যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
আজ টিভিতে দেখলাম দূর্নীতি মামলার ফেরারী আসামী বাজাই নেতা মুজাহিদ টিভির ক্যামেরার সামনে বসে হম্বিতম্বি করছে। নির্বাচন কমিশনকে বিভিন্ন বিষয়ে হুমকী দিচ্ছে। ভাবলাম বোধ হয় পাকিস্থানের কোন শহরে বসে আছে মুজাহিদ নামক আলবদরটি। কিন্তু টিভির সংবাদদাতা জানালো ফেরারী আসামী কর্তৃক এই ঘটনাটি ঘটানো হয়েছে মগবাজারের জামাতের অফিস থেকে।
ভাবছি - মগবাজার কি বাংলাদেশের সীমানায়? নাকি জামাতের অফিস এলাকাটি সরকার পাকিস্থানকে লীজ দিয়ে দিয়েছে। না হলে কোর্ট কর্তৃক ফেরারী ঘোষিত একটা আসামীকে ধরতে পুলিশের এতো দ্বিধা দ্বন্দ কেন?
একটা দেশে যখন কোর্ট কর্তৃক নোটিশ জারী করে কোন আসামীকে ধরার জন্যে পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয় - তখন পুলিশের দায়িত্ব তাকে খোঁজে বের করে ধরে এনে কোর্টে হাজির করানো। এখানে দেখছি মুজাহিদ নামক
একজন আল বদর বিশেষ কোন একটা কারনে দেশের প্রচলিত আইনকে উপেক্ষা করে যথারীতি প্রকাশ্যে বত্তৃতা দিচ্ছে আর জেনারেল (অবঃ) মতিনের পুলিশ বাহিনী চোখ-কান বন্ধ করে রেখেছে।
কি কারনে জামাতিরা বাংলাদেশের সরকারের কাছে থেকে বিশেষ সুবিধা পায় - কোন গোপন সমযোতা বলে মুজাহিদ আর নিজামী কোর্টের নির্দেশের পরও গ্রেফতার না হয়ে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ায়?
কেউ কি আমাকে এই বিষয়টা বুঝিয়ে বলবেন?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।