আমার "কত অজানা রে" সিরিজের সব গুলো পোষ্ট সংগ্রহে থাকা বই, গুগোল মামা ও বিভিন্ন সাইট থেকে অনুবাদ করা, তবে কোন ভাবেই কপি-পেষ্ট নয়। জানার জন্য পড়ন, ভুল হলে সঠিকটি বলার দায়িত্ব আপনাদের। আনন্দের সাথে পড়ুন। আমার ব্লগ কেচাল মুক্ত।
"পিস্তল ডুয়েল"
জীবন দিয়ে নিজের সম্মান বাঁচাতে এই যুদ্ধের সুচনা।
ইংলিশে বলা হয় "An Affair of Honor"। সামান্য কথা কাটাকাটি বা শুধু মুখের কথায় অপমান, ব্যাস আর কোন কথা নাই, চেলেন্জ করে বসলো ডিয়েলিং এর। "তুমি আমার বৌ কে চোখ মারছো, ওকে আমার চোখ ফুটা করে দেখাও, এসো ডুয়েলে, দেখি তুমি কয় বাবার ছেলে। " ব্যাস, দাড়িয়ে যেত ডুয়েলিং এ। হয় আমি থাকবো না হয় তুমি থাকবা।
আগে ডুয়েলিং হতো তলোয়ার দিয়ে, ১৮ শতকে এসে পিস্তল দিয়ে ডুয়েলিং হতো। আমেরিকায় ডুয়েলিং আসে ১৬ শতকে, প্রথম ডুয়েল হয় ১৬২১ সালে। তখনকার দিনে সময়টাই এমন ছিল যে একজন পুরুষের কাছে তার আত্মসম্মানই ছিল সব, কেও তাকে অপমান করলো আর সে কিছু বললো না, এটা ছিল কাপুরুষকতা। তখনকার সোসাইটিতে কাপুরুষের স্থান ছিল না। আবার অনেক সময় ইচ্ছা না থাকলেও ডুয়েলে নামতে হতো যদি কেও চেলেন্জ করতো তাহলে।
যা হোক, আজ বলবো, ৩ টি বিখ্যাত আমেরিকান ডুয়েল লড়াইয়ের কথা।
১) The Burr-Hamilton Duel
মি.হ্যামিলটন
মি.ব্রুর
আমেরিকান ইতিহাসের সবচেয়ে বিখ্যাত ডুয়েল ফাইট এইটা। মি. আরন ব্রুর ও মি.আলেকজেন্ডার হ্যামিলটন এর মধ্যেকার এই ডুয়েল ফাইটটি হয়েছিল ১১ই জুলাই ১৮০৪ সালে Weehawken, New Jersey-তে। মি.ব্রুর ছিলেন তখন ৩য় ভাইস প্রেসিডেন্ট অফ ইউনাইটেড স্টেটস আর মি.হ্যামিলটন ছিলেন সাবেক ও প্রথম সেক্রেটারী অফ ট্রেজারি অফ ইউনাইটেড স্টেটস। এই দুইজন হেভিওয়েট রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বের ভিতরে দ্বন্দ ছিল রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত তিক্ততার এবং তা বহু বছর ধরে চলে আসছিল।
সহজ ভাষায় মি. হ্যামিলটনের শশুর ''Philip Schuyler'' তার সিনেটর পদ হারান মি. ব্রুরের কাছে। যা মি.হ্যামিলটনকে মি.ব্রুরের বিপক্ষে দাড়া করিয়ে দেয়। রাজনীতির খেলায় মার-প্যাচ অনেক হবার পর যখন মি.ব্রুর আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে ক্যান্ডিডেট হয় তখন মি.হ্যামিলটন তার বিরুদ্ধে ক্যাম্পেইন শুরু করে। তার পরও মি.ব্রুর নির্বাচনে জীতে যায় এবং মি.হ্যামিলটন এটিকে ব্যক্তিগত পরাজয় হিসাবে দেখে এবং ডুয়েলের চেলেন্জ করে। মি.হ্যামিলটন এর আগে ১০ টি ডুয়েলে অংশগ্রহন করে, মি.ব্রুরও বেশ কয়েকটি ডুয়েলে অংশগ্রহন করে।
মি.ব্রুর ও মি.হ্যামিলটন এর ডুয়েল পিস্তল।
ডুয়েলের দিন তারা দুজন পৃথক দুটি বোটে করে ডুয়েলিং এর জন্য নির্বাচিত জায়গায় যাকে বলাহয় "ফিল্ড অফ অনার" "Heights of Weehawken", New Jersey তে পৌছে। এই জায়গাটি ডুয়েলিং এর জন্য বিখ্যাত ছিল, বছর তিনেক আগে এই জায়গাতেই মি. হ্যামিলটন তার বড় ছেলেকে হাড়ান, হ্যা অন্য একটা ডুয়েলে তার ছেলে মারা যায়। যা হোক, ডুয়েলিং এর সময় মি.হ্যামিলটন প্রথমে ড্র করে বা ফায়ার করে যা মিস হয়,(অনেক ইতিহাসবিদ বলে যে মি.ব্রুর নাকি "লাইন অফ ফায়ার" থেকে সড়ে গেছিলেন, ফলে মি.হ্যামিলটনের মিস হয়, এটা "কোড অফ ডুয়েল"-এর নীতি বিরুদ্ধ কাজ) পরে মি.ব্রুর ড্র করে। মি.ব্রুর বুলেট যেয়ে মি.হ্যামিলটনের তলপেটে লাগে।
