বহ্বাড়ম্বর
গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই ঢাকা ইউনিভার্সিটির কতিপয় ছাত্র-শিক্ষক একের পর এক অযৌক্তিক দাবি উত্থাপন করে যাচ্ছেন।
তার এই সব অযৌক্তিক দাবি আদায়ের নামে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রিদের জিম্মি করে রেখেছেন।
সুনির্দিষ্টি অভিযোগে এই সমস্ত ছাত্র-শিক্ষকের নামে মামলা হয়েছে।
দেশের প্রচলিত আইনে অভিযোগ দায়ের থেকে মামলা নিষপত্তি পর্যন্ত কতগুলি ধাপ পার করতে হয়।
তারা বিচারের সম্মুখিন হতে ভয় পান।
তাদের এই অযৌক্তিক দাবীর কাছে মাথ নত করলে, এদেশের জনগন একটা ভুল সংকেত পাবে। মানুষ মনে করবে আইন শুধু মাত্র দূর্বলের জন্য। সরকার সবলের বিচার করতে ভয় পায় বা অপরাগ।
আর সরকার যদি মনে করেন, বিচার প্রক্রিয়ার বাইরে এদেরকে মুক্তি দিয়ে ঝামেলা মুক্ত থাকবেন বা নিরাপদে রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকবেন, তা হলে চড়ম ভুল করবেন।
কৌশল গত কারনেই এখন অথবা ভবিষ্যতে সরকার বিরোধি আন্দলন ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকেই হবে, এতে কোন সন্দেহ নাই।
তাই এদের সাথে আপোষ করে ভবিষ্যতের আন্দলন থামানো যাবে না।
কঠোর ভাবে রাষ্ট্র শাসন করুন। নরম সরকার মানুষ পছন্দ করেনা। যদি নীতি ঠিক থাকে তা হলে কঠোর সরকারই জনগণের কাম্য। যেমন, সিঙ্গাপুরের লি কুন, মালয়েশিয়ায় ডঃ মাহাথির মুহাম্মদ, দক্ষিণ করিয়ায় সামরীক সরকার কঠোর ভাবে দীর্ঘ দিন রাষ্ট্র পরিচালনা করে দেশকে সমৃদ্ধির দিকে নিয়ে গেছেন।
আর রাষ্ট্র পরিচালনায় ব্যার্থ হলে কঠোর হয়ে তো বাচতে পারবেনই না, আপোষ করেও না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।