যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
তখন নারিন্দা থাকতাম। দয়াগঞ্জের রাস্তাটা তখনও চালু হয়নি। রাস্তার অর্ধেকটা জুড়ে থাকতো ঋষি পাড়ার লোকজন। ধাঙ্গড় সম্প্রদায় বোধ হয় সারা বছরই চোলাই মদ তৈরী করতো। আর সেই চোলাই মদের গ্রাহক ছিলো সারা ঢাকার থেকে আশা লোকজন।
ভীড় কম থাকায় আমরা বিকেলের দিকে সেই খালি রাস্তায় হাটতে যেতাম। শুধু যে মুক্ত বায়ু সেবনই আমাদের প্রধান আর্কষন ছিলো তা নয় কিন্তু। আমরা যেমতাম মুলত মাতালদের কান্ডকীর্তি দেখতে। নানান ধরনের মাতাল নানান রকমের কান্ডর্কীতি দেখার মতো ছিলো বটে। আজও সেই গুলো মনে করে হাসি।
নির্মল কৌতুকের মধ্যেও কিছু কিছু ঘটনা দারুন ভাবে মনে দাগ কেটেছে। সেই রকমের একজন মাতালকে দেখতাম প্রায় প্রতিদিনই একটা নির্দিষ্ট সময়ে ধাঙ্গড় পাড়ায় ঢুকে যেত। কিছুক্ষন পড়ে বেড়িয়ে এসে সামনে যাকেই পেত তাকেই জিজ্ঞাসা করতো - ভাই, আমার ছোল্ল ট্যাকা লইল কেঠায়? তার ১৬ টাকা কবে কোনদিন কে নিয়েছে তার জবাব দেবার মতো কোন সহূদয় ব্যক্তি না পাওয়া গেলেও - তামাশা দেখার লোকের অভাব হতো না। আজও সেই ষোল টাকা হারানো মাতালের কথা মনে পড়ে।
বিঃ দ্রঃ - ব্লগের জগতে মাঝে মধ্যে দুই একজনের কান্ড র্কীতি দেখলে যদি সেই মাতালের কথা মনে পড়ে যায়, আমাকে কি দোষ দেওয়া যাবে?
আরেকটা প্রশ্ন, আমি আমার নামটা নোটারী পাবলিকরে দিয়া এই পিঠ ঐপিঠ করতে চাই, খরচাপাতি সম্পর্কে কি কেউ একটু ধারনা দিতে পারেন?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।