পরদিন তিনি মারা যান।
এই ডুয়েল নিয়ে একটি ভিন্ন মতও আছে, তা হলো, প্রথমে তার দুইজনই মিস করে, পরের রাউন্ডে মি.হ্যামিলটন ভুলক্রমে একটা ফায়াক করে যা মি.ব্রুর এর পিছনের গাছে ১২ ফিট উচ্চতায় গিয়ে লাগে। মি.ব্রুর এটিকে ড্র হিসাবে ধরে নিয়ে ড্র ব্যাক করে যা গিয়ে মি.হ্যামিলটনের তলপেটে লাগে।
সত্য যাই হোক আসল কথা হলো, মি.হ্যামিলটন মারা যায় এবং মি.ব্রুর এর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যায়।
২) The Jackson-Dickinson Duel
এনড্রু জেকসন ছিল আমেরিকার ৭ম প্রেসিডেন্ট আর কার্লেস ডিকিনসন ছিলেন একজন সাবেক এটর্নি ও বিখ্যাত ডু্য়েল ফাইটার।
মি. জেকসন নিজেও ছিলেন একজন বিখ্যাত ডুয়েল ফাইটার যিনি ১৩ টি ডুয়েলে সার্ভাইব করেছেন লোকজন তার বডি কে বলতো, "rattled like a bag of marbles"।
এই ডুয়েলের কারন ছিল, মি.ডিকিনসন অভিযোগ করেন যে মি.জেকসন তার সাথে ঘোড়া দৌড়ের বাজিতে প্রতারনা করেছেন, ফলে মি.জেকসন অপমানিত বোদ্ধ করেন। এরপর মি.জেকসন অভিযোগ করেন যে মি.ডিকিনসন তার বৌকে অপমান করেছে এবং তিনি এর প্রতিশোধ নিবেন। এখানে কিছু বলার মত কথা আছে, মি.জেকসন “kept pistols in perfect condition for thirty-seven years” এই জন্য যে যদি কেও “dared breathe her name except in honor”, আর মি.ডিকিনসন তার(মি.জেকসনের) বৌকে বলেছিলেন, “like sinning against the Holy Ghost: unpardonable” হাঃহাঃহাঃ (সরি ভাই হাসিটা চাপায় রাখতে পারলাম না)। ফলে মি.জেকসনের কাছে তার বৌএর সম্মান ফিরিয়ে দেবার জন্য ডুয়েলিং ছাড়া আর কোন পথ খোলা ছিল না।
ফলাফল যেয়ে ঠেকে ডুয়েলিং এ।
যেহেতু তারা দুজনই বিখ্যাত ডুয়েল ফাইটার, তারা দুজনই এই কথা জানতেন, কিন্তু মি.জেকসন আগে থেকেই প্রিপেয়ার ছিলেন। "ফিল্ড অফ অনারে" যাওয়ার সময় মি.জেকসন তার বন্ধুর সাথে আলোচনা করে নেন যে, তিনি প্রথম ড্র টা মি.ডিকিনসনকেই করতে দেবেন, যদি তার পর তিনি দাড়িয়ে থাকেন, মানে গুলি খেয়ে মরে গিয়ে না থাকেন বা যদি মি.ডিকিনসনের ফায়ার মিস হয়ে যায় তাহলে তখন সে ড্র করবে।
যা হোক, ডুয়েলে মি.জেকসন নির্বিকার চিত্তে মি.ডিকিনসনের গুলি তার বুকে লাগতে দেন, এবং শান্ত ও ধীরস্থির ভাবে তার ড্র টি করেন কিন্তু তার পিস্তলের হ্যামার মাঝপথে যেয়ে আটকে যায়, নিয়ম অনুযায়ী ডুয়েল এখানেই শেষ হয়ে যাওয়ার কথা কিন্তু মি.জেকসন বুকে গুলি লাগা অবস্থায় তার পিস্তল রি-কক করেন করেন, ধীরে সুস্থে তার লক্ষ স্থির করেন এবং মি.ডিকিনসন কে পরপারে পাঠিয়ে দেন।
মি.ডিকিনসনের গুলি মি.জেকসনের হার্টের খুব কাছে থাকায় তা আর বের করা হয়নি, এবং তা তার বুকের ভিতরই থেকে যায়, যা তার বহু শারিরিক সমস্যার কারন হয়ে দাড়ায়, বাকি টা জীবন তাকে সারাক্ষন কাশতে হয়, বুকে প্রচন্ড ব্যাথা হয় কিন্তু তারপরও তিনি বাকি জীবনে তার কাজের জন্য অনুযোগ বা আক্ষেপ করেন নাই, প্রেসিডেন্ট হবার পরও তিনি বিভিন্ন পার্টিতে বলতেন, “If he had shot me through the brain, sir, I should still have killed him”।
আসল পুরুষ, কি বলেন ???
