বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) বছরে দু’বার মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তি করা হয়। এতে সদ্য পাস করা গ্রাজুয়েট ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিক নম্বর পাওয়া ছাত্রীরা ভর্তির সুযোগ পায়। এরা প্রথমত বেকার দ্বিতীয়ত হলে সিট পায়। কোনো প্রোগ্রামে ৩০ জন ভর্তি হলে, তার মধ্যে শিক্ষা সম্পন্ন করে মাত্র ৩/৪ জন। এর কারণ ভর্তির পর অনেকেই চাকরিতে চলে যায়। দেশের বিভিন্ন সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীগণ তাদের চাহিদা অনুসারে মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির চেষ্টা করে ভর্তি হতে পারে না। কারণ এদের অনেকেরই গ্রেডিং/প্রাপ্ত নম্বর বর্তমান ছাত্রছাত্রীর তুলনায় কম। পাউবো, সওজ, বিদ্যুৎ বিভাগ, পেট্রোবাংলা বিসিআইসি ইত্যাদি সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের সহজে ভর্তির সুযোগ দিলে তাদের শুধুমাত্র কর্মদক্ষতাই বাড়বে না। অধিকসংখ্যক পোস্ট গ্রাজুয়েটধারী পাস করে মাস্টার্স প্রোগ্রামকে আরও সার্থক করে তুলবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।