সব কিছু চুরি হয়ে যায়; সব স্বপ্ন; বিশ্বাস...
খুব ছোট্ট;
লাল-সবুজের মায়াভারা একটা দেশ জন্ম নিয়েছিল একাত্তরে!
আমি সে দেশেরই সন্তান; যে একাত্তর দেখি নি!
যে দেখতে পারেনি বাঙালির জোত্যির্ময় বছরটিকে!
যে দেখতে পারেনি বাঙালির একমাত্র বিজয়কে!
অথচ আমাকে দেখতে হয়েছে একাত্তর পরবর্তি অজস্র পরাজয়কে! আমাকে প্রতিনিয়ত দেখতে হচ্চে রাজাকার নামক জন্তুদের দানবীয় নোংরা মংলা পচনধরা বমি আসা কুৎসিত মুখকে!
জন্তুরা কখোনো স্বাধীনতা চায় না। প্রভুর পা চাটাই ওদের কাছে শ্রেষ্ঠতম কাজ! ওদের বামা-মা ওদর পা চাটার চেয়ে বেশি কিছু শিখায় নি হয়তো! তাই একাত্তরে স্বাধীনতার থেকে ওদের কাছে মুল্যবান হয়ে পশ্চিমা প্রভুদের পা চাটা! পা চাটতে গিয়ে ওরা ওদের মাকে দুলে দেয় প্রভুদের কাছে! দশ বছরের কিশোরী বোনকে দানবের নিচে শুইয়ে দিয়ে ওরা হাসে জন্তুর হাসি!
আমরা খুব সাধারন মানুষ;আমজনতা;তারা একাত্তরে একটি দেশ পেয়েছি। একটা সীমানা পেয়েছি! হাটাচলার জন্য পেযেছি সামান্য মাটি!
ভাত খেতে না পেয়ে মরে যেতে শিখেছি। বোনকে ধর্ষন করেতে শিখেছি।
আর ওরা;একাত্তরে হেরে গিয়ে এখন জয়ী হয়েছে। ওদের বিচার করতে পারি নি আমরা।
কে জানে ;হয়ত ওরাই একাদিন আমাদের বিচেরের কাঠগড়ায় দাড় করাবে!আমাদের কাছ থেকে জানতে চাওয়া হবে-আমারা কেন ওদের পা-চাটতে অনাগ্রহী? আমার কেন বিচার চাই ওদের!
ওদের তো কোনো অপরাধ নেই।
বাংলাদেশে ধর্ষন কোনো অপরাধ নয়! একাত্তরে ওরা ধর্ষ্ন করে;ধর্ষনে সহযোগিতা তরে কোনো অপরাধ করে নি!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।