আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমাদের রাষ্ট্রপতি!!



লংকায় যে যায় সেই নাকি রাবন এমন কথা শুনে আসছি ছোট বেলা থেকে। আসলে একথার উৎকৃষ্টি উদাহরণ আমাদের এই মাতৃভুমি বাংলাদেশ। এদেশে আমরা যাদেরকে বিশ্বাস করে মতায় বসিয়েছি তারাই আমাদের কে বার বার ঠকিয়েছেন। লুটেপুটে খেয়েছেন সব কিছু। যখন দেশকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছি সেই স্বপ্নগুলোকে বারা বার ভেঙ্গে দেওয়ার জন্য কাজ করেছেন তারা।

দেশের জনগণকে আশাহত করে বার বার দেশকে দুর্ণীতির শীর্ষ পর্যায়য়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যা যা করার দরকার করেছেন বিগত দিনে সরকারের থাকা প্রধান দুই রাজনৈতিক দল। এেেত্র বিগত রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে পাল্পা দিয়ে এগিয়েছেন বর্তমান রাষ্ট্রপতি ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ ও তার পরিবার। জোট সরকারের লোটে পুটে খাওয়ার দৃশ্য দেখে বা তাদের সাথে থেকে যাই বলুন না কেন ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ ও তার পরিবারের লোকজন ও পিছিয়ে নেই। তারা অবৈধ ভাবে সম্পদ বানাতো নানান কৌশল অবলম্ভন করেছেন। নিজের নামে অবৈধভাবে শিা প্রতিষ্ঠান স্থাপন, স্ত্রীর নামে খাল আর পুত্রের নামে জমিদখলের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ সৃষ্টি করেছেন এক রাজকীয় অনিয়মের ইতিহাস।

এসব করতে গিয়ে তিনি সাংবিধানিক সর্বোচ্চ পদে আসীন থেকে বাংলাদেশের প্রচলিত আইন-কানুনকে লংঘন করেছেন। মতার অপব্যবহার করে রাষ্ট্রপতির পাশাপাশি প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে স্ত্রী অধ্যাপক ড. আনোয়ারা বেগমের নামে খাল বরাদ্দ নিয়েছেন। আর জোট সরকারের রাষ্ট্রপতি থাকাকালে নিজের নামে করেছেন রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল। মুন্সীগঞ্জে ইউনিভার্সিটি স্থাপনের কথা থাকলেও দীর্ঘদিন পরও সেখানে কোন ক্যাম্পাস স্থাপন করা হয়নি। পুত্রের নামে জোরপূর্বক রাজধানীর কুড়িলে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপরে জমিদখল করা হয়েছে।

পুত্রবধূর চা বাগানের জন্যও জমিদখলের অভিযোগ উঠেছে। প্রতিটি কাজেই হয়েছে সীমাহীন অনিয়ম আর দুর্নীতি। সম্প্রতি একের পর এক রাষ্ট্রপতির এসব অনিয়ম, দুর্নীতি আর মতার অপব্যবহারের তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ায় দেশব্যাপী তোলপাড় শুরু হয়েছে। তত্ত¡াবধায়ক সরকার, প্রশাসন, রাজনীতিবিদ তথা সাধারণ মানুষের মধ্যে বিষয়টি আলোচনার খোরাক হয়েছে। সবার মুখে একই কথাÑ রাষ্ট্রের প্রধান এবং তার পরিবারের সদস্যরা যদি মতা অপব্যবহারের মাধ্যমে সব অনিয়মকে নিয়মে পরিণত করেন এবং তাদের দুর্নীতি যদি ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে তবে সাধারণ মানুষের ছোটখাটো দুর্নীতি নিয়ে এত তোড়জোড় কেন? রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্যই রাষ্ট্রপতিকে তার নৈতিক স্খলনের দায় স্বীকার করে অবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করে।

বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের মনোনীত রাষ্ট্রপতির মতার অপব্যবহারের নমুনা দেখে দেশবাসী হতবাক। সরকারি খাল দখল, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপরে জমিতে সিএনজি স্টেশন স্থাপন, সরকারি অর্থে নিজের নামে মুন্সীগঞ্জে স্কুল প্রতিষ্ঠা, মুন্সীগঞ্জে খাল ও নিচু জমি দেখিয়ে ঢাকায় অতীশ দীপঙ্কর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি অনৈতিক ঘটনার সঙ্গে রাষ্ট্রপতি, তার স্ত্রী, পুত্র ও পুত্রবধূর জড়িত থাকার খবরে গোটা দেশ আজ স্তম্ভিত-হতবাক। প্রধান দুটি রাজনৈতিক দলের স্বেচ্চাচারিতার কারণে দেশে এই অবস্থা। আজ সে দলের প্রধান সহ তাদের শীর্ষস্থানীয় নেতাকর্মী জেল হাজতে, যাদের লুটেপুটে খাওয়ার মহাউৎসবের কথা শুনে আমাদের ঘা শিউরে উঠে। নিজেদের স্বার্থরার জন্য তারা কিনা করতে পারেন তা আমরা দেখেছি? তাদের নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য তারা জনগণের কথা কতটুকু ভেবেছেন তা এখন ভেবে দেখার বিষয়।

ওয়ান এলিবেনের জন্য দায়ী দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল। তাদের জন্য ২য় বারের মত দেশে তত্ত¡াবধায়ক সরকার গঠন করতে হয়েছে। আর সেই সরকার কতৃক সারা দেশে জরুরী অবস্থা জারী হয়েছে। জারি হয়েছিল কারফিউ। যে সেনাবহিনীকে নিয়ে আমরা গর্ব করি, যাদের সুনাম সারা বিশ্বব্যাপি।

যারা অন্য দেশের শান্তির জন্য কাজ শেষ করে দেশে থেকে ফিরে আসার সময় সে দেশের সাধারণ জনগণ তাদের জন্য কান্নাকাঠি করে। তাদেরকে ব্যারাকের বাহিরে আসতে হয়েছে কি কারণে তা আমরা সবাই জানি? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে অনাকাংখিত ঘটনা ঘটেছে সেনাবাহিনী যদি ব্যারাকের ভেতরে থাকত তা হলে এমন ঘটনা ঘটত না। সেই ঘটনার জন্য এখনও ভুগছে সাধারণ ছাত্র/ছাত্রী। যদিও দেশের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ খোলে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু প্রাচ্যের অক্সর্ফোট খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের রক্তে লাল হয়েছে।

রণেেত্র পরিণত হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সারা দেশের শিা প্রতিষ্ঠান গুলোতে ও এর আচ লেগেছিল। উদ্বব্ট এই পরিস্থিতি থেকে রা পাওয়ার জন্য জারি হয়েছিল কারফিউ (সান্ধ্যকালীন আইন)। জোট সরকারের আমলে দল সমর্থিত একদল আমলার সহায়তায় রাষ্ট্রপতি মুন্সীগঞ্জে নিজের নামে প্রতিষ্ঠা করেছেন প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ। আর এ কলেজ প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে খরচ করা হয়েছে রাষ্ট্রের প্রায় ১৯ কোটি টাকা। জোট সরকার বিদায় নেয়ার ১৪ মাস আগে ২০০৫ সালের আগস্ট মাসে রাষ্ট্রপতিকে খুশি করার জন্য এ কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেয়া হয়।