৩) The Clay-Randolph Duel
মি.জন রেনডলফ ছিলেন একটা ক্ষেপা ক্যারেকটার। ১৮ বছর বয়সে তিনি তার এক সহপাঠিকে মারাত্মক ভাবে আহত করে।
তাকে কেও অপমান করলে সে মুখে অপমানের জবাব দিত না, ডুয়েলের আমন্ত্রন জানাতো। তিনি Daniel Webster কে “a vile slanderer(একজন জঘন্য পরনিন্দাকারী)”, President Adams কে “traitor(দেশদ্রোহী)” and Edward Livingston কে “the most contemptible and degraded of beings, whom no man ought to touch, unless with a pair of tongs” বলতো।
একদিন সিনেট ফ্লোরে মি.ক্লে বলেন যে তাস খেলায় মি.জন তার সাথে চিটিং করেছে, খাইছে, সংসদে বসে একজন কংগ্রেসম্যানের ব্যাপারে এমন একটা কথা বলা, মি.জন দেখলো তার মান-সম্মান যা কামাইছিল সব জলে যাইতাছে, সে সরাসরি ডুয়েল চেলেন্জ করে বসলো মি.ক্লে কে।
এদিকে বাতাস গরম দেখে সিনেটর টমাস হার্ট বেনটন এগিয়ে আসেন ব্যাপার টা রক্তপাতহীন ভাবে নিষ্পত্তি করতে। তার কাছে দুজনই বলেন যে তারা কেও চায় না পরস্পরকে হত্যা করতে কিন্তু পাবলিকের কাছে ইমেজ নষ্ট হবে বলে এই ডুয়েল তাদের লড়তে হবে।
৮ই এপ্রিল, ১৮২৬ সালে তারা মিট করে "field of honor"এ। ডুয়েল ফিল্ডে মি.জন ভুল করে ফায়ার করে ফেলে, যা মি.ক্লে ভুল হিসাবেই নেয়। তার দুজন অপজিট ডিরেকসনে হাটা দেয়, সমান সংখ্যক স্টেপের পর তারা মুখোমুখি হয় এবং ড্র করে।
মি.জনের গুলি মি.ক্লের কোর্টের কাপড় ভেদ করে, মি.ক্লের গুলি মিস হয়। তারা দুজনই একমত হয় যে তাদের মরার টাইম এখনো হয় নি তাই তারা দুজন হ্যান্ডশেক করে। মি.জন , মি.ক্লে কে নতুন একটি কোর্ট কিনে দেন। সবাই হাসিমুখে বাড়ি ফিরে।
এছাড়া আরও দুটি বিখ্যাত ডুয়েল ফাইট আছে যা ছিল "ক্লোজ কল্ড" মানে ডুয়েলের আমন্ত্রন করে কিন্তু ব্যাপারটা ডুয়েল ফাইট পর্যন্ত গড়ায় নি।
তার আগেই নিষ্পত্তি হয়।
১) The Lincoln-Shields Duel
পুরো ব্যপারটাই ছিল ভুল বুঝাবুঝি। আব্রাহাম লিংকন তখনও প্রেসিডেন্ট হননি। তিনি তখন সরকারি বা সাম হাও, চাকরী করেন। (হাসবেন না কইলাম) কাহিনী হইলো লিংকনের হবু বৌ কে নিয়ে।
তারে কে কে নাকি চিটঠি দিত সাম হাও, লিংকনের হবু বৌ রে অনেকেই লাইক করতো, তেমন একজন মি.শিল্ড, একদিন লিংকনের কিছু চিঠি পায়, তার কলিজায় লাগে মানে দিলে চোট লাগে, সে মি.লিংকনকে ডুয়েলের চেলেন্জ করে।
লিংকন ডুয়েল লড়াইয়ের কোন ইচ্ছাই ছিল না কিন্তু হবু বৌ এর কাছে মান ইজ্জত আছে না, তাই সে ডুয়েলে রাজী হয়, মি. শিল্ডকে হত্যার জন্য না শুধু আনআর্ম করার জন্যই সে ড্র করবে বলে প্লান করে রাখে।
"ফিল্ড অফ অনারে" যেয়ে মি.শিল্ড দেখে লিংকন একটা গাছ কাটতাছে। সে লিংকনকে ক্লান্ত অবস্থায় পায় এবং বুঝে যে তিনি ডুয়েল লড়ার জন্য প্রস্তুত না। তো সে ডুয়েল বাদ দেয় এবং আলোচনা করে সমাস্যাটার সমাধান করে।
যা হোক পরে মি.শিল্ড একজন সম্মানিত সিনেটর হন এবং লিংকন , আপনারা জানেনই তো তাই না , প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম কিংকন।
২) The Twain-Laird Duel
মজার একটা কাহীনি, মি.লায়ার্ড একজন বিখ্যাত ডুয়েল ফাইটার ছিল। আর মি.টুয়াইন ছিল পুরা এমেচার, গুলি করতে পারে না এমন। একদিন কথা কাটাকাটির এক পর্যায় মি.টুয়াইন ডুয়েল চেলেন্জ করে বসে মি.লায়ার্ডকে। চেলেন্জ করেই তো তিনি টেনশনে পরে যায়।
