সুন্দরী বালিকাদের যত্ন করে কামড়াই
কঙ্গোর বিদ্রোহীদের কাছ থেকে অস্ত্র উদ্ধার করে বীর পাকি সেনাবাহিনী। তবে সেই অস্ত্রগুলো কিভাবে যেন আবার কঙ্গোর বিদ্রোহী ব্যাটাদের হাতে চলে যায়। ওদিকে পাকি সেনামণিদের হাতে এসে জমতে থাকে কাঁচা সোনা। ঘটনা কী?
এ নিয়ে জাতিসংঘ তদন্ত করেছে, কিন্তু পাকিস্তানের পক্ষ থেকে নানা বাধা আর হুমকিধামকির সম্মুখীন হয়ে তদন্তরিপোর্ট চিবিয়ে খেয়ে ফেলেছে তারা।
২০০৪-২০০৫ এ উত্তরপূর্ব কঙ্গোর ইতুরি অঞ্চলে সোনার বিনিময়ে বিদ্রোহীদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছে "শান্তিরক্ষী" পাকি সেনারা, এ অভিযোগ ২০০৬ সালে জোরেসোরে ওঠার পরই তদন্তে নামে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
এখন নাকি সোনার বিনিময়ে অস্ত্র লেনদেন, আর তদন্তে বাধাদান, এ দুই ঘটনা নিয়েই তদন্ত চলছে দুই ধারায়, জানিয়েছেন মুখপাত্রী মিশেল মন্তাস।
বিবিসি উদ্ধৃতি দিয়েছে এভারিস্তা আনজাসুবু নামধারী এক ব্যবসায়ীর, যিনি ব্যক্তিগতভাবে পাকি সেনা এবং দুজন কুখ্যাত বিদ্রোহী নেতার মধ্যে এ লেনদেনের বিষয়ে অবগত ছিলেন।
মেজর জেনারেল ওয়াহিদ আরশাদ, পাকি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র কিন্তু নিজের বাহিনীর ভেতরে তদন্তের ব্যাপারে কিছু বলেনি। সে বলেছে, আরো তো অনেকেই আছে কঙ্গোতে, শান্তিরক্ষী হিসেবে। কেন বিবিসি পাকি সেনামণিদেরই বেছে বেছে অভিযুক্ত করলো?
হায়রে পাকি, সারা পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়
লাত্থিগুতা খেয়ে হয়রান, তবু মানুষ হবার নয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।