প্রথমে প্রকল্প ব্যয় কম ধরা হলেও পরে বিভিন্ন কৌশলে আরও বাড়ানো হয়। প্রকল্পের মেয়াদ ২০০৭ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়ার কথা থাকলেও পরে সময় আরও ১ বছর বাড়ানো হয়। এ প্রকল্প করতে গিয়ে রাষ্ট্রপতি শিা প্রতিষ্ঠান স্থাপনের নীতিমালা পর্যন্ত মানেননি। এছাড়া ২০০৬ সালে ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্রিটিশ কলাম্বিয়া স্কুলের সভাপতি এবং স্ত্রী ড. আনোয়ারা বেগমের নামে বন্দোবস্ত দেন মোহাম্মদপুরের বিশাল খাল। স্কুলের পে অধ্য ফারহানা হক ২০০৪ সালের ৩০ মার্চ জোট সরকারের আমলে ওই বন্দোবস্ত নিতে রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করেন।

এ আবেদনের পরিপ্রেেিত রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের জনবিভাগের সহকারী সচিব আবদুল মতিন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ভূমি সচিবকে চিঠি দেন। কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া নাকচ করে দেন। পরে রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার পর ৪০ ফুট প্রশস্ত রাজধানীর পানি চলাচলের অন্যতম মোহাম্মদপুরের রামচন্দ্রপুরের খালের এক বিঘা এলাকা ৩ লাখ ৮৫ হাজার টাকায় স্ত্রীর নামে স্থায়ী বন্দোবস্ত দিয়ে নিবন্ধন করিয়ে নেন। পাশাপাশি জমির মালিককে তাদের দখলও বুঝিয়ে দেয়া হয়। পরে ওই খালের পাশে ব্যক্তিমালিকানাধীন জমির ওপর কালভার্ট ও রাস্তা নির্মাণ করে সেখান থেকেও কিছু জমি স্কুলের নামে ইজারা দেয়ার প্রস্তুতি চলছে।

এজন্য রাষ্ট্রপতির স্ত্রী ড. আনোয়ারা বেগম ওয়াসা বরাবর আবেদনও করেছেন। এছাড়া স্ত্রীর স্বপ্ন পূরণে অতীশ দীপঙ্কর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে গিয়েও করেছেন মতার অপব্যবহার। মুন্সীগঞ্জে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপনের কথা থাকলেও তা করা হয়নি। অথচ বিদ্যালয়ের নামে দু’দফা ঢাকা ও মুন্সীগঞ্জে জমি নেয়া হয়েছে। সেখানে নিচু জলাশয় ও খালের জমি রয়েছে।

মতার অপব্যবহার করে শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ই প্রতিষ্ঠা করেননি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সাড়ে ৩ বছরেও মঞ্জুরি কমিশনকে এ শিা প্রতিষ্ঠানটি তদন্ত করতে দেয়া হয়নি। ইউজিসি যতবারই তদন্ত করতে চেয়েছে ততবারই চিঠি দিয়ে সময় নেয়া হয়েছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট অতীশ দীপঙ্কর ইউনিভার্সিটি এন্ড টেকনোলজি নামে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করা হয়। উপাচার্যের দায়িত্ব দেয়া হয় ড. আনোয়ারা বেগমকে। বিশ্ববিদ্যালয়টি মুন্সীগঞ্জে স্থাপনের জন্য ইউজিসি থেকে অনুমোদন নেয়া হলেও বর্তমানে সেখানে কোন ক্যাম্পাস নেই।

ক্যাম্পাস করা হয়েছে রাজধানীর উত্তরা, গুলশান ও ধানমণ্ডিতে। এসব জায়গায় বর্তমানে ৪টি ক্যাম্পাস রয়েছে। (দৈনিক যুগান্তর ২৬ শে জুলাই ২০০৭) মতায় থাকলে কি ভাবে প্রশাসনকে বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখানো যায় তারা উৎকৃষ্ট উধাহারণ দেখিয়েছেন রাষ্ট্রে গুরুত্বপুর্ণ পদে বসা আমাদে মহামান্য রাষ্ট্রপতি। যেখানে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তার স্ত্রীর নামে প্রতিষ্ঠান করার জন্য নিয়নিতিকে তুয়াা করেছ। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে স্ত্রী অধ্যাপক ড. আনোয়ারা বেগমের নামে খাল বরাদ্দ নিয়েছেন।

