সামনে আছে অনেক কি ছু, দেখতে চাই আর ও কিছু
১,২,৩,৪,৫,৬,ও ৭ ই মার্চের দিন পুন্জি এই খানে..
৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষনের পর সারা দেশের পরিস্হতি বদলে যায় । ঢাকা সহ সারা দেশে চলতে থাকে অসহযোগ । হাইকোর্টের বিচারপতি থেকে সাধারন মানুষ এতে স্বতঃস্ফর্ত সাড়া দেয় । সারা দেশ চলতে থাকে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও নির্দেশে ।
বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সিনেমা হলগুলোতে পাকিস্তানি পতাকা প্রদর্শন ও পাকিস্তানি জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন বন্দ্ধ রাখে সিনেমা হল মালিকরা ।
সিনেমা হল মালিকরা সিনেমা কর না দেয়ার নির্দেশ ও মেনে নেয় স্বেচ্ছায় ।
হাইকোর্ট থেকে সাধারন মানুষ সবই চলতে থাকে বঙ্গবন্ধুর কথায় । মুক্তি প্রত্যাশী মানুষের ঘৃণা আর প্রতিবাদের মুখে সেনাবাহিনী ব্যারাকে আশ্রয় নেয় এই দিন।
৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে দেয়া বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষন বেতার কর্মিদের আন্দোলনের মুখে পর দিন সকাল সাড়ে ৮ টায় দেশের সব বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচার করা হয় । যা সারা দেশের মুক্তিপাগল মানুষকে আর ও উজ্জিবিত করে ।
এ দিন ইয়াহিয়া নতুনষড়যন্ত্র শুরু করে , তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে এই বলে বার্তা পাঠান,''আপনি যা কিছু চেয়েছেন তার চেয়ে বেশি কিছু দিতে আমার আপত্তি নেই । আমি অচিরেই ঢকায় আসছি , তখন বিস্তারিত আলোচনা হবে ''।
এ দিন নূরুল আমিন ও খান এ সবুর এক বিবৃতিতে অভিলম্বে আওয়ামী লীগের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবী জানান ।
পুর্ব পাকিস্তান ছাত্র লীগ পরবর্তি সম্মেলন না হওয়া পর্যন্ত পুর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ না লিখে শুধু ''ছাত্রলীগ'' লেখার সিদ্ধান্ত নেয় ।
গন মানুষের মনে যে আগুন জ্বেলে দিলেন মুজিব সে আগুন শুধু সামনেই ছুটে চলল।
অসত্যের আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে জয় সুনিশ্চিত জেনে সব শ্রেনী - পেশার মানুষ রাস্তায় নেমে এলো অপশক্তির বিরুদ্ধে ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।