সামুতে বারবার ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করলেও কর্তৃপক্ষের নিশ্চুপ থাকার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসাবে ব্লগিং বন্ধ করলাম এখানে। ধিক্কার সামুর কর্তৃপক্ষকে
নকশী কাঁথা ও ফজলী আমের ভৌগলিক মালিকানা দাবি করেছে ভারত!! ভৌগলিক মালিকানা বা জিআই (জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেশন) কোন পন্যের থাকলে, তা ঐ পন্যের উৎসভূমি ধরা হয়, যা খুব গুনসম্পন্ন ও বৈশিষ্ঠমন্ডিত অর্থাৎ ঐ স্থান ব্যতিত বিশ্বের আর কোথাও নেই! কোন পন্য যদি কোন দেশের জিআই তালিকাভূক্ত হয়, তাহলে অন্য কোন দেশ ঐ পন্যের উৎসভূমি হিসাবে দাবী করতে পারবে না! জাতিসংঘের উইপো ওরগানাইজেশন এই তালিকা পাঠিয়ে থাকে! যে দেশ আগে কোন পন্যের জিআই তালিকা দেবে সেই ঐপন্যের একক মালিকানা স্বত্ব দাবী করতে পারে! তাই বাংলাদেশের তরফ থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ভারত সরকারের কাছে এ ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছে!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।