তিনি যদি প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে হবাল তবিয়তে থাকতে পারতেন তাহলে আর কি কি যে করতেন তা ভাবার বিষয়। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপরে একটি জমিও রাষ্ট্রপতি অবৈধভাবে দখল করে নিয়েছেন। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপ সূত্রে জানা গেছে, বিমানবন্দর রানওয়ের এপ্রোচের সম্মুখভাগের জমিটি বিমানবন্দরের নিজস্ব সম্পত্তি। জমিটি বিমানবন্দর সড়ক ও প্রগতি সরণির সংযোগ সড়কে অবস্থিত এবং জোয়ারসাহারা মৌজার ৬নং প্লটের ১৭০৩ দাগে রেকর্ডকৃত। বিমানবন্দরের জন্য অধিগ্রহণকৃত জমিটির খতিয়ান ও বিএস জরিপ সবই রয়েছে সিভিল এভিয়েশনের নামে।

কিন্তু ২০০৩ সালের জুলাই মাসে ঢাকা সিএনজি এন্ড ফিলিং স্টেশনের একটি সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে রাষ্ট্রপতির পুত্র ইমতিয়াজ আহম্মেদ বাবু জমিটি দখল করে নেন। ফলে বিমানবন্দরের জমিটি বেদখলে চলে যায়। সেখানে প্রতিষ্ঠা করা হয় ঢাকা সিএনজি এন্ড ফিলিং স্টেশন, যা এখনও বহাল আছে। রাষ্ট্রপতি ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের পুত্রবধূ কানিজ ফাতেমা ওরফে শ্যামা ম্যাডাম ঠাকুরগাঁওয়ের নিটলডোবা গ্রামে ৬০ বিঘা জমিতে চা বাগান করেছেন। এ গ্রামেই তিনি নিজ নামে মোট ২১০ বিঘা জমি কিনেছেন বলে তার চা বাগানের স্টাফরা জানিয়েছেন।

জানা যায়, রাষ্ট্রপতির পুত্রবধূর ঠাকুরগাঁওয়ে আÍীয় থাকার সুবাদে শ্যামা ম্যাডাম এখানে বিজনেস ফার্ম গড়ে তোলার ল্েয জেলা শহর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পাড়িয়া ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী নিটলডোবা গ্রামে চারদলীয় জোট সরকার মতায় থাকার সময় ২১০ বিঘা জমি কেনেন। এ গ্রামেই চা বাগান ও হাঁসের খামার গড়ে তোলা হয়েছে। চা বাগানকে ঘিরে এখানে রেস্ট হাউস ও অফিস স্থাপন করা হয়েছে। নিটলডোবা গ্রামের দরিদ্র কৃষক ইউসুফ আলী (৫৫) অভিযোগ করে বলেন, মতার অপব্যবহার করে এখানকার কৃষকদের কাছে জোরপূর্বক আবাদি জমি নেয়া হয়েছে। ইউসুফ আলীর দেড় বিঘা জমিদখল করে চা বাগান করা হয়েছে।

এ জমির টাকা তিনি এখনও পাননি। উল্টো তার বিরুদ্ধে বালিয়াডাঙ্গী থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। (দৈনিক যুগান্তর ২৬ শে জুলাই ২০০৭) দেশের সংবিধানের সর্বোচ্চ আসনে বসা ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ ও তার পরিবাবের লোকজনের নামে যে সব জায়াগা আছে। যে গুলো বিভিন্ন ভাবে প্রভাব খাটিয়ে বা জোড়ে দখল করা হয়েছে। সেই জায়গা গুলোর দিকে কি তত্ত¡বধায়ক সরকার নজর দিবেন।

নাকি রাষ্ট্রপ্রতি নিজেই এসব জায়গা ফেরত দিয়ে শুভ বুদ্ধির পরিচয় দিবেন তা দেখার বিষয়।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.