যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই । কাদঁতে আসিনি ফাসিঁ দাবী নিয়ে এসেছি ।
ব্রাজিল । ল্যাতিন আমেরিকার এই বশিাল দেশটি জুড়ে নাকি এখন এমন কিছু অঞ্চল আছে যেখানে একবিংশ শতাব্দির বিন্দুমাত্র ছোয়া তো লাগেইনি বরং সেখানকার আদিবাসীরা সভ্যতাপূর্বের আদিমতা নিয়ে বেচে আছে । এই দাবী ব্রাজিলের দীর্ঘদিনের ।
সেই আলোচনা সম্প্রতি আবার তোলপাড় করেছে বিশ্ব . একটি ছবি প্রকাশ নিয়ে । বলা হচ্ছে ব্রাজিলির দুর্গম এলাকা থেকে উড়োজাথেকে ছবি তোলা হয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে কয়েকজন আদিম মানুষকে । যারা উড়োজাহাজ দেখে তীরধনুক তাক করেছে । এই আদিবাসীরা সারা শরীরে লাল এবং কালো রঙ মেখে রেখেছে । আর তাদের বাস্থান দেখা যাচ্ছে যে ছনের তৈরী ।
ব্রাজিল দাবী করেছে ঐ অঞ্চলে এমন অনেক আদিবাসীর বসত আছে যে দুর্গম জায়গাগুলোতে সচারচর যাবার উপায় নেই । তবে ষেখানকার আদিবাসীরা এখন বেচে আছে এবং কোনরকম সভ্যতার আলো ছাড়াই ।
একবিংশ শতাব্দির বর্তমান পৃথিবী, তথ্য প্রযুক্তির জোয়ারে প্রতিনিয়ত প্লাবিত হচ্ছে, পৃথিবীর সমস্ত রহস্য ভেদ করে ছুটে চলছে মহাকাশে । এইতো আজ জাপানের একটি গবেষণাগার পাঠানো হলে মহাশূণ্যে আর সেখানে এখন্ও নাকি এমন লোকালয় রয়েছে যেখানকার মানুষ প্রকৃতির সাথে সারাক্ষণ লড়াই করে টিকে আছে । সভ্যতার বিন্দুমাত্র ছোয়া নেই ।
হায়রে পৃথিবী কেউ সভ্যতার চরম উৎকর্ষে আবার কেউ সভ্যতার ছোয়াও পায়নি । এই আদিবাসীরা কি আমাদের এই স্বপ্নসম সভ্যতাকেলজ্জা দেয় না ?? যেন তারা আমাদের বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বলছে এই সব কৃত্রিম সভ্যতা ছাড়াও বহালভাবে বেচে থাকা যায় । শুধু বেচে থাকা নয়, রীতিমত সুখী থাকা যায় ।
সেই সব সুখী আদিম মানুষ যারা সম্পূর্ণ রুপে প্রাকৃতিকভাবে জীবন নির্বাহ করছে তাদের সশ্রদ্ধ সম্মান জানাই । তাদের আরো দীর্ঘায়ু কামনা করি ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।