[অন্যর দোষ না খুঁজে আগে যদি সবাই নজের দোষটা খুঁজত তাহলে বোধহয় সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেত]............... [পথের শেষ নেই, আমার শেষ আছে, তাইত দ্বন্দ্ব] http://mamunma.blogspot.com/
শেষাংশ শুরুতেঃ
নাবালক কে ধীরে ধীরে শিখাইলে সে শিখিয়া নিতে পারে নাও পারে
জ্ঞানের অভাব ঘটিলে তাহা পূরণ করা যাইতেও পারে নাও পারে
তবে নাবালকের কাছে পুর্ণ বয়স্ক লোকের মত কর্ম আশা করিবেনা
আর জ্ঞান না থাকিলে তাহা অর্জন করিবার চেষ্টা না করিয়া লাফাইবেনা।
নিজের অপপ্রলাপের সাতে উক্ত শেষায়শের কোন সম্পর্ক আছে কিনা বুঝিতে পারিতেছিনা--------
উৎসুক মন। ভীষণ উৎসুক। হাত নিসপিষ তো করছেই বললে একটু ভুলই বলা হবে, কি বোর্ডে আঠাবিহীন আঠায় সে তো একরকম স্টিকি ই , সে এই গহন হভীর রাতে কি বোর্ডের কালো বাটন গুলোর প্রেমে মশগুল , ওগুলোতে গুতো দিলেই সেই মহার্ঘ্য প্রেমাস্পদ বাংলা বর্ণ মালার জন্ম হয় পর্দায় । কিন্তু বিষয় বস্তু নামের দুষ্টু প্রেত কোথায় কোন হেরেমে মিথ্যে খোজার দেহে ভর করে কোন প্রতাপশালী সম্রাটের চোখ এড়িয়ে রাজরানীর লিকলিকে দেহে জড়িয়ে দ্রুত জয় করছে দ্বিতীয় মহাবিশ্ব, এই চৌহদ্দির বায়ু মন্ডল ঠেলে বুদ্ধি আমার পৌঁছাতে পারছেনা সেখানে।
পেছনে রেখেছি শূণ্য বিছানা, চোখে পড়ার প্রতিক্ষণ পরাজয় সম্ভাবনা অপ্রতুল তাই। তারপরও শূণ্য বিছানার উপর বিষয়বস্তুও কোন ভেঙে যাওয়া কঙ্কালের অবশেষ পিঠে খোঁচাতে থাকে। শূণ্যতাতো ছায়া সঙ্গী সেখানের, তাড়ালেও ফিরে আসে। তাড়ানোর ভ্রান্ত নীতি ও অপ্রচলিত স্বভাবে আজকাল।
চোখ বন্ধ করলে মশার কামড়ও ভেনিস হতে পারে মনে, যদি অপর কোন হ্রদের অবাস্তবতায় বাস্তব চোখ হয়ে ওঠে মনদৃষ্টি, সেখান থেকে প্রকৃতি উন্মুক্ত তারপর কেবল বিষয় বিষয় আর বিষয়বস্তু।
হাতের সাথে কিবোর্ডের প্রেম তখন তুঙ্গে, প্রেম থেকে প্রণয়, প্রণয় থেকে আলিঙ্গন , আলিঙ্গন থেকে সঙ্গম .চোখ বন্ধই থাকুক আর খোলা, প্রেম সঙ্গম থেকে পিসির সাদা পর্দায় জন্ম নিতে থাকে বর্ণমালার যোজন - নবজাতক, নাবালক বিষয়বস্তুর মল মুত্র ছড়িযে ছিটিয়ে পড়ে, নাপাক নয়, তেমন পুরিষ প্রাচুর্য সিদ্ধও নয়, নাবালক তো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।