আমদের সমাজে বর্তমানে কারা বোরকা পড়ে। বাস্তব অভিজ্ঞাতে দেখা যায় চুর্ণি, বারবনিতা, নব্যপ্রেমিকা, ফেনসিডিল ব্যবসাযী মহিলারা, জামাতী ও দিগন্ত টিভির মহিলা সংবাদ পাঠিকারা বোরকা পড়ে। এই শ্রেনীর মহিলারা ছাড়া বোরকা আর কেউ পরে না।
চুর্নি বোরকাওয়ালী: এই শ্রেনীর বোরকাওয়ালীদের কে দেখা যায় ইদের বাজারে। যখনই এরা কোন দোকানে ভিড় দেখে সেখানে এরা প্রবেশ করে ক্রেতা সেজে।
পরে সুযোগ মত পন্য সামগ্রী বোরকার ভিতর ঢুকিয়ে দোকান থেকে হাওয়া হয়ে যায় চোখের পলকে।
বারবনিতা বোরকা ওয়ালী: এরা বিভিন্ন হোটেলের আশে পাশে বোরকা পরে ঘোড়াঘুড়ি করে পার্কেও মাঝে মধ্যে দেখা যায়। আমার জানামতে পুরানো ঢাকার নবাবপুরের আবাসিক হোটেল গুলিতে এরা দিনের বেলাতেই বোরকা পড়িয়া কুকামে লিপ্ত হয়। পুলিশে কাছে কয়েকবার বোরকা পড়া অবস্থায় এরা ধরাও পড়েছে।
নব্যপ্রেমিকা: এ শ্রেনীর বোরকা ওয়ালী হচ্ছে আমাদের দেশের স্কুল কলেজ পড়ুয়া মেয়েরা ।
এরা বোরকা পড়ে ফ্রাস্ট ফুডের দোকানে ঢুকে। তারপর সেখান থেকে তাদের বয়ফ্রেন্ড কে মোবাইল করে । বয়ফ্রেন্ড আসলে এরা দোকানের উপরের অংশে চলে যায় যেখানে কাপল জাতীয় লোকজনের বসা নির্ধারিত স্থানে তারা বসে পড়ে। অত:পর তারা বোরকা খুলে ইচ্ছা মত প্রেম করে বোরকার না জায়েজ ফয়দা উঠায়। সম্প্রতি র্যবের ভেজাল বিরোধী অভিযানে এ সমস্ত বোরকা ওযালী ধরা পড়েছে ভেজাল খাদ্যর সাথে।
চট্রগ্রামের এক মহিলা ম্যজিস্ট্রেট নজরে আসে এ জাতীয় ঘটনা প্রথমে। তবে এটি এখনো চালু আছে পুরোদমে।
ফেনিসিডিল ও ইয়াবা ব্যবসায়ী: শয়ে শয়ে ফেনিসিডিল বোতোল অথবা ইয়াবা ট্যবলেট এরা বোরকার ভিতর লুকিয়ে ক্রেতা খুজিয়া বেড়ায়।
অস্্রবাজ বোরকাওয়ালী সন্ত্রাসী: এরা আমাদের পুরানো ঢাকায় আজ বিলুপ্ত তবে জেগে উঠতে পারে যেকোন সময় । আমদের এলাকায় বোরকা পরে এধরণের সন্ত্রাসী কয়েকজনকে মেরে ফেলেছিল।
তারপর পুলিশ বোরকা পরে চলার নিষেধাজ্ঞা জারি করে কয়েকদিন। এখন আর তাদেরকে দেখা যায় না।
জামাতী বোরকাওয়ালী: এরা বোরকা ওয়ালীগো মধ্যে সবচেয়ে উওম শ্রেনী বোরকাওয়ালী। কিন্তুু শরীরে সেক্স মারাত্বক বোরকা খুলার সাথে সাথেই সেক্স বেড়িয়ে পড়ে তারাতারি । তাই তারা সবসময় বোরকা পড়ে সেক্স কন্ট্রোল করে।
কিন্তুু তাদের মুখতো থাকে খোলা তাই যারা বোরকা পরে না তাদের কে ঐ খোলা মুখ দিয়ে ইচ্ছা মত সমালোচনা করে হিংসায়।
বোরকাওয়ালী সংবাদ পাঠিকা: সংবাদ পাঠিকা হিসাবে এদের আত্নপ্রকাশ নতুন। এখনো কারো হাতে লাগে নাই। বিশেষ সুএে জানলাম সেটে কেউ এদের হাত লাগালে নাকি এদের সংবাদ পাঠ বন্ধ করে দিবে কর্তৃপক্ষ।
আর কোন শ্রেনী যদি আপনারা জানেন তবে শেয়ার করতে পারেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।