তারুণ্যের শক্তিতে জাগুন এই দেশ। ছিনিয়ে আনুক নতুন সকাল কাদের মোল্লার ফাসি হলো না। অথচ আজাদ আবুল কালামের ফাসি হলো। সাইদির বিচার নিয়ে তৈরি হলো নানা নাটকীয়তা। গোলাম আজমকে রাখা হলো ভিআইপি কেবিনে।
নিজামীকে দেওয়া হলো ডিভিশন। অথচ মুনতাসীর মামুন, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন আর শাহরিয়ার কবীরকে রাখা হয়েছিল সাধারণ কয়েদীদের সাথে।
বিএনপির অভিযোগ সত্য- যে আওয়ামী লীগ বিচার নিয়ে রাজনীতি করছে। অথচ এই রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপির কোনো অবস্থান নেই। তারা সমর্থন বা বিরোধিতা কোনোটিই করছে না।
তার মানে তারাও রাজনীতি করছে।
একজন সাংবাদিক বললেন- চার্জশীটে কাদের মোল্লাকে ঘটনার খলনায়ক হিসেবে না দেখিয়ে তাকে দেখানো হয়েছে সহযোগী হিসেবে। অতএব আদালত আর কি করবেন?
বিচার হওয়া উচিত সেই সব প্রসিককিউশনের যাদেরকে সরকার পয়সা ও নানা সুযোগ সুবিধা দিয়ে পুষেছে তাদের ব্যর্থতার জন্য।
সরকার অসন্তুষ্ট এই রায়ে। সরকার সন্তুষ্ট না অসন্তুষ্ট তাতে কিছু যায় আসে না।
কিন্ত জনগণ ও দেশবাসী অসন্তুষ্ট।
কাদের মোল্লার বিচার রায় এর বিরুদ্ধে আপীল করা হোক। প্রয়োজনের তদন্তু প্রতিবেদন সংশোধন করা হোক। ন্যায় বিচারের স্বার্থে জরুরি ভিত্তিতে আীল বিভাগে শুনানি শুরু হোক। জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করেই রায় আসতে হবে।
আর তা না হলে বিচারপতিদের বিচার হবে।
জনগণই হবেন প্রকৃত বিচারক।
সরকার ইচ্ছা করলে কাদের মোল্লাকে মুক্তি দিয়ে শাহবাগের মোড়ে ছেড়ে দিতে পারেন। কতজন তো ক্রস ফায়ারে মরে। জনগণের হাতের কিলেই কাদের মোল্লার বিচার হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।