আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আরিফুর রহমানের এন্ড গং দের জন্য একটি প্রচেষ্টা

আওয়াজ উঠতে হবে, আওয়াজ উঠছে

পদার্থ সৃর্ষ্টি রহস্যের কেন্দ্রে, কিন্তু সে সৃর্ষ্টি প্রানের নয়, তা অবশ্যই বস্তুর। প্রান যেখানে, সেখানে বায়োক্যামিক্যাল ব্যাপার-স্যাপার রয়েছে, তা পর্দাথের জ্ঞান দিয়ে বোঝা যাবে না। আপনি সাধারন কথায় বিবেচনা করে দেখেন, পৃথিবীর জনসংখ্যা দিন দিন বাড়ছে, কেন? তাহলে কি কোন কালে কম ছিল? যদি কোন কালে কম না থাকে, তো আজকে বেশি কেন? যে জিনিস বাড়ছে তা এক কালে অবশ্যই কম ছিল, তা এখন যদি ৬০০ কোটি হয়, তবে কখনও ১০০ কোটি ছিল, ক্রমে ১০০ জন ছিল, ১ জন ছিল, ০ ছিল। আমি মানছি আমার আল্লাহকে কে সৃর্ষ্টি করেছেন (আমানতুবিল্লাহ)? কিন্তু এ ভাবছেন না কেন এভাবেই সৃর্ষ্টি একবিন্দুতে যেয়ে শেষ হবে, জ্যামিতি বলেন, পদার্থ বলেন, ক্যামিষ্টি বলেন, উত্তস তো অবশ্যই আছে নাকি? এবং মহাবিশ্বের প্রত্যেক পরিনতির যদি শেষ চিন্তা করেন, তখন অব্শ্যই আপনার একটি জায়গায় থামতে হয়। সে জায়গাটা অব্শ্যই আল্লাহ। আমি মানছি আপনার আজ না হোক কাল একজন মানুষ সৃষ্টি করেও দেখাতে পারবেন? কিন্তু জনাব আপনি এখনও জিনিসও তো গ্যারান্টি দিতে পারলেন না, আপনি কখন মরবেন। আপনার ইলেকট্রনিক থেকে আধুনিক দালান সবই তো সময়সীমা বেঁধে দেয়া পাঁচ বছর পর নষ্ট হয়ে যাবে, বিশ বছর পর ধ্বংস হয়ে যাবে, তাহলে মানুষের নেই কেন? জনাব নাস্তিক ভাইরা, নিজেদের মৃতুর সময়সীমা বেঁধে দেন দয়া করে। চলবে........

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.