কি করবে কি করবে করতে করতে মি. টুয়াইন যায় তার বন্ধুর কাছে যার নাম ছিল স্টিভ গ্লিভস। মি. গ্লিভস ডুয়েলের দিন সকাল সকাল "ফিন্ড অফ অনার"এ যায় এবং একটা পাখি ধরে গুলি করে পাখির মাথা উরিয়ে দিয়ে "ফিল্ড অফ অনার" রেখে দেয়, মি.লায়ার্ড যখন এসে পাখিটা
দেখে প্রশ্ন করে, "Who did that?"। মি.গ্লিভস বলে যে মি. টুয়াইন এটা করেছে এবং অনেক দুর থেকে এবং এটা সে প্রতিবারই করতে পারে, তারপর মি.গ্লিভস, মি.লায়ার্ডকে প্রশ্ন করে, “You don’t want to fight that man. It’s just like suicide. You better settle this thing, now” । যা হোক এই চতুর বুদ্ধি কাজে লাগে এবং মি.টুয়াইন বেঁচে যান।
................................................................................
(শেষ...)
সবাইকে শুভকামনা , আজ এ পর্যন্তই ...
আমার "কত অজানা রে" সিরিজ:
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-ভয়ঙ্কর খেলা, খেলতে খেলতে আপনার পিতার দেওয়া প্রানটা চলে যেতে পারে (কত অজানা রে পার্ট-১৯)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-প্রিজন গ্যাং (কত অজানা রে পার্ট-১৮)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-আউটল হিরো (কত অজানা রে পার্ট-১৭)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-ডাক্তার কিন্তু সিরিয়াল কিলার ??? (কত অজানা রে পার্ট-১৬)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-দুনিয়ার সবচেয়ে দামী হীরা (কত অজানা রে পার্ট-১৫)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-ইতিহাসের বীর যোদ্ধা জাতি (কত অজানা রে পার্ট-১৪)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-নিষ্ঠুরতম নারীরা যারা নাৎসি বাহিনীতে কাজ করতো (কত অজানা রে পার্ট-১৩)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-ট্রেজার শিপ, গুপ্তধনের সন্ধান (কত অজানা রে পার্ট-১২)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-"পারফেক্ট" ক্রাইম (কত অজানা রে পার্ট-১১)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-ভুতুড়ে শহর (কত অজানা রে পার্ট-১০)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-জীবন্ত পাথর (পাথর কেটে বানানো বিশাল মূর্তি) (কত অজানা রে পার্ট-৯)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-এক্সট্রিম বডিবিল্ডার (কত অজানা রে পার্ট-৮)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয় - জিওলজিকাল বিশ্ময় (এর অনেক গুলো আজ প্রথম দেখবেন) (কত অজানা রে পার্ট-৭)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-ক্রেজিয়েষ্ট ম্যানমেইড ফাউনটে (কত অজানা রে পার্ট-৬)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-দুবাই ওয়াল্ড (দেখলেও পস্তাইবেন না দেখলেও পস্তাইবেন) (কত অজানা রে পার্ট-৫)
(পৃথিবীর যত কিছু আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়- জাপানের কিছু পুকুর যাকে তারা 'হেল' বা নরক বা জিগোকু বলে ( কত অজানা রে পার্ট-৪)
পৃথিবীর যত কিছু আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-প্রাকৃতিক গরম পানির লেক (কত অজানা রে পার্ট-৩)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-কম্পিউটার মাউস (কত অজানা রে পার্ট-২)
পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-উৎসব (কত অজানা রে পার্ট-১)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।