তবুও জীবন যাচ্ছে কেটে জীবনের নিয়মে।
গত কয়েকদিন বেশ সকালে অফিস এসে লজ্জা পেয়ে গেলাম। আমি অফিসে সব সময়ই লেট রফিক। অবশ্য দোষ আমার একার না। যেকোন সময় অফিস এলেই হলো।
তাই সদ্যব্যবহার করেছি। এতো সকালে অফিসে তাই কলিগ এসে জিঞ্জেস করলো বাসায় কোন সমস্যা নাকি? বল্লাম-না, ছুটি শুরুর আগে কাজগুলো যতোদুর সম্ভব আগানোর ইচ্ছে। যেখানে ৯:৩০ অথবা ১০টায় অফিসে আসি সেখানে সকাল ৭:৩০টায় অফিস। আমি নিজেও বেশ অবাক।
অনেক কাজই ছুটির পর করার কথা ছিলো।
ইনটেনসিভলি ফাইটের জন্য প্রায় সব কাজই শেষ। আশা করছি ছুটি মোটামুটি সুখেই যাবে। অন্তত কাজের চিন্তা থাকবে না। যদিও একটি কাজ এখনো তুলতে পারিনি। প্রায় ১৫বছর আগের করা ডিভাইসের মেইন বোর্ড সফটওয়্যারের সমস্যা।
২য় মেজারমেন্ট বোর্ডে টুটাল পাওয়ার ইন, আউট সাবস্টেশন+কন্ট্রোল সেন্টারে দেখাচ্ছে না। এতদিন কারো নজরে আসেনি। ফাইনাল টেষ্টে ধরা পড়েছে। কোডিংয়ের নেই কোন ডকুমেন্টস। সব ভেরিয়েবল i,j,k দিয়ে ডিক্লেয়ার।
যে বেটা কোডিং করছে পাইলে
দেশে যাবো অনেকদিন থেকে আযান, ইকামত দিতেছি। কিন্তু শপিংয়ের ধারে কাছে যেতে পারছি না। কামলা শেষ হলে এতো দুর্বল লাগে। আবার শপিং সেন্টারও সন্ধ্যা ৮টায় বন্ধ। একদিকে ভালোই হলো।
কোন কালেই শপিং আমার হয় নাই। এমনিতেই শপিংয়ে গেলে মাথা ধরে। ফাকতালে বেচে গেলাম। মা হয়ত অনেক কিছুই কিনে ফেলেছেন। ছোটভাই টিকেট কেটেছে।
আমাকে বিস্তারিত বলেনি। গতদিন টিকেট হাতে নিয়ে দেখি ওজন মাত্র ২০ কি.লো নেওয়া যাবে। মাথায় হাত। খালি ট্রলির ওজনও তো ৫ কি.লো। গত সপ্তাহে জার্মানি থেকে ইউ.কে টিকেটে কাটলাম।
টিকেটে লেখা জনপ্রতি ২৩ কি.লো নেওয়া যাবে। এইবার মনে হয় চকলেটও নেওয়া যাবে না। যে গরম সব গলে যাবে।
অনেকদিন ব্লগ পড়া হবে না। সবাই ভালো থাকুন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।