আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বঙ্গবন্ধুর পরিবারের জন্য আমার হৃদয় উদ্বেলিত ও ক্রন্দনরত।



আওয়ামী লীগ আজ নানা সংকটে দিশেহারা। সরকারর কুতসিত অবিচারে বাংলাদেশের প্রতিষ্টাতা বঙ্গবন্ধুর মেয়ে সাবেক সফলমন্তী শেখ হাছিনা আজ জেলে আটক। সরকারের অসংলগ্ন আচরনে আমি এবং জনগণ ভীষন মর্মাহত। আমার মন গুমরে গুমরে কেদেঁ ওঠে। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ(স.) বলেছেন, যে ব্যক্তি মিথ্যা মামলা করবে তার সাথে আমার কোন সংশ্রব নেই।

তার বাসস্তান দো্জখের মধ্যে নির্ধারিত করা উচিত। নেতৃত্বকে হটিয়ে দেয়া কিংবা ভাংগন ধরানো দলের সংস্কারর লক্ষন হতে পারে না। সুবিধাবাদিরা সংস্কার শব্দটি বিকৃতি করে ফেলেছে। শেখ হাছিনাকে বাদ দিয়ে যারা সংস্কার করতে চাচ্ছে তারা তাদের মস্তক অন্য জায়গায় বন্দক রেখেছেন। নেতারা ভুলে গেলে চলবে না আওয়ামীলীগের তৃনমূল কর্মীরি এখনও খেটে খাওয়া মানুষের দল।

তারা ভাতের অভাবে পেটে ছালা বাধবে তবুও তারা কখনও মুলধারার বাহিরে শেখ হাছিনার বাহিরে রাজনীতি করার চেষ্টা করেন না। আওয়ামীলীগের কর্মী এবং দেশের সর্বস্তরের মানুষের বিশ্বাস শেখ হাছিনার অতীত সংগ্রাম,পারিবারিক ঐতিহৃ এবং বাবার কাছ থেকে পাওয়া আদর্শ কখনও দুর্নীতিকে সমর্থন করতে পারে না। মন্দের ভাল সকাল সকাল ভালর ভাল সারা জীবন। ভাল মানুষ কখনও একা থাকে না। মানুষ আপনা আপনি এসে ধরা দেয় ।

এক বালতি তেতো পদার্থে খুব অল্প সংখ্যক মাছি বসবে এর থেকে বেশি মাছি বসবে এক ফোটা মধুর উপর। মহিয়সি নারী শেখ হাসিনা জনগনের কাছে মধুর মতন। নকল ও ষড়যন্ত মুলক মামলা দিয়ে জনগনের কাছ থেকে তাকে সরানো যাবে না। মানুষ তাকে শ্রদ্বা ও বিশ্বাস করেন। শেখ হাছিনা এদেশের মাটি ও মানুষের কাছের এবং আপনজন।

তিনি একমাএ নেত্রী যিনি নিজের জন্য কিছু না করে দুংখী ও নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেন। শেখ হাছিনার ব্যর্থতার কাহিনি হয়ত কিছু আছে কিন্তু তার সাফল্যের কাহিনি আরও দীর্ঘ। আল্লাহপাক দুনিয়াতে তিন লাখ ২৪ হাজার পয়গাম্বর পাঠাইয়াও মানুষকে সঠিক পথে আনতে পারে নাই। আর একা শেখ হাসিনা কি করবেন? শেখ হাছিনার সরকারের আমল মানুষ কখনও ভুলতে পারবে না। বার আমলে জিনিসের দাম কম ছিল।

স্হিতিশীল ছিল। শতাব্দীর সেরা বন্যায় ২ লাখ মানুষ মারা যাওয়ার কথা বিশ্ব ব্যাংক বললেও হাসিনার দক্ষ্য ও বিচক্ষর নেতৃত্বে সেই দেশের ত্রকজনও না খাইয়ে মরে নাই। তখন আওয়ামীলীগের ত্রমপির বাসায় কিংবা অফিস ফ্যাক্টরিতে ত্রানের জিনিস পাওয়া যায়নি। সাবেক সদস্য সফলমন্ত্রী মতিয়া চেীধুরি ত্রখনও টেম্পোতে চড়ে যাতায়াত করেন। দরীদ্র স্কুল মাষ্টার সতীশ চন্দ রায় আওয়ামীলীগের সদস্য ছিলেন।

মন্ত্রী পাড়ায় তার বাসায় ত্রকটি ফার্নিচারও ছিলনা। দুই নেত্রীর নেতৃত্বে বি ত্রনপি ত্রবং আওয়ামীলীদের ক্ষীর যারা খেয়েছে তারাই আজ বেশি সংস্কারবাদ। তারা হচ্ছে জাল টাকার মতন জাল রাজনীতিবিদ। তারা বর্তমানে তৃনমুল কর্মী থেকে বিচ্ছিন্ন। সত্যের জয় হবেই।

শেখ হাছিনা সৎ ত্রবং ভাল মানুষ । ত্রতে যার বিশ্বাস নেই, হাসিনার উপর যার আস্হা নেই তারা আওয়ামীলীগ থেকে তফাত যাও। আমি শ্রদ্বার সাথে স্বরন করি বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর যেই জাতীয় চার নেতা সরকারের সাথে আপস না করাতে মৃত্যু বরন করতে হয়েছিল। ত্রই সংকটময় মুহুর্তে প্রথম সারির যেসব নেতারা চুপ করে আছেন তারা দুর্বল, কাপুরুষ,শক্তিহীন ও ধর্মহীন । সাহসীলোক গেীরব রক্ষার জন্য পরিস্তিতি মোকাবেলার চেষ্টা করে, কাপুরুষেরা ছলনাপূর্ন পথের আশ্রয় নেয়।

........... যুদি দেখ অন্দ্ব আর সম্মুখে কুপ হবে তুমি পাপি যুদি থাকো চুপ '' ........... চলবে

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.