার্থক্য নিশ্চয়ই আপনাদেরকে মনে করিয়ে দিতে বলবেন না! 'ঋ' আর 'র' এর ধ্বনিগত দ্যোতনা প্রায় এক পর্যারের হলেও এরা স্বয়ংসম্পূর্ণ পৃথক পৃথক বর্ণ। যার ফলে এদের থেকে উৎপন্ন হওয়া কার ও ফলা যে সকল ব্যাঞ্জনবর্ণের সাথে যুক্ত হয় তাদের উচ্চারণেও স্বভাবতই ভিন্নতা থাকে।
যাযাদি'র সাথে সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে তাদের ব্যাখ্যাটা শুনতে চাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।