আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমার জীবনের চন্দ্রবিন্দুবিহীন বছরগুলো : দি যায়যায়দিন ইয়ারস

সাহিত্যের সাইটhttp://www.samowiki.net। বইয়ের সাইট http://www.boierdokan.com

স্মৃতিকথা লেখতে ভাল লাগে না। স্মৃতিচারণ করতেও ভাল লাগে না। স্মৃতি মাত্রই এক ধরনের আবছা ব্যাপার। যেই আবছা আবহে নায়ক সেই লোকটা যে লেখতেছে বা কথা বলতেছে।

স্মৃতিকথায় অহং পরিপুষ্ট হয়। এই জন্য গুনীজনে বলছেন, স্মৃতি লেখলে বার্ধক্যে পৌঁছায়া লেইখো। আমি স্মৃতিকথা লেখার কথা ভাবি না। সেইটা বার্ধক্যেও না যৌবনেও না। তাইলে স্মৃতির কী হবে? বুঝতেছি না।

কয়দিন ধইরা ভাবতেছি যায়যায়দিনে কাজ করা অভিজ্ঞতা নিয়া লেখবো কি না। কয়দিন হইলো জেজেডি ছাইড়া আসছি। স্মৃতি এখনও কাঁচা। লেখা যায় কি না ভাবতেছিলাম। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নিলাম, না লিখি কিছু।

স্মৃতি ছাড়া তো জীবনে আর কিছু নাই। এই মুহূর্তে এক সেকেন্ড আগের ঘটনাও স্মৃতি। জীবনযাপনই একটা স্মৃতিময় ঘটনা। স্মৃতিরে মূল্যবান ভাইবা লুকাছাপা করার কোনো অর্থ নাই। মনে, পড়লো স্মৃতি নামে এক মেয়েরে চিনতাম।

স্মৃতির কথায় স্মৃতির কথাও মনে হইলো। স্কুল-কলেজে পড়ার সময় নিয়মতি যায়যায়দিন পড়তাম। যায়যায়দিনের রাজনৈতিক কলামগুলো ভাল লাগতো। এ টু জেড। কে তখন যায়যায়দিনে লিখতেন না? বড় কলামিস্ট সবাই।

কলাম পইড়া দেশের পরিস্থিতি বুঝতাম। নান মত, নানা পথ। আর যায়যায়দিন ছিল সরকারের সমালোচনায় মুখর। ফলে, মজা পাওয়া যাইতো। কিছু আদিরসের ব্যাপার ছিল বটে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.