অতি দক্ষ মিথ্যুক না হলে সত্যবাদিতা উৎকৃষ্ট পন্থা
আমি প্রতি দিন নতুন করে প্রেমে পড়ি মামুন রশীদের। তিনি নি:সন্দেহে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় ভাঁড়। আমার প্রাত্যহিক বিনোদনের একটা গুরুত্বপূর্ণ সময় হলো রাত 12টার পরে প্রচারিত বিশেষজ্ঞদের মতামত প্রদানের সময়টুকু। সেখানে বিশিষ্টজনেরা তাদের উপলব্ধি জানান, আমি আঁখিজলে ভাসি, আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে উঠি,কখনও মাটিতে গড়িয়ে পড়ি অসহায়। তবে মামুন রশীদ সাহেব হাসির ডিনামাইট।
তার অবলীলায় বলে যা্ওয়া কথাগুলোর অর্থ সম্পর্কে বোধহয় তার কোনো পূর্বানুমান নেই। কিংবা তাকে কথা বলতেই হবে এমন কোনো প্রেষণা অনুভব করেন তিনি. আমার সামনে মাইক্রোফোন, আমাকে কিছু বলতেই হবে, বাংলাদেশ আমার কথা শুনতে চায়.আমাকেই ডাকছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ সরকার লঞ্চ ডুবার পর কালো ছাগল উপঢৌকন দ্ওেয়া শুরু করল্ওে তিনি সরকারের চোখ ফাঁকি দিয়ে এখন্ও বিভিন্ন চ্যানেলে বক্তিমে দিয়ে যাচ্ছেন। 21শে ফেব্রুয়রী রাতে উটকো যন্ত্রনার মতো চ্যানেলগুলো মাথা ঘামাচ্ছিল সর্বস্তরে বাংলাভাষার ব্যবহার নিয়ে। সেখান্ওে উপস্থিত ছিলেন তিনি।
কললেন, কেনো বললেন এখন্ও নিশ্চিত নই আমি, না্ওমি ক্যাম্পবেল এবং তার প্রেমিকের ভাষার ভিন্নতার কথা, বললেন, ভোগকে দ্ওেয়া সাাটকারে না্ওমি বলেছে, দে স্পীক ইন দি ল্যাংগুয়েজ ্ওফ লাভ, তারা ভালোবাসার ভাষায় কথা বলে. আন্তর্জাতিক ব্যবসায় এখন একটা ল্যাংগুয়েজ ্ওফ লাভ আছে।
আমার বিনীত অনুরোধ আগামী 21শে পদক বিতরনের সময় বাংলা ভাষায় তার অবদানের কথা বিবেচনা করে তাকে যেনো সাহিত্যে পদক দ্ওেয়া হয়। এ বছর বিচারপতি হাবিবুর রহমানকে দ্ওেয়া হয়েছে এটা, যদি্ও কতিপয় অখাদ্য মাইলব্যপী কবিতা ছাড়া কার প্রকাশিত অন্য রচনাগুলোর শিল্পমান এত বেশী নয় যে তাকে এটা দ্ওেয়া যায়, তবে প্রতিযোগিতায় মামুন মিয়া যোজন ব্যবধানে এগিয়ে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।