আজ কাল দেশে অহরহ ধর্ষন হচ্ছে।
তথাকথিত সুচিল রা বলছে পর্দা করলী নাকি ধর্ষন কমে যাবে।
তাহলে নাবালিকা কেনো ধর্ষিত হচ্ছে?
কেনো বাসে তরুনী ধর্ষিত হচ্ছে?
আসলে মাঘ মাস আসলে কিত্তা পাগল হইয়া যায়, তখন কুত্তা কি করে বুঝে না।
স্কুলে শিক্ষক দ্বারা ধর্ষন হচ্ছে , একের পর এক স্কুলে ঘটে চলছে।
নেট, ব্লগ থেকে জানতে পারলাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর করুন র্যাগ এর কাহীনি, র্যাগের ব্যাপার টা আগে ও জানতাম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর র্যাগ অনেক বেশি নির্মম, অনেক ছেলে নাকি এই র্যাগ এর ভয়ে প্রথম দিন এর পর ২য় দিন আর ওই ভার্সিটিতে যায় নাই।
বিপুলপ্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অধিকারী এই বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে হটাৎ করে ব্লগ , ফেইসবুক এর সবাই অনেক বেশি সচেতন হয়ে উঠলো। অনেক ঘটনা উঠে আসতে লাগল।
এই নিয়ে আমার এক ফ্রেন্ড যে কিনা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর student ,
তার ওয়ালে একটা লিখা যা তাদের বিশ্ববিদ্যালয় এর ফ্যান পেইজ থেকে শেয়ার করা ছিল,
লিখা টি ছিল এই রকম যে র্যাগিং নিয়া যা কিছু লিখা হচ্ছে তা নাকি সম্পুর্ন ভুল আর মিথ্যা, একটু অবাক হলাম
ওই খানে আমি কিছু মন্তব্য করি যে র্যাগিং নিয়া যা কিছু পরলাম তার কিছু না কিছু আগে থেকে শুনছি, এবং র্যাগিং হয়।
এর পর তার ওয়ালে তার বিশ্ববিদ্যালয় এর অনেকে অনেক ভাবে অনেক কিছু বলল। অনেক কে একটু উত্তেজিত হয়ে ও অনেক কিছু বলে।
পরে বুঝলাম তারা র্যাগ টা মজা হিসেবে নেয় কারন তারা তো সিনিয়র হয়ে গেছে। কিন্তু যাদের সাথে করা হয় বুঝা উচিত যে এরা অতিবো নাদান বাচ্ছা, মাত্র বিশ্ববিদ্যালয় এর গন্ডি তে ঠুকলো।
পরে আমি ওই পোস্ট টা কে unfollow করে আসি। কারন তাদের মত জ্ঞানী না আমি। পাব্লিক বিশ্ববিদ্যালয় এ পড়ার মত যোগ্যতা আমি অর্জন করি নাই, তাই ধরে নিলাম অনাদের সাথে তর্ক করা আমার শোভা পায় না।
এই যে তাদের কাছে মনে হচ্ছে এই টা মজা।
কিন্তু যার সাথে করা হয় ব্যাপার টা যে ই বুঝে।
পড়তে গিয়া ধর্ষিত হচ্ছে , র্যাগ হচ্ছে ,
বাসে ধর্ষিত হচ্ছে,
সিএনজি তে ধর্ষন,
আর ও কত কি?
খবরের কাগজ এখন আর খবর প্রকাশ করার মত খবর পায় না তাই তো দুঃসংবাদ গুলোই খালি প্রকাশ পায়। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।