যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
আজকের প্রথম আলো একটা ছবি ছেপেছে।
সেখানে দেখা যাচ্ছে সত লোকের লেবাসধারী সাবেক জামাতি এমপি জেলে যাচ্ছে। সে যে জেলে যাবে সেটা কোন খবর না।
কিন্তু দৃষ্টি আকর্ষনের জন্যে ছবিটার উপরে দুইটা লাল বৃত্ত দিয়ে দুইজন সন্ত্রাসীকে দেখা যাচ্ছে - যারা সতলোক শাহজাহান চৌধুরীকে সি-অফ করতে এসেছিলো জেলগেটে।
আইনের লোকজনের নিশ্চয় আগের থেকে জানা ছিল চৌধুরী সাহেব আসছেন শ্রীঘরে বিশ্রাম নিতে - তার সাথে কারা আসবে তা কি একটু লক্ষ্য করা যেত না।
নাকি - বর্তমান সরকারের দৃষ্টিতে একটা চোখে বোধ হয় একটু ছানি পড়েছে। তা না হলে জামাতি সন্ত্রাসীদের দেখতে না পওয়ার কারন কি থাকতে পারে।
উল্লেখ্য যে - শাহজাহান চৌধুরী দুদকে দেওয়া তার সম্পত্তির হিসাবের তালিকায় গাড়ির কথা উল্লেখ করলেও সেই গাড়ি তার আমদানিকারক এজেন্টের কাছে রয়ে গেছে বলে জানান; কিন্তু দুদক তদন্ত করে দেখতে পায়, দেড় কোটি টাকা মূল্যের রেঞ্জ রোভার ডি-৮ নামের ৪৩৯৮ সিসিও মডেলের অত্যাধুনিক সেই গাড়িটি শুল্ক-মুক্ত সুবিধা নিয়ে মাত্র ৫০ লাখ টাকায় আমদানি করে। শুধু তাই নয়, আমদানিকৃত গাড়ি তারই অ্যাকাউন্টের বিপরীতে এলসি খুলে গাড়ির দামও পরিশোধ করা হয়। এমনকি সেই গাড়ির রেজিষ্ট্রেশন কাজও নিজ নামে সম্পন্ন করেন জামায়াতের এই সাবেক সাংসদ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।