বেঁচে থাকার মহত্তম উদ্দেশ্যটা খুজে ফিরছি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তার জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ণ তিনটি ভুল করেছিলেন। প্রথমত ২৫শে মার্চের রাতে যখন তার ইউনিট সহ চিটাগাং আর্মি বেইসে আত্মসমর্পন করতে বলা হয় তখন কমান্ডিং অফিসারকে হত্যা করে ইউনিট সহ বিদ্রোহ করা এবং পরবর্তীতে কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষনা। দ্বিতীয়ত, ৩রা নভেম্বরের ঘটনাপ্রবাহে কর্ণেল তাহেরের বাহিনীর হাতে খালেদ মোশারফের মত নিহত না হওয়া এবং তৃতীয়ত,বিএনপি নামক দলটা,যে দলটা স্বৈরাচার পতনের পর সকল পূর্ব ধারনার হিসেব নিকেশ উল্টে দিয়ে গনসমর্থনের মাধ্যমে সরকার গঠন করেছিল,তার ভিত্তি তৈরী করে দেয়া। এবং এই তিনটা মধুর ভুলের জন্য আমি জিয়াকে ভালবাসি এবং শ্রদ্ধা করি। এখন অনলাইন আর ব্লগস্ফিয়ারে জিয়াকে নিয়ে যে কুতসিত মিথ্যাচারে চলছে তার মূল কারন হচ্ছে সে সময়ের প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক শক্তিকে জিয়া চ্যালেন্জ জানিয়েছিল।এবং জনগনের ভালবাসা নিয়ে জিয়া বিজয়ী হয়েছিল রাজনৈতিক দ্বৈরথে।জিয়া তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে তিনটি সিদ্ধান্ত না নিলে আজ জিয়াকে কেউ সমালোচনা করার দরকার অনুভব করতো না কারন ইতিহাসেও জিয়াকে মনে রাখার মত কোন কারন থাকতো না। শান্ত সমুদ্রে যেমন দক্ষ নাবিক হওয়া যায় না তেমনি জাতির ক্রান্তিকাল ব্যাতীত সত্যিকারের নেতা চেনা যায় না।জিয়া বেঁচে থাকুক মানুষের হৃদয়ে ভালবাসা নিয়ে,নিন্দুকের মুখে ছাই-কালি দিয়ে
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।