নিজ ‘কুকীর্তির’ কথা স্বীকারের পর আদালতের রায়ে ৬৪ মাসের সাজা হয়েছে টমাসের (২৭)। পুলিশের কাছে সেই মেয়েটির এইচআইভি সংক্রমণের কথা শুনে চরম দুশ্চিন্তা হচ্ছে তার।
স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে টমাস এখন এইডস আক্রান্ত কিনা তাই-ই দেখার অপেক্ষায় বলে জানিয়েছে বিবিসি।
টমাস মেয়েটিকে আগে থেকেই চিনতেন। মেয়েটি অসুস্থ তাও জানা ছিল।
কিন্তু এইচআইভি আক্রান্ত কি না তা জানা ছিল না।
লিভারপুল ক্রাউন কোর্টের শুনানিতে কৌসুঁলি হ্যারি পিপার ঘটনা সম্পর্কে বলেছেন, গ্রেট ম্যানচেস্টারে নিজের বাসাতেই মেয়েটি ঘুমাচ্ছিল।
ওইদিন রাতে কোনো এক কারণে ঘুমের ওষুধও খেয়েছিল সে। ফলে রাতের ঘটনা সম্পর্কে তাৎক্ষণিক কিছু বুঝতে পারেনি। সকালে ঘুম ভাঙার পর মেয়েটি রাতের ঘটনা টের পায়।
পিপার বলেন, মেয়েটি ছিল ঘুমে আচ্ছন্ন। ঘটনার সময় তাদের মধ্যে কোনো কথাবার্তা হয়নি। ছেলেটি ঘরে তার শর্টস ফেলে গিয়েছিল।
টমাসকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তার আইনজীবী বলছেন, সে (টমাস) অনেক বেশি মদ পান করেছিল।
কোকেইন, একস্টেসির মতো নেশাদ্রব্যও সেই রাতে সেবন করে সে। সেকারণে ঘটনার কিছুই তার মনে নেই।
ঘটনা সম্পর্কে নিজের কিছু মনে না পড়লেও অভিযোগকারী মেয়েটি মিথ্যা বলেনি বলে জানিয়েছেন টমাস।
তার আইনজীবীর উক্তি, “দোষ টমাসেরই। সে অপরাধ না করলে এ পরিণতি হতো না”।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।