বাংলাদেশজুইড়া এহন ঘাতকদের রাজত্ব।
এই দেশের সব শহর ঘাতকদের। সব গ্রাম ঘাতকদের। যারা একাত্তরে ঘাতক আছিলো তারাই এহন সবচেয়ে মূল্যবান; রাষ্ট্রযন্ত্রের সবচাইয়া পেয়ারের লোক। ঘাতকরা ছুড়ি-চাপাতির কাব্য ছাড়া আর কোনো কাব্য জানে না।
রবীন্দ্রনাথ; হুমায়ুন আজাদরা বহুত আগে বাতিল অইয়া গ্যাছে। তাগোর জায়গায় এহন দেশের পাতা ভইরা কাব্য লেখেন ঘাতকের বাচ্চারা।
কিছুকাল পূর্বে একাত্তরের একজন ঘাতক(আমির নিজামী) কাব্য কইরা কিছু দূর্নীতি করছিলেন; তাই তাকে ধইরা আমাগোর সরকার বাহিনি তামাশা দেখাইলেন। ঘাতকরা কেন কারাগারে থাকবো ; তাই তারে সরকার পাঠাইলো হাসপাতালে। আবার মুক্তি দিয়া দিলো সামান্য কিছু কাহিনি রচনার পর!
আমার প্রশ্ন অইলো;
একজন দূর্নীতিবাজের অপরাধ বেশি নাকি একজন ঘাতকের অপরাধ বেশি?
যারে হত্যাকারী চিহ্নিত কইরা কারাগারে পাঠাইয়া গলায় রশি ঝুলাইবার কথা আছিলো; তারে আমাগোর সরকাররাজ স্বাধীনতার পক্ষের ব্যাক্তিবর্গ জেলে পাঠাইলেন; তামাশা দেখাইলেন; আবর বাইরে নিয়া আইলেন।
বলদ বাঙালি খালি চাইয়া চাইয়া দেখলো !
সব বাঙালিরে বলি!
এহন আর বাইচা থাকোনের উপায় নাই। এখন ঘাতকেদের কাল। আসেন সবাই মিইলা একযোগে আত্নহত্যায় শামিল হই। তয় তার আগে ঘাতকদের একহাত দেইখা লই !!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।