আমিতো পরিধিরেখায় দাড়ানো সেই সারাক্ষণ বালক
হৃদপিন্ডে গোটাকয়েক লাল দাগ অন্ধকার নিয়ে আমি প্রত্যহ ঘরে ফিরি
ওই দাগের মধ্যে চলে যাওয়া মানবীরা থাকেন
দিনলিপির অসুস্থ আগুনটুকু বাদ দিলে আমিও ওদের প্রেমিক হতে পারতাম
জীবিত পর্যায়ের এ কি অদ্ভুত পরাজয়!
আত্মহত্যার স্বর হেসে বলে " অস্তিত্ব অমূ্লক নয়?"
এক মধ্যাহ্নে জীবনের ভুলগুলো ঠিকগুলো থেকে সমান দূরত্বে দাড়িয়ে
আমি দুঃখকে শনাক্ত করেছিলাম
উৎকন্ঠায় জানতে চেয়েছিলো
এইটুকু বাশিঁতেই চিরকাল এঁটে যায় পুরোপুরি হ্যামিলন?
কী ভীষণ সাদৃশ্য আমাদের এই অন্বেষায়...
দুঃখই তবে সেই বিলুপ্ত জলশামুক?
অসম্ভব অভিমানে অগ্রাহ্য করেছিলো মানবিক চুমুক?
আমিতো আজো একবিংশ শতকের চিলেকোঠায়
জন্মান্ধ চোখের বিকল্প খুঁজি কবিতায়
এই ব্যর্থতা একদিন মানুষের খুব নিকটে গিয়ে ফিরে আসার উপাখ্যান হবে
তবুও চিরকাল মানবিক এ হৃদয়
ভালোবেসে ধরে থাকি হারানোর ভয়..
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।